শেষের পাতা
গোলাম সারওয়ারের দাফন কাল
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
আগামীকাল বাদ আসর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন প্রেস ইনস্টিটিউট-পিআইবি’র চেয়ারম্যান ও একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য সাংবাদিক গোলাম সারওয়ার। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ২৫ মিনিটে ইন্তেকাল করেন তিনি। দৈনিক সমকাল সম্পাদক, সম্পাদক পরিষদের সভাপতি গোলাম সারওয়ারের মরদেহ গতরাত সাড়ে ১০টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের এসকিউ-৪৪৬ ফ্লাইটে করে বাংলাদেশে এসে পৌঁছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মরদেহ নেয়া হয় তার উত্তরার বাসভবনে।
সেখান থেকে মরদেহ নেয়া হয় বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে। গোলাম সারওয়ারের মরদেহ আজ নেয়া হবে তার প্রিয় জন্মভূমি বরিশালের বানারীপাড়ায়। সেখানে শ্রদ্ধা ও জানাজার পর তার মরদেহ নিয়ে আসা হবে ঢাকায়। বারডেম হাসপাতাল থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় গোলাম সারওয়ারের মরদেহ নেয়া হবে তার সর্বশেষ কর্মস্থল দৈনিক সমকাল কার্যালয়ে। সেখানে সহকর্মীদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পাশের বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধার জন্য সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় সকাল ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মরদেহ রাখা হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। শ্রদ্ধা জানানোর পর সেখান থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে। দীর্ঘ কর্মময় জীবনের অনেকটা সময় তিনি কাটিয়েছেন তার এই প্রিয় প্রতিষ্ঠানে। সংবাদকর্মীরা সেখানে গোলাম সারওয়ারের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। বাদ জোহর সেখানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বাদ আসর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন গোলাম সারওয়ার।
গোলাম সারওয়ার হৃদরোগের পাশাপাশি নিউমোনিয়া ও ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৩রা আগস্ট মধ্যরাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয় তাকে। পরদিন সকালে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার হঠাৎ করে তার শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। সেখানে ৭৫ বছর বয়সী গোলাম সারওয়ার মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সিঙ্গাপুরে গোলাম সারওয়ারের শেষ শয্যাপাশে ছিলেন তার স্ত্রী সালেহা সারওয়ার, দুই ছেলে গোলাম শাহরিয়ার রঞ্জন ও গোলাম সাব্বির অঞ্জন, কন্যা সুষমা নাইম রত্না, জামাতা মিয়া নাইম হাবিব এবং সমকালের বিশেষ প্রতিনিধি শরিকুল ইসলাম।
একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। পৃথক শোকবার্তায় তারা মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে শুরু করে জেলা পর্যায়ের সব প্রেস ক্লাব- দেশের যশস্বী সম্পাদক থেকে শুরু করে প্রান্তিক পর্যায়ের তৃণমূল সাংবাদিক- সবাই তাদের প্রিয় ‘সারওয়ার ভাইয়ের’ অনন্তযাত্রায় শোকস্তব্ধ, আবেগবিহ্বল। প্রিয় সম্পাদকের মৃত্যুতে সমকালের প্রকাশক এ কে আজাদসহ সমকাল পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। সোমবার রাত থেকেই সমকালের সহকর্মীরা কালোব্যাজ ধারণ করেছেন।
শোক প্রকাশ করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি প্রফেসর ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় পার্টি (জাফর) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী ও মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি- ডিআরইউ, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বরিশাল বিভাগ সাংবাদিক সমিতিসহ অনেক ব্যক্তি ও সংগঠন। এদিকে গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে শোকবই খোলা হয়েছে দৈনিক সমকাল কার্যালয়ে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এ শোকবই খোলা থাকবে। গতকাল সকাল থেকে শোকবইয়ে সই করেন- শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের কমিউনিকেশন এক্সিকিউটিভ ফারজানা আক্তার তিশা প্রমুখ। এছাড়াও প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকেও খোলা হয়েছে একটি শোকবই।
বাবা মরহুম গোলাম কুদ্দুস মোল্লা ও মা মরহুম সিতারা বেগম দম্পতির জ্যেষ্ঠ সন্তান গোলাম সারওয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক সম্মানসহ এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রাবস্থায় ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের দৈনিক আজাদীর বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা হিসেবে তার সাংবাদিকতা পেশার সূচনা। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন নিজ এলাকা বানারীপাড়ায়। কর্মজীবনে তিনি দৈনিক সংবাদের পর দৈনিক ইত্তেফাকে দীর্ঘ ২৭ বছর বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। সত্তরের দশকের প্রথমার্ধে দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি সাপ্তাহিক পূর্বাণীর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। পূর্বাণীতে তারই সম্পাদনায় এদেশে প্রথম ম্যাগাজিন আকারে বৃহদায়তনের ঈদসংখ্যা প্রকাশের রীতি শুরু হয়। এসব কৃতিত্বের ধারাবাহিকতায় তিনি দেশের দুটি সেরা দৈনিক যুগান্তর ও সমকাল-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে নজিরবিহীন সাফল্য অর্জন করেন। এদেশের সংবাদপত্রের সাফল্য ও পেশাদারিত্বের এক উজ্জ্বল প্রতীক গোলাম সারওয়ার।
সেখান থেকে মরদেহ নেয়া হয় বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে। গোলাম সারওয়ারের মরদেহ আজ নেয়া হবে তার প্রিয় জন্মভূমি বরিশালের বানারীপাড়ায়। সেখানে শ্রদ্ধা ও জানাজার পর তার মরদেহ নিয়ে আসা হবে ঢাকায়। বারডেম হাসপাতাল থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় গোলাম সারওয়ারের মরদেহ নেয়া হবে তার সর্বশেষ কর্মস্থল দৈনিক সমকাল কার্যালয়ে। সেখানে সহকর্মীদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পাশের বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধার জন্য সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় সকাল ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মরদেহ রাখা হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। শ্রদ্ধা জানানোর পর সেখান থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে। দীর্ঘ কর্মময় জীবনের অনেকটা সময় তিনি কাটিয়েছেন তার এই প্রিয় প্রতিষ্ঠানে। সংবাদকর্মীরা সেখানে গোলাম সারওয়ারের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। বাদ জোহর সেখানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বাদ আসর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন গোলাম সারওয়ার।
গোলাম সারওয়ার হৃদরোগের পাশাপাশি নিউমোনিয়া ও ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৩রা আগস্ট মধ্যরাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয় তাকে। পরদিন সকালে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার হঠাৎ করে তার শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। সেখানে ৭৫ বছর বয়সী গোলাম সারওয়ার মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সিঙ্গাপুরে গোলাম সারওয়ারের শেষ শয্যাপাশে ছিলেন তার স্ত্রী সালেহা সারওয়ার, দুই ছেলে গোলাম শাহরিয়ার রঞ্জন ও গোলাম সাব্বির অঞ্জন, কন্যা সুষমা নাইম রত্না, জামাতা মিয়া নাইম হাবিব এবং সমকালের বিশেষ প্রতিনিধি শরিকুল ইসলাম।
একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। পৃথক শোকবার্তায় তারা মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে শুরু করে জেলা পর্যায়ের সব প্রেস ক্লাব- দেশের যশস্বী সম্পাদক থেকে শুরু করে প্রান্তিক পর্যায়ের তৃণমূল সাংবাদিক- সবাই তাদের প্রিয় ‘সারওয়ার ভাইয়ের’ অনন্তযাত্রায় শোকস্তব্ধ, আবেগবিহ্বল। প্রিয় সম্পাদকের মৃত্যুতে সমকালের প্রকাশক এ কে আজাদসহ সমকাল পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। সোমবার রাত থেকেই সমকালের সহকর্মীরা কালোব্যাজ ধারণ করেছেন।
শোক প্রকাশ করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি প্রফেসর ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় পার্টি (জাফর) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী ও মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি- ডিআরইউ, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বরিশাল বিভাগ সাংবাদিক সমিতিসহ অনেক ব্যক্তি ও সংগঠন। এদিকে গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে শোকবই খোলা হয়েছে দৈনিক সমকাল কার্যালয়ে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এ শোকবই খোলা থাকবে। গতকাল সকাল থেকে শোকবইয়ে সই করেন- শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের কমিউনিকেশন এক্সিকিউটিভ ফারজানা আক্তার তিশা প্রমুখ। এছাড়াও প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকেও খোলা হয়েছে একটি শোকবই।
বাবা মরহুম গোলাম কুদ্দুস মোল্লা ও মা মরহুম সিতারা বেগম দম্পতির জ্যেষ্ঠ সন্তান গোলাম সারওয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক সম্মানসহ এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রাবস্থায় ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের দৈনিক আজাদীর বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা হিসেবে তার সাংবাদিকতা পেশার সূচনা। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন নিজ এলাকা বানারীপাড়ায়। কর্মজীবনে তিনি দৈনিক সংবাদের পর দৈনিক ইত্তেফাকে দীর্ঘ ২৭ বছর বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। সত্তরের দশকের প্রথমার্ধে দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি সাপ্তাহিক পূর্বাণীর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। পূর্বাণীতে তারই সম্পাদনায় এদেশে প্রথম ম্যাগাজিন আকারে বৃহদায়তনের ঈদসংখ্যা প্রকাশের রীতি শুরু হয়। এসব কৃতিত্বের ধারাবাহিকতায় তিনি দেশের দুটি সেরা দৈনিক যুগান্তর ও সমকাল-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে নজিরবিহীন সাফল্য অর্জন করেন। এদেশের সংবাদপত্রের সাফল্য ও পেশাদারিত্বের এক উজ্জ্বল প্রতীক গোলাম সারওয়ার।