শেষের পাতা
লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পিয়াজের দাম
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পিয়াজের দাম। গত দুই মাসে পিয়াজের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। গত জুন মাসে বাজারে যে পিয়াজ বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৩৪ টাকায় এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। গতকাল কাওরান বাজারে পাইকারি প্রতি কেজি দেশি পিয়াজ বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৫২ টাকায়। আমদানিকৃত পিয়াজ বিক্রি হয় ৩২ থেকে ৩৫ টাকায়। একই বাজারের খুচরা বিক্রেতারা প্রতি কেজি দেশি পিয়াজ বিক্রি করছেন ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। এবং আমদানিকৃত ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি করছেন ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে এক মাসে দেশি পিয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে অন্তত ১০ টাকা। টিসিবির হিসাবে আমদানি করা পিয়াজের দামও পাঁচ টাকা বেড়েছে কেজিতে। এদিকে ঈদ সামনে রেখে খুচরা বাজারে পিয়াজের দামে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাজারভেদে ভিন্ন ভিন্ন দাম নিচ্ছেন বিক্রেতারা। হঠাৎ করে বাড়তি দাম নেয়ার বিষয়ে বিক্রেতারা বলছেন আড়তে বেশি দাম নেয়ার কথা। মিরপুর পল্লবী এলাকার ব্যবসায়ী লিটন বলেন, বেশি দামে কেনায় বেশি দামে বিক্রি করছি। আমাদের লাভ কিন্তু একই। যারা পিয়াজ আমদানি করে বা আড়তদার তারা কারণ ছাড়া দাম বাড়াচ্ছে কিনা তা দেখতে হবে।
এদিকে রাজধানীর হাতিরপুল বাজারে দেখা গেছে দেশি পিয়াজ ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। এ বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরে পিয়াজের দাম বাড়ছে। কাওরান বাজারে আসা ক্রেতা মহিবুল বলেন, পিয়াজের দাম কেন বাড়ছে তা বোঝা যাচ্ছে না। ভারত থেকে যে পিয়াজ আসে তার দাম তো বাড়েনি। আর দেশি পিয়াজের দাম বাড়ার তো কোনো কারণ নেই। ভারত থেকে আমদানি করা পিয়াজ বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসে। সেখানকার ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব খরচ মিলিয়ে বন্দর পর্যন্ত আসতে পিয়াজের কেজিপ্রতি দাম ২০ টাকার মতো পড়ে। সেটা দেশের বাজারে ৩৫ থেকে ৪০টা হওয়ার কোনো যুক্তি নেই। বাজার তদারকির অভাবেই এমনটা হচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। সে হিসাবে আমদানি খরচ, ট্রাক ভাড়া দিয়ে বেনাপোল পর্যন্ত প্রতি কেজি পিয়াজের মূল্য পড়ছে ২০ টাকা। ২০ টাকার পিয়াজ বাজারে কীভাবে ৩৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে- তা পরিষ্কার নয়। বেনাপোলের একজন পিয়াজ আমদানিকারক জানিয়েছেন, পাইকারদের সিন্ডিকেটের কারণে ক্রেতাদের বেশি দামে পিয়াজ কিনতে হচ্ছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে এক মাসে দেশি পিয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে অন্তত ১০ টাকা। টিসিবির হিসাবে আমদানি করা পিয়াজের দামও পাঁচ টাকা বেড়েছে কেজিতে। এদিকে ঈদ সামনে রেখে খুচরা বাজারে পিয়াজের দামে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাজারভেদে ভিন্ন ভিন্ন দাম নিচ্ছেন বিক্রেতারা। হঠাৎ করে বাড়তি দাম নেয়ার বিষয়ে বিক্রেতারা বলছেন আড়তে বেশি দাম নেয়ার কথা। মিরপুর পল্লবী এলাকার ব্যবসায়ী লিটন বলেন, বেশি দামে কেনায় বেশি দামে বিক্রি করছি। আমাদের লাভ কিন্তু একই। যারা পিয়াজ আমদানি করে বা আড়তদার তারা কারণ ছাড়া দাম বাড়াচ্ছে কিনা তা দেখতে হবে।
এদিকে রাজধানীর হাতিরপুল বাজারে দেখা গেছে দেশি পিয়াজ ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। এ বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরে পিয়াজের দাম বাড়ছে। কাওরান বাজারে আসা ক্রেতা মহিবুল বলেন, পিয়াজের দাম কেন বাড়ছে তা বোঝা যাচ্ছে না। ভারত থেকে যে পিয়াজ আসে তার দাম তো বাড়েনি। আর দেশি পিয়াজের দাম বাড়ার তো কোনো কারণ নেই। ভারত থেকে আমদানি করা পিয়াজ বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসে। সেখানকার ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব খরচ মিলিয়ে বন্দর পর্যন্ত আসতে পিয়াজের কেজিপ্রতি দাম ২০ টাকার মতো পড়ে। সেটা দেশের বাজারে ৩৫ থেকে ৪০টা হওয়ার কোনো যুক্তি নেই। বাজার তদারকির অভাবেই এমনটা হচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। সে হিসাবে আমদানি খরচ, ট্রাক ভাড়া দিয়ে বেনাপোল পর্যন্ত প্রতি কেজি পিয়াজের মূল্য পড়ছে ২০ টাকা। ২০ টাকার পিয়াজ বাজারে কীভাবে ৩৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে- তা পরিষ্কার নয়। বেনাপোলের একজন পিয়াজ আমদানিকারক জানিয়েছেন, পাইকারদের সিন্ডিকেটের কারণে ক্রেতাদের বেশি দামে পিয়াজ কিনতে হচ্ছে।