বিনোদন
সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া
১৫ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
ড. ইনামুল হক
ছাত্র জীবন থেকে আমাদের দুজনের সর্ম্পক ছিল। আমি একজন কাছের বন্ধুকে হারিয়েছি। দেশ ও সংস্কৃতি অঙ্গনে তার অবদান কখনো ভুলে যাওয়ার মতো নয়।
আবুল হায়াত
আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একজন অভিভাবক ছিলেন তিনি। তার মৃত্যুতে আমরা একজন অভিভাবককে হারালাম। তার হাত ধরেই আমাদের সংস্কৃতির অনেক কিছু এগিয়ে গেছে। চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত সব মাধ্যমেই তিনি নিজেকে জড়িয়েছেন। ব্যক্তি হিসেবেও তিনি ছিলেন অসাধারণ।
নাসির উদ্দিন দিলু
চলচ্চিত্রের সাংবাদিক বলতে তাকে এবং আহমদ জামান চৌধুরীকেই একটা সময় বুঝতাম আমরা। যখন তিনি ইত্তেফাকে এবং যুগান্তরে ছিলেন তখন প্রায়ই চলচ্চিত্রের বিষয় নিয়ে সবচেয়ে বেশি কথা এবং আড্ডা হতো আমাদের। চলচ্চিত্রে তার অবদান অনেক। সবকিছু মিলে আমরা গুণী একজন মানুষকে হারিয়ে ফেললাম।
শাহ আলম কিরণ
গোলাম সারওয়ার ভাই সম্পাদক বা সাংবাদিকতার জায়গা থেকে চলচ্চিত্রকে খুব ভালোবাসতেন এবং চলচ্চিত্রের উন্নতির দিকে তার তীক্ষ্ণ দৃষ্টি ছিল। চলচ্চিত্রের সরকারি অনুদানের কমিটিতেও তিনি ছিলেন। চলচ্চিত্রের অনেক সুবিধা-অসুবিধার বিষয়গুলো তিনি তার কলম দিয়ে লেখনির মাধ্যমে আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন ।
মনতাজুর রহমান আকবর
আমি যখন মান্না ও চম্পাকে নিয়ে ‘দিল-দিওয়ানা’ ছবিটি পরিচালনা করি তখন ছবির প্রযোজক এ কে এম জাহাঙ্গীর খান গোলাম সারওয়ারের সঙ্গে আমার পরিচয় করে দেন। সেই দিনটির কথা আজ মনে পড়ছে। এরপর যখনই তার কাছে গিয়েছি তখন দেখেছি চলচ্চিত্রের বিষয়ে তিনি সব সময়ই পজিটিভ কথা বলতেন।
পীষূষ বন্দ্যোপাধ্যায়
মুক্তিযদ্ধের পরেই তার সঙ্গে আমার সখ্য গড়ে ওঠে। তিনি আমার অগ্রজ ছিলেন। তার কাছ থেকে আমি সব সময় পরামর্শ নিতাম। দেখা হলেই হাতটি ধরে তিনি কথা বলতেন। তিনি সিনেমাবিষয়ক পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। ফলে দেশের সিনেমার পাশাপাশি সংগীত, টিভি অঙ্গনেও তার পদাচারণা ছিল।
মৌসুমী
গোলাম সারওয়ার আমাদের পরিবারের সদস্য ছিলেন। আমি উনাকে আঙ্কেল ডাকতাম। আমার বাবার বন্ধু ছিলেন তিনি। আমাকে অনেক আদর করতেন। চলচ্চিত্রের উন্নতি কীভাবে হবে এসব বিষয়ে প্রায়ই কথা বলতেন। সকলকে ভালো কাজ করার পরামর্শ দিতেন। মোট কথায় সাংবাদিক হিসেবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তার বিশেষ ভূমিকা ছিল।
শাকিব খান
চলচ্চিত্রের এই দুরবস্থায় এমন মেধাবী মানুষের দরকার খুব বেশি ছিল আমাদের। আমার সঙ্গে কথা হলেই তিনি ভালো কাজগুলোর প্রশংসা করতেন, দিকনির্দেশনা দিতেন। চলচ্চিত্রের একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই তাকে আমি সব সময় পাশে পেয়েছি। আমরা ভালো একজন সাংবাদিক শুধু না ভালো মনের একজন মানুষকে হারালাম।
দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাকালীন ও আজীবন সদস্য ছিলেন। চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের আপিল বিভাগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মানুষের সঙ্গে ছিল তার সুসম্পর্ক। তাদেরই কয়েকজন শোক প্রকাশ করেছেন এ আয়োজনে
ছাত্র জীবন থেকে আমাদের দুজনের সর্ম্পক ছিল। আমি একজন কাছের বন্ধুকে হারিয়েছি। দেশ ও সংস্কৃতি অঙ্গনে তার অবদান কখনো ভুলে যাওয়ার মতো নয়।
আবুল হায়াত
আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একজন অভিভাবক ছিলেন তিনি। তার মৃত্যুতে আমরা একজন অভিভাবককে হারালাম। তার হাত ধরেই আমাদের সংস্কৃতির অনেক কিছু এগিয়ে গেছে। চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত সব মাধ্যমেই তিনি নিজেকে জড়িয়েছেন। ব্যক্তি হিসেবেও তিনি ছিলেন অসাধারণ।
নাসির উদ্দিন দিলু
চলচ্চিত্রের সাংবাদিক বলতে তাকে এবং আহমদ জামান চৌধুরীকেই একটা সময় বুঝতাম আমরা। যখন তিনি ইত্তেফাকে এবং যুগান্তরে ছিলেন তখন প্রায়ই চলচ্চিত্রের বিষয় নিয়ে সবচেয়ে বেশি কথা এবং আড্ডা হতো আমাদের। চলচ্চিত্রে তার অবদান অনেক। সবকিছু মিলে আমরা গুণী একজন মানুষকে হারিয়ে ফেললাম।
শাহ আলম কিরণ
গোলাম সারওয়ার ভাই সম্পাদক বা সাংবাদিকতার জায়গা থেকে চলচ্চিত্রকে খুব ভালোবাসতেন এবং চলচ্চিত্রের উন্নতির দিকে তার তীক্ষ্ণ দৃষ্টি ছিল। চলচ্চিত্রের সরকারি অনুদানের কমিটিতেও তিনি ছিলেন। চলচ্চিত্রের অনেক সুবিধা-অসুবিধার বিষয়গুলো তিনি তার কলম দিয়ে লেখনির মাধ্যমে আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন ।
মনতাজুর রহমান আকবর
আমি যখন মান্না ও চম্পাকে নিয়ে ‘দিল-দিওয়ানা’ ছবিটি পরিচালনা করি তখন ছবির প্রযোজক এ কে এম জাহাঙ্গীর খান গোলাম সারওয়ারের সঙ্গে আমার পরিচয় করে দেন। সেই দিনটির কথা আজ মনে পড়ছে। এরপর যখনই তার কাছে গিয়েছি তখন দেখেছি চলচ্চিত্রের বিষয়ে তিনি সব সময়ই পজিটিভ কথা বলতেন।
পীষূষ বন্দ্যোপাধ্যায়
মুক্তিযদ্ধের পরেই তার সঙ্গে আমার সখ্য গড়ে ওঠে। তিনি আমার অগ্রজ ছিলেন। তার কাছ থেকে আমি সব সময় পরামর্শ নিতাম। দেখা হলেই হাতটি ধরে তিনি কথা বলতেন। তিনি সিনেমাবিষয়ক পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। ফলে দেশের সিনেমার পাশাপাশি সংগীত, টিভি অঙ্গনেও তার পদাচারণা ছিল।
মৌসুমী
গোলাম সারওয়ার আমাদের পরিবারের সদস্য ছিলেন। আমি উনাকে আঙ্কেল ডাকতাম। আমার বাবার বন্ধু ছিলেন তিনি। আমাকে অনেক আদর করতেন। চলচ্চিত্রের উন্নতি কীভাবে হবে এসব বিষয়ে প্রায়ই কথা বলতেন। সকলকে ভালো কাজ করার পরামর্শ দিতেন। মোট কথায় সাংবাদিক হিসেবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তার বিশেষ ভূমিকা ছিল।
শাকিব খান
চলচ্চিত্রের এই দুরবস্থায় এমন মেধাবী মানুষের দরকার খুব বেশি ছিল আমাদের। আমার সঙ্গে কথা হলেই তিনি ভালো কাজগুলোর প্রশংসা করতেন, দিকনির্দেশনা দিতেন। চলচ্চিত্রের একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই তাকে আমি সব সময় পাশে পেয়েছি। আমরা ভালো একজন সাংবাদিক শুধু না ভালো মনের একজন মানুষকে হারালাম।
দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাকালীন ও আজীবন সদস্য ছিলেন। চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের আপিল বিভাগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মানুষের সঙ্গে ছিল তার সুসম্পর্ক। তাদেরই কয়েকজন শোক প্রকাশ করেছেন এ আয়োজনে