বিশ্বজমিন
আফগানিস্তানে সেনা ঘাটিতে তালেবান হামলা, ১০ সেনা নিহত
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ১:৩৬ পূর্বাহ্ন
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে চেনাইহা সেনাঘাটিতে হামলা চালিয়েছে তালেবান জঙ্গিরা। এতে অন্তত ১০ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ১৫ জন। একই সঙ্গে ওই ঘাটির কয়েক ডজন সেনা দু’দিন ধরে তালেবানদের হাতে বন্দী রয়েছে। আফগান কর্তৃপক্ষের উদ্ধৃতি দিয়ে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, ফারিয়াব প্রদেশের ঘোরমাক জেলায় অবস্থিত ওই সেনাঘাটিতে রোববার অতর্কিত হামলা চালায় তালেবানরা। তারা সেখান থেকে কয়েকটি ট্যাংক ও গুলি লুট করেছে। প্রাদেশিক পরিষদের প্রধান মুহাম্মদ তাহির রাহমানি বলেন, রোববার তালেবানরা সেখানে হামলা চালায়। আমরা এখনো ঘাটিতে ঢুকতে পারিনি। ঘাটির বড় একটি অংশ এখনো তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তারা ১০ সেনা সদস্যকে হত্যা করেছে। এখনো তাদের হাতে কয়েক ডজন সেনা জিম্মি হয়ে আছে। ওই প্রদেশের আরেকজন কর্মকর্তা বরেন, তালেবানরা ৪০ জন সেনা সদস্যকে জিম্মি করেছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তালেবানদেরও ৩০ সদস্য নিহত হয়েছে।
এদিকে গজনীতে দু’দিনেরও বেশি সময় ধরে তালেবানদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ চলছে। এতে নিহত হয়েছে শতাধিক মানুষ। সরকারি বাহিনীর সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে এসেছে। তালেবানরা পুরো শহরের টেলিফোন যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন বন্ধ করে দিয়েছে। অব্যাহত সংঘাতের কারণে সেখান থেকে বিপুল সংখ্যক অধিবাসী নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে।
খবরে বলা হয়, ফারিয়াব প্রদেশের ঘোরমাক জেলায় অবস্থিত ওই সেনাঘাটিতে রোববার অতর্কিত হামলা চালায় তালেবানরা। তারা সেখান থেকে কয়েকটি ট্যাংক ও গুলি লুট করেছে। প্রাদেশিক পরিষদের প্রধান মুহাম্মদ তাহির রাহমানি বলেন, রোববার তালেবানরা সেখানে হামলা চালায়। আমরা এখনো ঘাটিতে ঢুকতে পারিনি। ঘাটির বড় একটি অংশ এখনো তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তারা ১০ সেনা সদস্যকে হত্যা করেছে। এখনো তাদের হাতে কয়েক ডজন সেনা জিম্মি হয়ে আছে। ওই প্রদেশের আরেকজন কর্মকর্তা বরেন, তালেবানরা ৪০ জন সেনা সদস্যকে জিম্মি করেছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তালেবানদেরও ৩০ সদস্য নিহত হয়েছে।
এদিকে গজনীতে দু’দিনেরও বেশি সময় ধরে তালেবানদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ চলছে। এতে নিহত হয়েছে শতাধিক মানুষ। সরকারি বাহিনীর সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে এসেছে। তালেবানরা পুরো শহরের টেলিফোন যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের লাইন বন্ধ করে দিয়েছে। অব্যাহত সংঘাতের কারণে সেখান থেকে বিপুল সংখ্যক অধিবাসী নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে।