অনলাইন
শোক দিবসকে কেন্দ্র করে কোন হুমকি নেই, অতীত বিবেচনায় নিরাপত্তা জোরদার
স্টফ রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ১:৩২ পূর্বাহ্ন
ফাইল ছবি
১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করার প্রসঙ্গে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন , জাতীয় শোক দিবসকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট কোন হুমকি না থাকলেও অতীত ইতিহাস বিবেচনায় রাজধানীজুড়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ১৫ই আগস্টকে ঘিরে সুস্পষ্ট কোন হুমকি নেই। তারপরেও আমরা কোন আশঙ্কাই উড়িয়ে দিচ্ছি না। সেই ১৯৭১ সাল থেকেই একটি স্বার্থান্বেষী মহল সক্রিয়। তাদের অপতৎপরতা আমরা কঠোরভাবে দমন করেছি।
শোক দিবস উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামীকালের কর্মসূচীকে ঘিরে ডিএমপির পক্ষ থেকে সুদৃঢ় নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। ৩২ নম্বর ও আশেপাশের এলাকায় কয়েকস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করাব হয়েছে। পাশাপাশি পুরো এলাকা সিসিটিভির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। আর্চওয়ের মধ্য দিয়ে তল্লাশির মাধ্যমে সবাইকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে হবে। গত বছর হোটেল ওলিওতে অবস্থানরত জঙ্গি শোক দিবসের অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তুতাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
ধানমন্ডি ৩২ কেন্দ্রীক নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, ধানমন্ডি ৩২ ও বনানী কবরস্থান এলাকা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ডিএমপি ও র্যাবের ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে সুইপিং করা হবে। ৩২ নম্বরে পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে রিয়েল টাইম মনিটরিং করা হবে। পাশাপাশি ভিভিআইপি মুভমেন্টের সময় সোনারগাঁও ক্রসিং থেকে রাসেল স্কয়ার, ধানমন্ডি ২৭ থেকে রাসেল স্কয়ার, সিটি কলেজ থেকে রাসেল স্কয়ার যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
এছাড়া শ্রদ্ধা নিবেদনে আসার সময় কাউকে হ্যান্ডব্যাগ, ভেনিটিব্যাগ, ব্যাকপ্যাক, দাহ্য পদার্থ, ছুরি-কাঁচি বহন না করার আহ্বান করেছেন তিনি।
আগামীকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পুস্পার্ঘ অর্পনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সবাই রাসেল স্কয়ার হয়ে প্রবেশ করে পুস্পার্ঘ অর্পন করে পশ্চিম পাশ দিয়ে বের হয়ে যাবেন। আগামীকালের নিরাপত্তা তল্লাশিতে সকলের সহায়তা কামনা করেছেন তিনি।
কমিশনার বলেন, ১৫ই আগস্টকে ঘিরে সুস্পষ্ট কোন হুমকি নেই। তারপরেও আমরা কোন আশঙ্কাই উড়িয়ে দিচ্ছি না। সেই ১৯৭১ সাল থেকেই একটি স্বার্থান্বেষী মহল সক্রিয়। তাদের অপতৎপরতা আমরা কঠোরভাবে দমন করেছি।
শোক দিবস উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামীকালের কর্মসূচীকে ঘিরে ডিএমপির পক্ষ থেকে সুদৃঢ় নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। ৩২ নম্বর ও আশেপাশের এলাকায় কয়েকস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করাব হয়েছে। পাশাপাশি পুরো এলাকা সিসিটিভির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। আর্চওয়ের মধ্য দিয়ে তল্লাশির মাধ্যমে সবাইকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে হবে। গত বছর হোটেল ওলিওতে অবস্থানরত জঙ্গি শোক দিবসের অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তুতাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
ধানমন্ডি ৩২ কেন্দ্রীক নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, ধানমন্ডি ৩২ ও বনানী কবরস্থান এলাকা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ডিএমপি ও র্যাবের ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে সুইপিং করা হবে। ৩২ নম্বরে পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে রিয়েল টাইম মনিটরিং করা হবে। পাশাপাশি ভিভিআইপি মুভমেন্টের সময় সোনারগাঁও ক্রসিং থেকে রাসেল স্কয়ার, ধানমন্ডি ২৭ থেকে রাসেল স্কয়ার, সিটি কলেজ থেকে রাসেল স্কয়ার যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
এছাড়া শ্রদ্ধা নিবেদনে আসার সময় কাউকে হ্যান্ডব্যাগ, ভেনিটিব্যাগ, ব্যাকপ্যাক, দাহ্য পদার্থ, ছুরি-কাঁচি বহন না করার আহ্বান করেছেন তিনি।
আগামীকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পুস্পার্ঘ অর্পনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সবাই রাসেল স্কয়ার হয়ে প্রবেশ করে পুস্পার্ঘ অর্পন করে পশ্চিম পাশ দিয়ে বের হয়ে যাবেন। আগামীকালের নিরাপত্তা তল্লাশিতে সকলের সহায়তা কামনা করেছেন তিনি।