এক্সক্লুসিভ
এখনো অনেক প্রতিষ্ঠান এক অঙ্কের বেশি সুদ নিচ্ছে: রিহ্যাব
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
এখনো অনেক প্রতিষ্ঠান এক অঙ্কের বেশি সুদ নিচ্ছে বলে জানিয়েছে আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাব। গতকাল রাজধানীর সুন্দরবন হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংগঠনটির সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন। এ সময় সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট (প্রথম) লিয়াকত আলী ভূইয়া, ভাইস প্রেসিডেন্ট-২ মো. আহকাম উল্লাহ, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল কৈয়ূম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, ঋণের সুদ হার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। যদিও অনেক প্রতিষ্ঠান এখনো এক অঙ্কের বেশি সুদ নিচ্ছে। তবে, এ বিষয়ে সরকারের আরো কঠোর নজরদারি দরকার। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সরকারের নেয়া সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর হলে আবাসন খাতে স্থবিরতা কিছুটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। অনেক নাগরিকের বাসস্থানের সঙ্কুলান হবে।
আবাসনের জন্য বর্তমানে ১০ শতাংশ সুদ হারে একজন সরকারি কর্মচারী সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা ঋণ পাচ্ছেন। সমপ্রতি সরকারের নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সচিবরা ও জাতীয় বেতন স্কেলের পঞ্চম থেকে প্রথম গ্রেডভুক্তরা ২০ বছরের জন্য ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। আর ১৮ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা পাবেন ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। এসব ঋণে সুদ ১০ শতাংশ হলেও এর মধ্যে ৫ শতাংশ সুদ পরিশোধ করবে সরকার আর বাকি ৫ শতাংশ শোধ করবে গ্রাহক। প্রায় ১২ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এই ঋণ সুবিধা পাবেন।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, এর ফলে আবাসন খাতে গ্রাহক বাড়বে। ঋণ সুবিধা নিয়ে এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আবাসন খাতে আসবে। এতে এখাতের পাশাপাশি এর সঙ্গে যুক্ত শিল্পখাতগুলোও চাঙ্গা হবে। তাই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দ্রুত পরিপত্র জারি করার আহ্বান জানা তিনি। বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে আলমগীর শামসুল আলামিন বলেন, এখন বেচাকেনা মোটামুটি ভালো। তবে, অনেক প্রতিকূলতার সঙ্গে মোকাবিলা করে এ খাত টিকে আছে।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, ঋণের সুদ হার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। যদিও অনেক প্রতিষ্ঠান এখনো এক অঙ্কের বেশি সুদ নিচ্ছে। তবে, এ বিষয়ে সরকারের আরো কঠোর নজরদারি দরকার। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সরকারের নেয়া সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর হলে আবাসন খাতে স্থবিরতা কিছুটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। অনেক নাগরিকের বাসস্থানের সঙ্কুলান হবে।
আবাসনের জন্য বর্তমানে ১০ শতাংশ সুদ হারে একজন সরকারি কর্মচারী সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা ঋণ পাচ্ছেন। সমপ্রতি সরকারের নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সচিবরা ও জাতীয় বেতন স্কেলের পঞ্চম থেকে প্রথম গ্রেডভুক্তরা ২০ বছরের জন্য ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। আর ১৮ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা পাবেন ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। এসব ঋণে সুদ ১০ শতাংশ হলেও এর মধ্যে ৫ শতাংশ সুদ পরিশোধ করবে সরকার আর বাকি ৫ শতাংশ শোধ করবে গ্রাহক। প্রায় ১২ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এই ঋণ সুবিধা পাবেন।
রিহ্যাব সভাপতি বলেন, এর ফলে আবাসন খাতে গ্রাহক বাড়বে। ঋণ সুবিধা নিয়ে এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আবাসন খাতে আসবে। এতে এখাতের পাশাপাশি এর সঙ্গে যুক্ত শিল্পখাতগুলোও চাঙ্গা হবে। তাই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দ্রুত পরিপত্র জারি করার আহ্বান জানা তিনি। বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে আলমগীর শামসুল আলামিন বলেন, এখন বেচাকেনা মোটামুটি ভালো। তবে, অনেক প্রতিকূলতার সঙ্গে মোকাবিলা করে এ খাত টিকে আছে।