বাংলারজমিন
ভাবিকে পেটালেন দেবর
দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
১৩ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
ঢাকার দোহার উপজেলার উত্তর জয়পাড়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দেবর পেটালেন তার ভাবিকে। গত শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে উভয়পক্ষ থেকে থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ হয়েছে।
স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টার দিকে জমি সংক্রান্ত একটি বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য দোহার পৌর মেয়র শনিবার বিকালে আবদুর রহিম মিয়া উত্তর জয়পাড়া এলাকার ইদ্রিস আলীর বাড়িতে যান। সেখানে মো. মোস্তফা, আবদুল জলিল, ও মুনসের আলীর সঙ্গে মো. শাহজাহান, সেলিনা বেগম ও হাজেরা পক্ষের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বণ্টন বিষয়ে নিষ্পত্তির কথা ছিল। সেখানে আবদুল জলিল, মো. মোস্তফা ও মুনসের আলী পক্ষ মেয়রের দেয়া প্রস্তাবকে নাকচ করে উল্টো তাকেই তিরস্কার করে কথা বলেন। এ ঘটনায় মেয়র লজ্জায় ওই বাড়ি থেকে চলে যান। এ ঘটনার পরেই মোস্তফার সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় অপর পক্ষের হাজেরা আক্তারের। একপর্যায়ে মোস্তফা, তার বড় ভাই মুনসের, বড় ভাবি দেলোয়ারা, মেয়ে লতা আক্তার ও তাহমিনা সুলতানা নিশা মিলে অপর পক্ষের হাজেরা, সেলিনা, শাহজাহান ও সাব্বিরকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে। এ সময় অপর পক্ষের মোস্তফা আহত হন। এ ব্যাপারে দোহার থানার ওসি তদন্ত ইয়াসিন মুন্সি বলেন, উভয়পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি দোহার পৌর মেয়রও অবগত আছেন।
স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টার দিকে জমি সংক্রান্ত একটি বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য দোহার পৌর মেয়র শনিবার বিকালে আবদুর রহিম মিয়া উত্তর জয়পাড়া এলাকার ইদ্রিস আলীর বাড়িতে যান। সেখানে মো. মোস্তফা, আবদুল জলিল, ও মুনসের আলীর সঙ্গে মো. শাহজাহান, সেলিনা বেগম ও হাজেরা পক্ষের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বণ্টন বিষয়ে নিষ্পত্তির কথা ছিল। সেখানে আবদুল জলিল, মো. মোস্তফা ও মুনসের আলী পক্ষ মেয়রের দেয়া প্রস্তাবকে নাকচ করে উল্টো তাকেই তিরস্কার করে কথা বলেন। এ ঘটনায় মেয়র লজ্জায় ওই বাড়ি থেকে চলে যান। এ ঘটনার পরেই মোস্তফার সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় অপর পক্ষের হাজেরা আক্তারের। একপর্যায়ে মোস্তফা, তার বড় ভাই মুনসের, বড় ভাবি দেলোয়ারা, মেয়ে লতা আক্তার ও তাহমিনা সুলতানা নিশা মিলে অপর পক্ষের হাজেরা, সেলিনা, শাহজাহান ও সাব্বিরকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে। এ সময় অপর পক্ষের মোস্তফা আহত হন। এ ব্যাপারে দোহার থানার ওসি তদন্ত ইয়াসিন মুন্সি বলেন, উভয়পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি দোহার পৌর মেয়রও অবগত আছেন।