বিশ্বজমিন
বিমান চুরি ও বিধ্বস্তের নেপথ্যে
মানবজমিন ডেস্ক
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ১:৩০ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল বিমানবন্দর থেকে একটি যাত্রীবাহী বিমান চুরি করে আকাশে ওড়েন ওই বন্দরেরই একজন কর্মকর্তা। প্রায় একঘন্টা আকাশে উদ্দেশ্যহীনভাবে বিচরণ করার পর পাশ্ববর্তী একটু জনশূণ্য দ্বীপে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এই ঘটনাকে ‘আত্মঘাতী’ আখ্যা দিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, বিমানটি নিরাপত্তা আইনের কোন লঙ্ঘন করে নি। ওই কর্মকর্তা বিমান দিয়ে কোন ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালানোরও চেষ্টা করে নি। আকাশে ওড়ার সময় ৭৮ সিটের বিমানটিতে কোন যাত্রী ছিল না। বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, কিউ-৪০০ মডেলের বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই সেটিকে তাড়া করে যুক্তরাষ্ট্রের এফ-১৫ মডেলের কয়েকটি যুদ্ধ বিমান। সেটিকে ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু যাত্রীশূণ্য বিমানটি স্বপ্রণোদিত হয়েই পাশ্ববর্তী দ্বীপে অবতরণ করে ও বিধ্বস্ত হয়। ওই কর্মকর্তার আহত বা নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া যায় নি। তার নাম রিচার্ড রাসেল।
বিধ্বস্ত বিমানটি হরিজন এয়ারলাইনের একটি যাত্রীবাহী বিমান। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ওই কর্মকর্তা বেশ হতাশাগ্রস্ত ছিল। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, এই ঘটনার সঙ্গে কোন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের যোগসূত্র নেই। এছাড়া বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পেছনে পাশ্ববর্তী যুদ্ধবিমানগুলোরও কোন হস্তক্ষেপ ছিল না। বিধ্বস্ত হওয়ার বিষয়টি ছিল পুরোপুরি আত্মঘাতী।
শনিবারের বিমান চুরি ও বিধ্বস্তের ঘটনায় উল্লেখযোগ্য কোন ক্ষয়ক্ষতি হয় নি। তবে এ ঘটনা ওই বিমানবন্দরের দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। বিমান বন্দরের একজন কর্মকর্তা কিভাবে বাণিজ্যিকভাবে চালিত একটি বিমান নিয়ে সহজেই আকাশে উড়তে পারে সেটি খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে। হরিজন এয়ারলাইন্সের সাবেক কর্মকর্তা রিক ক্রিস্টেনসন বলেন, সবাই হতবাক হয়ে গেছে। এমন ঘটনাও ঘটতে পারে? কিভাবে এটা সম্ভব হলো? প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বলেন, রিচার্ড রাসেলের বিমানে ওঠার অনুমতি ছিল। তাই তার বিমানে ওঠাতে নিরাপত্তা আইনের কোন লঙ্ঘন হয়নি।
বিধ্বস্ত বিমানটি হরিজন এয়ারলাইনের একটি যাত্রীবাহী বিমান। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ওই কর্মকর্তা বেশ হতাশাগ্রস্ত ছিল। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, এই ঘটনার সঙ্গে কোন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের যোগসূত্র নেই। এছাড়া বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পেছনে পাশ্ববর্তী যুদ্ধবিমানগুলোরও কোন হস্তক্ষেপ ছিল না। বিধ্বস্ত হওয়ার বিষয়টি ছিল পুরোপুরি আত্মঘাতী।
শনিবারের বিমান চুরি ও বিধ্বস্তের ঘটনায় উল্লেখযোগ্য কোন ক্ষয়ক্ষতি হয় নি। তবে এ ঘটনা ওই বিমানবন্দরের দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। বিমান বন্দরের একজন কর্মকর্তা কিভাবে বাণিজ্যিকভাবে চালিত একটি বিমান নিয়ে সহজেই আকাশে উড়তে পারে সেটি খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে। হরিজন এয়ারলাইন্সের সাবেক কর্মকর্তা রিক ক্রিস্টেনসন বলেন, সবাই হতবাক হয়ে গেছে। এমন ঘটনাও ঘটতে পারে? কিভাবে এটা সম্ভব হলো? প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক বলেন, রিচার্ড রাসেলের বিমানে ওঠার অনুমতি ছিল। তাই তার বিমানে ওঠাতে নিরাপত্তা আইনের কোন লঙ্ঘন হয়নি।