বাংলারজমিন
রামগঞ্জে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির দায়ে শিক্ষক চাকরিচ্যুত
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
১২ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
রামগঞ্জ পৌর এলাকার জগৎপুর গ্রামে মাদরাসার ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির দায়ে গ্রাম্য শালিসে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মাও. মো. শাহজাহানকে চাকরিচ্যুত ও গণপিটুিন দিয়ে এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রামগঞ্জ পৌরসভার জগৎপুর গ্রামের নুরানী তালিমুল কোরআন মাদরাসায়। এ ঘটনায় অভিভাবকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। চাকরিচ্যুত শিক্ষক শাহজাহান রামগঞ্জ উপজেলার দাসপাড়া গ্রামের দুলুর বাড়ির অহিদ উল্যাহর ছেলে।
সূত্রে জানা যায়, পৌর জগৎপুর নুরানী তালিমুল কোরআন মাদরাসার প্রধান শিক্ষক (মোহতামিম) মো. শাহাজাহান দীর্ঘ দিন থেকে প্রতিষ্ঠানের শিশু শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে শ্লীলতাহানি করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় মাদরাসার ২য় জামাতের ছাত্রী রিয়া আক্তার বিষয়টি পরিবারের লোকজনদের জানলে শনিবার সকালে ছাত্রীর অভিভাবকরা লিখিত অভিযোগ করে। ওই অভিযোগ পাওয়ার আধা ঘণ্টার মধ্যে মাদরাসা ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে মাদরাসা মাঠে গ্রাম্য শালিস বৈঠক বসে। বৈঠকে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ব্যবস্থাপনা কমিটি তাৎক্ষণিক শিক্ষক মো. শাহজাহানকে চাকরিচ্যুত করে প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেয়। এই সুযোগে ছাত্রীর অভিভাবক ও গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে এলাকা ছাড়া করে। প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক আমির হোসেন বলেন, শিক্ষক শাহজাহান ছাত্রীর অভিভাবকদের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা কমিটি জরুরি বৈঠক ডেকে বেত্রাঘাত ও চাকরিচ্যুত করে। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি এবং গ্রাম্য শালিসের প্রধান মাতব্বর মো. জসিম উদ্দিন বলেন, শিক্ষক চাকরিচ্যুত কিংবা গণপিটুনি বা বেত্রাঘাত যা-ই হোক না কেন তা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে অন্য কারো কোনো নাক গলানোর দরকার নেই।
সূত্রে জানা যায়, পৌর জগৎপুর নুরানী তালিমুল কোরআন মাদরাসার প্রধান শিক্ষক (মোহতামিম) মো. শাহাজাহান দীর্ঘ দিন থেকে প্রতিষ্ঠানের শিশু শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে শ্লীলতাহানি করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় মাদরাসার ২য় জামাতের ছাত্রী রিয়া আক্তার বিষয়টি পরিবারের লোকজনদের জানলে শনিবার সকালে ছাত্রীর অভিভাবকরা লিখিত অভিযোগ করে। ওই অভিযোগ পাওয়ার আধা ঘণ্টার মধ্যে মাদরাসা ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে মাদরাসা মাঠে গ্রাম্য শালিস বৈঠক বসে। বৈঠকে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ব্যবস্থাপনা কমিটি তাৎক্ষণিক শিক্ষক মো. শাহজাহানকে চাকরিচ্যুত করে প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেয়। এই সুযোগে ছাত্রীর অভিভাবক ও গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে এলাকা ছাড়া করে। প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক আমির হোসেন বলেন, শিক্ষক শাহজাহান ছাত্রীর অভিভাবকদের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা কমিটি জরুরি বৈঠক ডেকে বেত্রাঘাত ও চাকরিচ্যুত করে। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি এবং গ্রাম্য শালিসের প্রধান মাতব্বর মো. জসিম উদ্দিন বলেন, শিক্ষক চাকরিচ্যুত কিংবা গণপিটুনি বা বেত্রাঘাত যা-ই হোক না কেন তা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে অন্য কারো কোনো নাক গলানোর দরকার নেই।