শেষের পাতা
‘অপরাধীরা সাধারণ ক্ষমা পেলেও শিক্ষার্থীরা পায় না’
স্টাফ রিপোর্টার
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীরা সাধারণ ক্ষমা পেলেও নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে গ্রেপ্তার হওয়া ২২ শিক্ষার্থী কেন ক্ষমা
পাবে না সে প্রশ্ন তুলেছেন নিপীড়ন বিরোধী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘নিপীড়ন বিরোধী সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ’র ব্যানারে এক মানববন্ধনে এই প্রশ্ন করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তারা অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি দাবি করেছেন।
গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের নির্দোষ দাবি করে সংগঠনের সমন্বয়ক স্টেট ইউনিভার্সিটির ছাত্র তৌফিক হাসান বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আটক শিক্ষার্থীদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। আমাদের ভাইয়েরা সম্পূর্ণ নির্দোষ। এদেশের মানুষ বিস্ময়ে দেখেছে একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে ভণ্ডুল করতে সরকারি দল কিভাবে তার ছাত্রকর্মী ও পরিবহন সংগঠনকে লেলিয়ে দিলো। অন্যদিকে একটি প্রহসনের সড়ক আইন করে আমাদের দেখালো। আসলে এ আইন তাদের পক্ষেই।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবনিতা স্বর্ণা বলেন, নির্মমভাবে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও সরকারের বাহিনী হামলা চালায়। আন্দোলন নিঃশেষ করার জন্য এই হামলা চালানো হয়। এই আন্দোলনের কারণে ২২ শিক্ষার্থীকে পুলিশ রিমান্ডে নেয়। এরপর তারা এখন কারাগারে আছে। যেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যাররা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বলেছেন শিক্ষার্থীদের সাধারণ ক্ষমা করার জন্য। আমার প্রশ্ন হলো চোর বাটপার খুনিরা সাধারণ ক্ষমা পেলেও, ন্যায্য যৌক্তিক দাবির পক্ষে আন্দোলনকারীরা সাধারণ ক্ষমা পায় না কেন?
আন্দোলনকারীদের ওপর নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন বলেন, সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে আটকে রেখে সারারাত মারধর করা হয়। পরের দিন পুলিশে ধরিয়ে দেয়া হয়। সেদিন আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের থানা থেকে ছাড়িয়ে আনা হয় বলে জানান তিনি। বক্তারা শিক্ষকদের সহযোগিতা চেয়ে বলেন, শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সহপাঠী-সঙ্গীদের মুক্ত করতে হবে। শিক্ষার্থীরা বলেন, নানা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। গুজবের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। মানুষকে সত্য জানাতে হবে। শিক্ষার্থীরা আটক ২২ শিক্ষার্থীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেন। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারিও দেন। সেইসঙ্গে নিরাপদ সড়কের জন্য তাদের সকল দাবি পূরণের আহ্বান জানান তারা।
মানববন্ধনে ইউল্যাব ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় ।
পাবে না সে প্রশ্ন তুলেছেন নিপীড়ন বিরোধী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘নিপীড়ন বিরোধী সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ’র ব্যানারে এক মানববন্ধনে এই প্রশ্ন করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তারা অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি দাবি করেছেন।
গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের নির্দোষ দাবি করে সংগঠনের সমন্বয়ক স্টেট ইউনিভার্সিটির ছাত্র তৌফিক হাসান বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আটক শিক্ষার্থীদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। আমাদের ভাইয়েরা সম্পূর্ণ নির্দোষ। এদেশের মানুষ বিস্ময়ে দেখেছে একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে ভণ্ডুল করতে সরকারি দল কিভাবে তার ছাত্রকর্মী ও পরিবহন সংগঠনকে লেলিয়ে দিলো। অন্যদিকে একটি প্রহসনের সড়ক আইন করে আমাদের দেখালো। আসলে এ আইন তাদের পক্ষেই।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবনিতা স্বর্ণা বলেন, নির্মমভাবে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ ও সরকারের বাহিনী হামলা চালায়। আন্দোলন নিঃশেষ করার জন্য এই হামলা চালানো হয়। এই আন্দোলনের কারণে ২২ শিক্ষার্থীকে পুলিশ রিমান্ডে নেয়। এরপর তারা এখন কারাগারে আছে। যেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যাররা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বলেছেন শিক্ষার্থীদের সাধারণ ক্ষমা করার জন্য। আমার প্রশ্ন হলো চোর বাটপার খুনিরা সাধারণ ক্ষমা পেলেও, ন্যায্য যৌক্তিক দাবির পক্ষে আন্দোলনকারীরা সাধারণ ক্ষমা পায় না কেন?
আন্দোলনকারীদের ওপর নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন বলেন, সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে আটকে রেখে সারারাত মারধর করা হয়। পরের দিন পুলিশে ধরিয়ে দেয়া হয়। সেদিন আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের থানা থেকে ছাড়িয়ে আনা হয় বলে জানান তিনি। বক্তারা শিক্ষকদের সহযোগিতা চেয়ে বলেন, শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সহপাঠী-সঙ্গীদের মুক্ত করতে হবে। শিক্ষার্থীরা বলেন, নানা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। গুজবের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। মানুষকে সত্য জানাতে হবে। শিক্ষার্থীরা আটক ২২ শিক্ষার্থীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেন। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারিও দেন। সেইসঙ্গে নিরাপদ সড়কের জন্য তাদের সকল দাবি পূরণের আহ্বান জানান তারা।
মানববন্ধনে ইউল্যাব ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় ।