বাংলারজমিন
জামা দেয়ার প্রলোভনে শিশুকে ধর্ষণ
ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
ঈদে নতুন জামা কিনে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ১ম শ্রেণির এক শিশু ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে এক লম্পট। গতকাল সকাল ৯টায় নিজবাড়িতেই ধর্ষণের শিকার হয় ওই শিশু। পরে স্থানীয়রা ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে তাকে রেফার্ড করা হয় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে। এ ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে লম্পট আলম (৫০)। সে ভেড়ামারার ১৬ দাগ চাষি ক্লাব এলাকার হাবিবুর রহমান’র পুত্র।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, ভেড়ামারা উপজেলার মসলেমপুর পাম্প হাউজ এলাকার চরম হতদরিদ্র পরিবারে বসবাস করে দুই শিশু। বাবা মা তাদের থেকেও নেই। দাদি অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ করেন। গতকাল সকাল ৯টার দিকে কাজের সন্ধানে দাদি বাইরে গেলে লম্পট আলম ওই বাড়িতে হাজির হয়। এ সময় শিশুকে ঈদের নতুন জামা কিনে দেয়ার প্রলোভন এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে উলঙ্গ করে ছবি তোলে। এরপর জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ দৃশ্য দেখে ফেলে তারই পাঁচ বছরের ছোট ভাই। তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে। লম্পট আলম পালিয়ে যায়। ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শুপ্রভা রানী জানিয়েছে, শিশু শিক্ষার্থীকে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। এরপর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে
রেফার্ড করা হয়েছে।
পরে সকাল ১১টার দিকে ভেড়ামারা থানা পুলিশের এএসআই আবু তাহের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্বাক্ষীদের বক্তব্য রেকর্ড করেছেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, ভেড়ামারা উপজেলার মসলেমপুর পাম্প হাউজ এলাকার চরম হতদরিদ্র পরিবারে বসবাস করে দুই শিশু। বাবা মা তাদের থেকেও নেই। দাদি অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ করেন। গতকাল সকাল ৯টার দিকে কাজের সন্ধানে দাদি বাইরে গেলে লম্পট আলম ওই বাড়িতে হাজির হয়। এ সময় শিশুকে ঈদের নতুন জামা কিনে দেয়ার প্রলোভন এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে উলঙ্গ করে ছবি তোলে। এরপর জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ দৃশ্য দেখে ফেলে তারই পাঁচ বছরের ছোট ভাই। তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে। লম্পট আলম পালিয়ে যায়। ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শুপ্রভা রানী জানিয়েছে, শিশু শিক্ষার্থীকে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। এরপর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে
রেফার্ড করা হয়েছে।
পরে সকাল ১১টার দিকে ভেড়ামারা থানা পুলিশের এএসআই আবু তাহের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্বাক্ষীদের বক্তব্য রেকর্ড করেছেন।