বাংলারজমিন
নওগাঁর দম্পতির রহস্যজনক মৃত্যু
নওগাঁ প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
নওগাঁর রাণীনগরে ঝিনা গ্রামে অতি দরিদ্র ও অসুস্থ দম্পতি দিলবর হোসেন (৭৫) ও তার স্ত্রী জহুরা খাতুনের (৬৫) একই সঙ্গে মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়ায় অবশেষে পুলিশ ওই দম্পতির মৃতদেহ দু’টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার সকালে নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে খাবারের জন্য ডাকতে গিয়ে তাদের শয়ন ঘরের চৌকির ওপর মৃত অবস্থায় দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা।
মৃত ওই দম্পতির বড় ছেলে জহুরুল ইসলাম জানান, তার বয়স্ক ও অসুস্থ মা-বাবা প্রতিদিনের ন্যায় বৃহস্পতিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে রুটি খেয়ে আবার দু’জনেই ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন। দুপুরে তারা খাবার জন্য ঘর থেকে বের না হলে তাদেরকে ডাকতে গিয়ে ঘরের ভেতর চৌকির উপর মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। জহুরুল বলেন, দারিদ্র্যের কারণে তাদের ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছিল না। অসুস্থতার কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে। আমরা মৃতদেহ দাফনের জন্য প্রস্তুতি নিলে পুলিশ এসে রাত ১১ টার দিকে বাবা-মা’র মৃতদেহ থানায় নিয়ে যায়। গ্রামের সমাজকর্মী ফরহাদ হোসেন বলেন, ওই দম্পতি বয়স্ক ও অতি দরিদ্র। তাদের মৃত্যুর পেছনে কোনো কারণ আছে বলে মনে হয় না।
রাণীনগর থানার ওসি এএসএম সিদ্দিকুর রহমান জানান,ওই দম্পতির মৃতদেহ দু’টির শরীরের কোনো আঘাতের চিহৃ বা অন্য কোন আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্ত দম্পতির একই সঙ্গে মৃত্যুর বিষয় নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়ায় মৃতদেহ দু’টির ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওসি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ময়না তদন্ত রিপোটেই জানা যাবে দম্পতির স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে নাকি এর পেছনে অন্য কারণ আছে।
মৃত ওই দম্পতির বড় ছেলে জহুরুল ইসলাম জানান, তার বয়স্ক ও অসুস্থ মা-বাবা প্রতিদিনের ন্যায় বৃহস্পতিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে রুটি খেয়ে আবার দু’জনেই ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন। দুপুরে তারা খাবার জন্য ঘর থেকে বের না হলে তাদেরকে ডাকতে গিয়ে ঘরের ভেতর চৌকির উপর মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। জহুরুল বলেন, দারিদ্র্যের কারণে তাদের ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছিল না। অসুস্থতার কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে। আমরা মৃতদেহ দাফনের জন্য প্রস্তুতি নিলে পুলিশ এসে রাত ১১ টার দিকে বাবা-মা’র মৃতদেহ থানায় নিয়ে যায়। গ্রামের সমাজকর্মী ফরহাদ হোসেন বলেন, ওই দম্পতি বয়স্ক ও অতি দরিদ্র। তাদের মৃত্যুর পেছনে কোনো কারণ আছে বলে মনে হয় না।
রাণীনগর থানার ওসি এএসএম সিদ্দিকুর রহমান জানান,ওই দম্পতির মৃতদেহ দু’টির শরীরের কোনো আঘাতের চিহৃ বা অন্য কোন আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্ত দম্পতির একই সঙ্গে মৃত্যুর বিষয় নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়ায় মৃতদেহ দু’টির ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওসি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ময়না তদন্ত রিপোটেই জানা যাবে দম্পতির স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে নাকি এর পেছনে অন্য কারণ আছে।