বাংলারজমিন
শিশুটির নাম স্বাধীন
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন মানসিক ভারসাম্যহীন ও নাম পরিচয়হীন এক পাগলি। বুধবার উপজেলার ভারই গ্রামের বেল্লালের বাড়ির পাশে ওই পাগলি প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি এক ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন।
জানা যায়, উপজেলার ভারই গ্রামের বেল্লাল-খাদিজা দম্পতির বাসার পাশে বুধবার সকালে প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করছিল পাগলিটি। পরে বেল্লাল বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে সকাল ১১টার দিকে দ্রুত তাকে ভূঞাপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ডাক্তার, নার্সদের নিঃস্বার্থ চেষ্টায় দুপুর ১টার দিকে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। বর্তমানে মা ও নবজাতক সুস্থ আছে।
হাসপাতালে নবজাতক শিশুটির দুধ’মা হিসেবে খাদিজা এবং তার পরিবারের সবাই মা ও শিশুর সব দায়িত্ব পালন করছেন। সঙ্গে স্থানীয় সংবাদকর্মী ও সুশীল সমাজের লোকজন হাসপাতালে সব বিষয় খোঁজখবর রাখছেন। ইতিমধ্যে এলাকাজুড়ে বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। উৎসাহী জনগণ অনেকেই মা ও শিশুকে দেখতে হাসপাতালে ভিড় জমাচ্ছেন।
এদিকে, অনেকেই শিশুটিকে দত্তক নিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন। তাছাড়া বেল্লাল-খাদিজা দম্পতিও শিশুটিকে লালন পালনসহ ভরণপোষণের সব দায়িত্ব নিতে আগ্রহী।
বিয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাইফুল ইসলাম, সমাজসেবা কার্যালয় এবং নারীকল্যাণ বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের প্রত্যেকেই এবং প্রতিনিধিরা হাসপাতালে মা ও শিশুটিকে একনজর দেখতে আসেন। সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত শিশুটির দুধ’মা খাদিজাকে দেখভাল করার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব দিয়েছেন তারা। সবার সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বৃহস্পতিবার তারা নবজাতকের নাম রেখেছেন স্বাধীন।
জানা যায়, উপজেলার ভারই গ্রামের বেল্লাল-খাদিজা দম্পতির বাসার পাশে বুধবার সকালে প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করছিল পাগলিটি। পরে বেল্লাল বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে সকাল ১১টার দিকে দ্রুত তাকে ভূঞাপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ডাক্তার, নার্সদের নিঃস্বার্থ চেষ্টায় দুপুর ১টার দিকে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। বর্তমানে মা ও নবজাতক সুস্থ আছে।
হাসপাতালে নবজাতক শিশুটির দুধ’মা হিসেবে খাদিজা এবং তার পরিবারের সবাই মা ও শিশুর সব দায়িত্ব পালন করছেন। সঙ্গে স্থানীয় সংবাদকর্মী ও সুশীল সমাজের লোকজন হাসপাতালে সব বিষয় খোঁজখবর রাখছেন। ইতিমধ্যে এলাকাজুড়ে বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। উৎসাহী জনগণ অনেকেই মা ও শিশুকে দেখতে হাসপাতালে ভিড় জমাচ্ছেন।
এদিকে, অনেকেই শিশুটিকে দত্তক নিতে আগ্রহ দেখিয়েছেন। তাছাড়া বেল্লাল-খাদিজা দম্পতিও শিশুটিকে লালন পালনসহ ভরণপোষণের সব দায়িত্ব নিতে আগ্রহী।
বিয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাইফুল ইসলাম, সমাজসেবা কার্যালয় এবং নারীকল্যাণ বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের প্রত্যেকেই এবং প্রতিনিধিরা হাসপাতালে মা ও শিশুটিকে একনজর দেখতে আসেন। সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত শিশুটির দুধ’মা খাদিজাকে দেখভাল করার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব দিয়েছেন তারা। সবার সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বৃহস্পতিবার তারা নবজাতকের নাম রেখেছেন স্বাধীন।