বাংলারজমিন
রোয়াংছড়িতে এলজিইডির কাজে অনিয়মের অভিযোগ
বান্দরবান প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৮:০১ পূর্বাহ্ন
রোয়াংছড়ি উপজেলার দুই কিমি সড়কপথের নানা স্থানে ভাঙ্গনরোধে টু-ওয়াল নির্মাণ ও কার্পেটিং কাজের শুরুতেই ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের আশ্রয় নেয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয়দের পক্ষ থেকে। কাজে নিম্নমানের ইট, বালু এবং সিমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উদ্যোগে প্রায় ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব কাজ করা হচ্ছে। প্রসন্ন কান্তি তঞ্চাঙ্গা আমু’র লাইসেন্সেই উক্ত কাজ করছেন ঠিকাদার নুরুল আবছার ও তার মামা শাহ আলম।
রোয়াংছড়ি উপজেলা সদরের অদূরে পাগলাছড়া এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, পাগলাছড়া-হতে ঘেরাও সড়কের দুই কিমি এইচবিবি সড়কে কার্পেটিং এবং টু-ওয়াল নির্মাণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ কাজ বাস্তবায়নে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে প্রসন্ন কান্তি আমু’র নামীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে নামে। কাজের উপঠিকাদার হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন ওই দুই ঠিকাদার মামা ভাগিনা। সাইট প্রকৌশলী বা কার্যসহকারীদের কোনো প্রকার তদারকি ছাড়াই মনগড়া কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দা সমিরাম ত্রিপুরা, উজ্জল তঞ্চঙ্গা। ওই সড়কের নানাস্থানে টু-ওয়াল নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে। কাজে পুরনো ইট-সুরকিও ব্যবহার করা হচ্ছে। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের ফলে টু-ওয়াল ধসে পড়ার শঙ্কাও করছেন স্থানীয়রা। ফলে সড়কপথ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সচেতন নাগরিকরা। স্থানীয়দের অভিযোগ-অপরিকল্পিত এবং যেনতেনভাবেই টু-ওয়াল নির্মাণকাজ করা হচ্ছে। কাজের সময় অকুস্থলেও নেই কোনো কার্যসহকারী বা সাইট প্রকৌশলীর অবস্থান। ঠিকাদার নুরুল আবছার কাজের মান ভালো বলে দাবি করেন। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বান্দরবানের এলজিইডির সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত মো. জিল্লুর রহমান বলেন, কাজের গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে কাজে পুরাতন ইট ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে, তবে সেসব ইট ব্যবহার উপযোগী হতে হবে।
রোয়াংছড়ি উপজেলা সদরের অদূরে পাগলাছড়া এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, পাগলাছড়া-হতে ঘেরাও সড়কের দুই কিমি এইচবিবি সড়কে কার্পেটিং এবং টু-ওয়াল নির্মাণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ কাজ বাস্তবায়নে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে প্রসন্ন কান্তি আমু’র নামীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে নামে। কাজের উপঠিকাদার হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন ওই দুই ঠিকাদার মামা ভাগিনা। সাইট প্রকৌশলী বা কার্যসহকারীদের কোনো প্রকার তদারকি ছাড়াই মনগড়া কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দা সমিরাম ত্রিপুরা, উজ্জল তঞ্চঙ্গা। ওই সড়কের নানাস্থানে টু-ওয়াল নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে। কাজে পুরনো ইট-সুরকিও ব্যবহার করা হচ্ছে। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের ফলে টু-ওয়াল ধসে পড়ার শঙ্কাও করছেন স্থানীয়রা। ফলে সড়কপথ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সচেতন নাগরিকরা। স্থানীয়দের অভিযোগ-অপরিকল্পিত এবং যেনতেনভাবেই টু-ওয়াল নির্মাণকাজ করা হচ্ছে। কাজের সময় অকুস্থলেও নেই কোনো কার্যসহকারী বা সাইট প্রকৌশলীর অবস্থান। ঠিকাদার নুরুল আবছার কাজের মান ভালো বলে দাবি করেন। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বান্দরবানের এলজিইডির সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত মো. জিল্লুর রহমান বলেন, কাজের গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে কাজে পুরাতন ইট ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে, তবে সেসব ইট ব্যবহার উপযোগী হতে হবে।