অনলাইন
যশোরের সীমান্ত থেকে ৭৫ কেজি সোনা উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১০ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ১২:১০ অপরাহ্ন
সীমান্ত পথে ভারতে পাচারের সময় যশোরের শার্শা উপজেলার নারিকেলবাড়িয়া ও শিকড়ি এলাকা থেকে প্রায় ৭৫ কেজি সোনার বারসহ ৩ পাচারকারীকে আটক করেছে বিজিবি সদস্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে সীমান্তবর্তী এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৬৩৫ পিস সোনার বার উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৪৯ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা । যশোর সীমান্ত থেকে উদ্ধার হওয়া সোনার বার গুলোর মধ্যে এবারের চালানটি সর্ববৃহৎ বলে দাবি করেছে বিজিবি। বিজিবি জানায়, উদ্ধার হওয়া সোনার দাম ৩৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আটক তিন ব্যক্তি হলেন যশোরের শার্শা উপজেলার শিকারপুর গ্রামের তোজাম্মেজ হোসেনের ছেলে মহিউদ্দিন এবং দৌলতপুর গ্রামের ইব্রাহিম হোসেনের ছেলে ইসরাফিল হোসেন ও ভবের বেড় গ্রামের কাশেম আলীর স্ত্রী সফুরা খাতুন ।
বিজিবি ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক বলেন, ভারতে পাচারের সময় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৭৪ কেজি ৭৫৯ গ্রাম ওজনের ৬৩৬টি সোনার বারসহ তিন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তাঁরা সোনা পাচারের বাহক হিসেবে কাজ করছিলেন।
যশোর ৪৯ বিজিবির কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্ণেল আরিফুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে যশোর ৪৯ ব্যাটালিয়নের আভিযানিক টহল দল গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শার্শা উপজেলার শিকারপুর সীমান্তের ২৯ নম্বর মেইন পিলার থেকে বাংলাদেশের প্রায় ৩০০ গজ অভ্যন্তরে নারিকেলবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় তিনটি বস্তা নিয়ে তিন ব্যক্তি ভারতের অভ্যন্তরে ঢোকার চেষ্টা করেন। বিজিবির সদস্যরা তাঁদের চ্যালেঞ্জ করলে বস্তা ফেলে দুই ব্যক্তি পালিয়ে যান। এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তিনটি বস্তা থেকে ৭২ কেজি ৭৫৯ গ্রাম ওজনের ৬২৪টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। আটক হওয়া মহিউদ্দিনের কাছে একটি রামদা পাওয়া যায়
বিজিবি আরো জানায়, অপরদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটার দিকে শার্শা উপজেলার শিকড়ি সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভ্যানে করে দুই ব্যক্তি সীমান্তের দিকে যাচ্ছিলেন। বিজিবির সদস্যরা তাদের গতিরোধ করেন। এ সময় তারা তাদের কাছে থাকা একটি ব্যাগ ফেলে পালানোর চেষ্টা করে। ব্যাগ তল্লাশি করে ২ কেজি ওজনের ১১টি সোনার বার পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সফুরা খাতুন ও ইসরাফিলকে আটক করা হয়।
বিজিবি ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক আরিফুল হক বলেন, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চোরাচালানের দুটি মামলা দেওয়া হয়েছে। তাদের শার্শা থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া সোনাও বেনাপোল পোর্ট থানায় জমা দেওয়া হেেয়ছে।
এদিকে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে এই বিপুল পরিমান সোনা উদ্ধার ও তার সাথে যারা আটক হয়েছে তারা সোনার ক্যারিয়ার। এই সোনা পাচারের মুল হোতারা রয়েছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে। বিজিবির হাতে আটককৃতদের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে সোনা পাচারের মুল হোতাদের চিহ্নিত করা সম্ভব বলে মনে করেন স্থানীয়রা।
বিজিবি ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক বলেন, ভারতে পাচারের সময় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৭৪ কেজি ৭৫৯ গ্রাম ওজনের ৬৩৬টি সোনার বারসহ তিন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তাঁরা সোনা পাচারের বাহক হিসেবে কাজ করছিলেন।
যশোর ৪৯ বিজিবির কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্ণেল আরিফুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে যশোর ৪৯ ব্যাটালিয়নের আভিযানিক টহল দল গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শার্শা উপজেলার শিকারপুর সীমান্তের ২৯ নম্বর মেইন পিলার থেকে বাংলাদেশের প্রায় ৩০০ গজ অভ্যন্তরে নারিকেলবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় তিনটি বস্তা নিয়ে তিন ব্যক্তি ভারতের অভ্যন্তরে ঢোকার চেষ্টা করেন। বিজিবির সদস্যরা তাঁদের চ্যালেঞ্জ করলে বস্তা ফেলে দুই ব্যক্তি পালিয়ে যান। এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তিনটি বস্তা থেকে ৭২ কেজি ৭৫৯ গ্রাম ওজনের ৬২৪টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। আটক হওয়া মহিউদ্দিনের কাছে একটি রামদা পাওয়া যায়
বিজিবি আরো জানায়, অপরদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটার দিকে শার্শা উপজেলার শিকড়ি সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভ্যানে করে দুই ব্যক্তি সীমান্তের দিকে যাচ্ছিলেন। বিজিবির সদস্যরা তাদের গতিরোধ করেন। এ সময় তারা তাদের কাছে থাকা একটি ব্যাগ ফেলে পালানোর চেষ্টা করে। ব্যাগ তল্লাশি করে ২ কেজি ওজনের ১১টি সোনার বার পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সফুরা খাতুন ও ইসরাফিলকে আটক করা হয়।
বিজিবি ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক আরিফুল হক বলেন, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চোরাচালানের দুটি মামলা দেওয়া হয়েছে। তাদের শার্শা থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া সোনাও বেনাপোল পোর্ট থানায় জমা দেওয়া হেেয়ছে।
এদিকে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে এই বিপুল পরিমান সোনা উদ্ধার ও তার সাথে যারা আটক হয়েছে তারা সোনার ক্যারিয়ার। এই সোনা পাচারের মুল হোতারা রয়েছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে। বিজিবির হাতে আটককৃতদের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে সোনা পাচারের মুল হোতাদের চিহ্নিত করা সম্ভব বলে মনে করেন স্থানীয়রা।