বাংলারজমিন
খুলনায় বিআরটিএ অফিসে সমন্বয়হীনতায় ভোগান্তি
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১০ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও যানবাহনের কাগজপত্র নবায়ন করতে খুলনা বিআরটিএ অফিসে হঠাৎ করেই ব্যস্ততা বেড়ে গেছে। সমপ্রতি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা চালকের লাইসেন্স ও গাড়ির কাগজপত্র পরীক্ষা শুরু করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে বিআরটিএ ও ব্যাংকের সমন্বয়হীনতায় ভোগান্তিতে পড়ছে অসংখ্য গ্রাহক। আর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মানছে না দু’ব্যাংকের বিআরটিএ শাখা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সমপ্রতি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনসহ প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপের কারণে খুলনা বিআরটিএতে কর্মব্যস্ততা বেড়ে গেছে। বিভাগীয় শহর খুলনাসহ মফস্বল এলাকা থেকে শত শত গ্রাহক বিভিন্ন যানবাহনের কাগজপত্র করাতে প্রতিদিন বিআরটিএ অফিসে ধরনা দিচ্ছে। যে কারণে গত ৬ই আগস্ট বিআরটিএ’র পরিচালকের নির্দেশে এ দপ্তরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে বিআরটিএ’র কর্মঘণ্টা বাড়ানো হলেও বাড়ানো হয়নি খুলনা বিআরটিতে থাকা দুইটি ব্যাংকের শাখার কার্যক্রম। ফলে বিআরটিএতে সেবা নিতে আসা গ্রাহকরা পড়েছেন ভোগান্তিতে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিআরটিএ’র কর্মঘণ্টা বাড়ানোর প্রথম দিনে ৬ই আগস্ট বিআরটিএ’র অভ্যন্তরে থাকা ব্র্যাক ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংক কর্মঘণ্টা না বাড়িয়ে বিকাল চারটায় ক্লোজ করে দেয়। পরদিন ৭ই আগস্ট বিকাল সাড়ে তিনটায় তারা টাকা জমা নেয়া বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি ভুক্তভোগীরা উপ-পরিচালকের কাছে অভিযোগ করলে তার নির্দেশে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখে। এর পরেও তারা নির্দেশনা মোতাবেক দায়িত্ব পালন করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে এনআরবিসি ব্যাংকের বিআরটিএ শাখার দায়িত্বরত কর্মকর্তা এস এম সোহাগ বলেন, আমাদের কর্মঘণ্টা ছিল বিকাল ৪টা পর্যন্ত। কিন্তু বিআরটিএ’র নির্দেশে কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে ৫টা পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে ৪টার পর ব্যাংক বন্ধ রাখার ব্যাপারে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিআরটিএতে ভিড় বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা রয়েছে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখার। কিন্তু দুই ব্যাংকের কেউ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সে নির্দেশনা মানছে না। ফলে বিআরটিএ’র অতিরিক্ত কর্মঘণ্টার কার্যত শতভাগ সুফল পাচ্ছে না গ্রাহকরা। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) এর বিভাগীয় উপ-পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, নাগরিকদের সেবা দিতে বিআরটিএ’র পাশাপাশি ব্যাংকের শাখা দু’টোতেও কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সমপ্রতি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনসহ প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপের কারণে খুলনা বিআরটিএতে কর্মব্যস্ততা বেড়ে গেছে। বিভাগীয় শহর খুলনাসহ মফস্বল এলাকা থেকে শত শত গ্রাহক বিভিন্ন যানবাহনের কাগজপত্র করাতে প্রতিদিন বিআরটিএ অফিসে ধরনা দিচ্ছে। যে কারণে গত ৬ই আগস্ট বিআরটিএ’র পরিচালকের নির্দেশে এ দপ্তরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে বিআরটিএ’র কর্মঘণ্টা বাড়ানো হলেও বাড়ানো হয়নি খুলনা বিআরটিতে থাকা দুইটি ব্যাংকের শাখার কার্যক্রম। ফলে বিআরটিএতে সেবা নিতে আসা গ্রাহকরা পড়েছেন ভোগান্তিতে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিআরটিএ’র কর্মঘণ্টা বাড়ানোর প্রথম দিনে ৬ই আগস্ট বিআরটিএ’র অভ্যন্তরে থাকা ব্র্যাক ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংক কর্মঘণ্টা না বাড়িয়ে বিকাল চারটায় ক্লোজ করে দেয়। পরদিন ৭ই আগস্ট বিকাল সাড়ে তিনটায় তারা টাকা জমা নেয়া বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি ভুক্তভোগীরা উপ-পরিচালকের কাছে অভিযোগ করলে তার নির্দেশে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখে। এর পরেও তারা নির্দেশনা মোতাবেক দায়িত্ব পালন করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে এনআরবিসি ব্যাংকের বিআরটিএ শাখার দায়িত্বরত কর্মকর্তা এস এম সোহাগ বলেন, আমাদের কর্মঘণ্টা ছিল বিকাল ৪টা পর্যন্ত। কিন্তু বিআরটিএ’র নির্দেশে কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে ৫টা পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে ৪টার পর ব্যাংক বন্ধ রাখার ব্যাপারে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিআরটিএতে ভিড় বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা রয়েছে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখার। কিন্তু দুই ব্যাংকের কেউ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সে নির্দেশনা মানছে না। ফলে বিআরটিএ’র অতিরিক্ত কর্মঘণ্টার কার্যত শতভাগ সুফল পাচ্ছে না গ্রাহকরা। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) এর বিভাগীয় উপ-পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, নাগরিকদের সেবা দিতে বিআরটিএ’র পাশাপাশি ব্যাংকের শাখা দু’টোতেও কর্মঘণ্টা বাড়িয়ে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে।