অনলাইন
প্রফেসর আফতাব হত্যা মামলায় তৃপ্তি গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
৮ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর আফতাব আহমদ হত্যা মামলায় বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে আটক করেছে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট-সিআইডি। গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর বনানী ন্যাম ভবনের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাত সোয়া ৯টায় সিআইডির বিশেষ পুলিশ মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, সিআইডির ঢাকা মেট্রো সাউথের একটি টিম মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে গ্রেপ্তার করেছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর আফতাব আহমদ হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ মামলার অপর এক আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় দেয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তার নাম উল্লেখ করেছে। এছাড়া আমাদের কাছেও তথ্য প্রমাণ রয়েছে। আমরা তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করেছি।
এর আগে মফিকুল হাসান তৃপ্তির স্ত্রী নীলা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ৬-৭ জন লোক আমাদের ন্যাম ভবনের ৭ নম্বর বিল্ডিংয়ের তিনতলার বাসায় আসেন। তারা নিজেদের সিআইডি পরিচয় দিয়ে তৃপ্তিকে তুলে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তার মোবাইল থেকে যোগাযোগ করে বাসা থেকে ওষুধপত্র নিয়ে যেতে বলা হয়। এরপর তার স্ত্রী ছুটে যান সিআইডি কার্যালয়ে। উল্লেখ্য, ওয়ান ইলেভেনের সময় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্দেশনার বাইরে গিয়ে দলের তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার পক্ষে বিবৃতি দেয়ায় তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। দীর্ঘ ১২ বছর পর সম্প্রতি তিনি বিএনপিতে ফেরার সবুজ সংকেত পান। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্দেশনায় তার বহিষ্কারাদেশ তুলে নেয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর আফতাব আহমদ হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ মামলার অপর এক আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় দেয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তার নাম উল্লেখ করেছে। এছাড়া আমাদের কাছেও তথ্য প্রমাণ রয়েছে। আমরা তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করেছি।
এর আগে মফিকুল হাসান তৃপ্তির স্ত্রী নীলা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ৬-৭ জন লোক আমাদের ন্যাম ভবনের ৭ নম্বর বিল্ডিংয়ের তিনতলার বাসায় আসেন। তারা নিজেদের সিআইডি পরিচয় দিয়ে তৃপ্তিকে তুলে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তার মোবাইল থেকে যোগাযোগ করে বাসা থেকে ওষুধপত্র নিয়ে যেতে বলা হয়। এরপর তার স্ত্রী ছুটে যান সিআইডি কার্যালয়ে। উল্লেখ্য, ওয়ান ইলেভেনের সময় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্দেশনার বাইরে গিয়ে দলের তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার পক্ষে বিবৃতি দেয়ায় তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। দীর্ঘ ১২ বছর পর সম্প্রতি তিনি বিএনপিতে ফেরার সবুজ সংকেত পান। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্দেশনায় তার বহিষ্কারাদেশ তুলে নেয়া হয়।