অনলাইন
ড. শহিদুল আলমের সমর্থনে ভারতের রঘু রাইয়ের প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন
কলকাতা প্রতিনিধি
৮ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের পুরস্কারপ্রাপ্ত আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমকে বিদেশি সংবাদমাধ্যমে বক্তব্য রাখা এবং সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেওয়া নিয়ে গ্রেপ্তার হতে হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে উস্কানিমূলক মিথ্যা তথ্য প্রচার করার। তবে ভারতের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী রঘু রাই তার ফেসবুক পোস্টে ড. শহিদুলকে একজন সত্যনিষ্ঠ ও দেশপ্রেমী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে রঘু রাই বলেছেন, চলতে থাকা ছাত্র আন্দোলনের বাস্তব দিকটা তুলে ধরার ’অপরাধে’ যেন ড. শহিদুলকে আর শাস্তি পেতে না হয়। রঘু রাই আরও বলেছেন, জেরার নামে তার উপর এমন অথ্যাচার করা হয়েছে যে তার জেরে তিনি হাঁটতে পর্যন্ত পারছেন না। এমন অবস্থা শুধু তাকে নয় বহু ভারতীয় সাংবাদিক ও চিত্রসাংবাদিকে নাড়া দিয়েছে। রঘু রাই লিখেছেন, বর্তমান ছাত্র আন্দোলনের আসল দিকটা আল জাজিরা চ্যানেলের সামনে তুলে ধরার জেরেই প্রশাসনের রোষানলে পড়তে হয়েছে ড. শহিদুলকে। আর তাই বন্ধু ড. শহিদুলের সমর্থনে ভারতের এই আলোকচিত্রী সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়েছেন।
এদিকে, কলকাতায় মঙ্গলবার ভারতের পাঠরত বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ উপদূতাবাসে একটি স্মারকলিপি দিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনের নামে যে অপপ্রচার চলছে তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। স্মারকলিপিতে বাংলাদেশি ছাত্ররা লিখেছেন, সড়ক নিরাপত্তার দাবিতে বাংলাদেশের ছাত্ররা যে আন্দোলন করছিলেন তা প্রথমে শান্তিপূর্ণ ছিল। সরকার আন্দোলকারীদের দাবি মেনেও নিয়েছে। তারপরেও ছাত্র সমাজের নাম করে কিছু তরুণ-তরুণী অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ফলে বাংলাদেশের বাইরেও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। বাংলাদেশি ছাত্ররা দাবি মেনে নেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, গত সোমবারই বাংলাদেশের ছাত্রদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে কলকাতার ছাত্রদের দুটি মিছিল রাজপথে নেমেছিল। পরে কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছে ছাত্রদের দুটি সংগঠন। বিক্ষোভে সরকারের ও সরকারির দলের দমনপীড়নের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
এদিকে, কলকাতায় মঙ্গলবার ভারতের পাঠরত বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ উপদূতাবাসে একটি স্মারকলিপি দিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনের নামে যে অপপ্রচার চলছে তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। স্মারকলিপিতে বাংলাদেশি ছাত্ররা লিখেছেন, সড়ক নিরাপত্তার দাবিতে বাংলাদেশের ছাত্ররা যে আন্দোলন করছিলেন তা প্রথমে শান্তিপূর্ণ ছিল। সরকার আন্দোলকারীদের দাবি মেনেও নিয়েছে। তারপরেও ছাত্র সমাজের নাম করে কিছু তরুণ-তরুণী অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ফলে বাংলাদেশের বাইরেও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। বাংলাদেশি ছাত্ররা দাবি মেনে নেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, গত সোমবারই বাংলাদেশের ছাত্রদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে কলকাতার ছাত্রদের দুটি মিছিল রাজপথে নেমেছিল। পরে কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছে ছাত্রদের দুটি সংগঠন। বিক্ষোভে সরকারের ও সরকারির দলের দমনপীড়নের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।