দেশ বিদেশ
ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়ার ঘোষণা অ্যালায়েন্সের
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৩ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
রানা প্লাজা ধসের পর উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট ‘অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেফটি আগামী ‘চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে অ্যালায়েন্সের সদস্য কারখানার সব ধরনের সংস্কারকাজ শেষ হয়ে যাবে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান অ্যালায়েন্সের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকায় নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি। তিনি বলেন, ডিসেম্বরের পর অ্যালায়েন্স আর বাড়তি সময় চাইবে না। এই সময়ের মধ্যে জোটের প্রাথমিক দায়িত্ব সম্পন্ন হয়ে যাবে। তবে এলায়েন্সের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলোতে অতীতের চেয়ে বর্তমানে অনেক নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এলায়েন্সের মতো তত্ত্বাবধানকারী প্রতিষ্ঠান যেন বাংলাদেশে থাকতে পারে সেজন্য সরকারি বিভিন্ন মহলের সঙ্গে আলোচনা করছেন তারা। এ বিষয়ে ফ্যাক্টরি মালিকদেরকেও বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অ্যালায়েন্সের অধিভুক্ত কারখানাগুলোর শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন প্রক্রিয়া হিসেবে ২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে অ্যালায়েন্স কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হেল্পলাইন পোশাক শ্রমিকদের কারখানার জরুরি নিরাপত্তা সমস্যা থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্রের হয়রানি এবং মজুরি ক্ষতিপূরণ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান রিপোর্ট এবং বাস্তবায়নভিত্তিক সমস্যাগুলো সমাধানের সুযোগ করে দিয়েছে।
এক্ষেত্রে বিনা খরচে হেল্পলাইন চালু করা আছে। হেল্পলাইন প্রতিষ্ঠিত করার পর থেকে এ যাবৎ এক হাজারেরও বেশি কারখানা থেকে মোট ২ লাখ ৩৩ হাজারেরও বেশি কল এসেছে। যার মধ্যে এ পর্যন্ত ৮০% বাস্তবভিত্তিক সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অ্যালায়েন্সের বোর্ড সদস্য বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএ’র সভাপতি তপন চৌধুরী, ভিএফ করপোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট শন কেডি, ব্র্যাক ইউকের চেয়ার শিমন সুলতানা, ওয়ালমার্টের প্রতিনিধি মারকো রেইজ।
২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের শ্রমিক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তখন কর্মপরিবেশ উন্নয়নে পাঁচ বছরের জন্য ইউরোপীয় ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স গঠিত হয়। জোট দুটি ২ হাজার ৫৫৯ পোশাক কারখানা পরিদর্শন করে। এর বাইরে ১ হাজার ৫৪৯ কারখানার পরিদর্শন করা হয় জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কর্মপরিকল্পনার (এনটিএপি) অধীনে। এনটিএপির কারখানার সংস্কারকাজ তদারকি করার জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সহায়তায় আরসিসি গঠিত হয়।
অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অ্যালায়েন্সের অধিভুক্ত কারখানাগুলোর শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন প্রক্রিয়া হিসেবে ২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে অ্যালায়েন্স কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হেল্পলাইন পোশাক শ্রমিকদের কারখানার জরুরি নিরাপত্তা সমস্যা থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্রের হয়রানি এবং মজুরি ক্ষতিপূরণ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান রিপোর্ট এবং বাস্তবায়নভিত্তিক সমস্যাগুলো সমাধানের সুযোগ করে দিয়েছে।
এক্ষেত্রে বিনা খরচে হেল্পলাইন চালু করা আছে। হেল্পলাইন প্রতিষ্ঠিত করার পর থেকে এ যাবৎ এক হাজারেরও বেশি কারখানা থেকে মোট ২ লাখ ৩৩ হাজারেরও বেশি কল এসেছে। যার মধ্যে এ পর্যন্ত ৮০% বাস্তবভিত্তিক সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অ্যালায়েন্সের বোর্ড সদস্য বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএ’র সভাপতি তপন চৌধুরী, ভিএফ করপোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট শন কেডি, ব্র্যাক ইউকের চেয়ার শিমন সুলতানা, ওয়ালমার্টের প্রতিনিধি মারকো রেইজ।
২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের শ্রমিক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তখন কর্মপরিবেশ উন্নয়নে পাঁচ বছরের জন্য ইউরোপীয় ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স গঠিত হয়। জোট দুটি ২ হাজার ৫৫৯ পোশাক কারখানা পরিদর্শন করে। এর বাইরে ১ হাজার ৫৪৯ কারখানার পরিদর্শন করা হয় জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কর্মপরিকল্পনার (এনটিএপি) অধীনে। এনটিএপির কারখানার সংস্কারকাজ তদারকি করার জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সহায়তায় আরসিসি গঠিত হয়।