বাংলারজমিন
চুরির অপবাদে স্কুলছাত্রকে ঝুলিয়ে পেটালো কারখানা মালিক
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে
২২ জুলাই ২০১৮, রবিবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জ শহরের উপকণ্ঠ পঞ্চসার ইউনিয়নে কারেন্ট জাল চুরির অপবাদে ৯ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে কারখানা মালিক ঝুলিয়ে পেটিয়ে জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৮ই এপ্রিল মো. অন্তর (১৫) কে রক্তাক্ত অবস্থায় মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে অন্তরকে শহরে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গতকাল সকালে অন্তরের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ১৭ তারিখে গোসাইবাগ এলাকার জয়নালা মিয়ার অবৈধ কারেন্ট জালের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৬শ’ পাউন্ড কারেন্ট জাল চুরি হয়। চুরির অপবাদে ১৮ তারিখ রাত ১০টার দিকে অন্তরকে অটোবাইক থেকে তুলে নিয়ে কাঠের রোল দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর কারে জয়নালের আপন ভাই আলমগীরসহ তার সহযোগীরা। অন্তর দক্ষিণ ইসলামপুর এলাকার মো. জুম্মন মিয়ার ছেলে। অন্তরের নানির বাড়ি গোসাইবাগ এলাকায়। গতকাল সকালে অন্তরের গলা ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত পড়তে থাকলে, কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। তার মায়ের আর্তচিৎকারে হাসপাতালের আশপাশ ভারি হয়ে উঠে। অন্তরের মা ফাতেমা বেগম জানায়, ১৮ তারিখেই থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এখনো পর্যন্ত কোনো পুলিশ আমার ছেলেকে দেখতেও আসেনি। কোনো আসামিকে ধরেনি। তাহলে কি বিচার পাবো না? আমার ছেলে পঞ্চসার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র। মডার্ন হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তন্ময় জানান , অন্তর ইন্টারনাল ইনজুরড। পায়ুপথ ও নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানায়, আমি অভিযোগ শুনে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।
উল্লেখ্য, গত ১৭ তারিখে গোসাইবাগ এলাকার জয়নালা মিয়ার অবৈধ কারেন্ট জালের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৬শ’ পাউন্ড কারেন্ট জাল চুরি হয়। চুরির অপবাদে ১৮ তারিখ রাত ১০টার দিকে অন্তরকে অটোবাইক থেকে তুলে নিয়ে কাঠের রোল দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর কারে জয়নালের আপন ভাই আলমগীরসহ তার সহযোগীরা। অন্তর দক্ষিণ ইসলামপুর এলাকার মো. জুম্মন মিয়ার ছেলে। অন্তরের নানির বাড়ি গোসাইবাগ এলাকায়। গতকাল সকালে অন্তরের গলা ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত পড়তে থাকলে, কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। তার মায়ের আর্তচিৎকারে হাসপাতালের আশপাশ ভারি হয়ে উঠে। অন্তরের মা ফাতেমা বেগম জানায়, ১৮ তারিখেই থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এখনো পর্যন্ত কোনো পুলিশ আমার ছেলেকে দেখতেও আসেনি। কোনো আসামিকে ধরেনি। তাহলে কি বিচার পাবো না? আমার ছেলে পঞ্চসার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র। মডার্ন হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তন্ময় জানান , অন্তর ইন্টারনাল ইনজুরড। পায়ুপথ ও নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানায়, আমি অভিযোগ শুনে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।