অনলাইন
চিকিৎসার অভাবে নিভে যাচ্ছে এক জয়িতার আলো
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২১ জুলাই ২০১৮, শনিবার, ৬:৪৫ পূর্বাহ্ন
২০১৩ সালের ৯ই ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ এবং বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশব্যাপী পরিচালিত “জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ” শীর্ষক বিশেষ কার্যক্রমের আওতায় “অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জকারী নারী” ক্যাটাগরিতে অমরী রানী পালকে সর্বশ্রেষ্ঠ জয়িতা’র সম্মানে ভূষিত করা হয়।
উদ্যমী ও পরিশ্রমী নারী, শ্রীমঙ্গল উপজেলার সদর ইউনিয়নের নোওয়া গ্রামের অমরী পাল। জীবন যুদ্ধে এবার হেরে যেতে বসেছেন। ক্রমশই নিভে যাচ্ছে তার সকল স্বপ্ন ও সাধনার গল্প।
২০১৭ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর তারিখে এক সড়ক দূর্ঘটনা আহত হয়ে তার সমস্ত শরীর অচল হয়ে যায়। জয়িতার গল্প ছেড়ে এক বছর ধরে তিনি বিছানার সঙ্গে গড়েছেন মিতালী। অসহ্য যন্ত্রনায় কাতর অমরী বিছানায় শুয়ে শুয়ে আবারও জয়িতা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সমাজের বিত্তবানদের সহযোগীতায় তিনি সুস্থ্য হয়ে আবারও কাজে লাগতে চান।
অমরীর চিকিৎসার জন্য এ পর্যন্ত প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গেছে। বর্তমানে তাকে প্রতিদিন দু'বেলা থেরাপী, ঔষধ, ক্যাথেডারসহ দৈনিক ৫ শত টাকা খরচ হয়। যা অমরীর স্বামীর পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাক্তাররা বলছেন অমরীকে উন্নত চিকিৎসা দিতে পারলে তিনি দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠতে পারেন। কিন্তু অমরীর পরিবারের দারিদ্রতা ক্রমশ তাকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
অমরী তার সংসারের শত অভাব অনটনের মধ্যেও তার মেধা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে সেলাই প্রশিক্ষণ নিয়ে ৫ বছর আগে ধীরে ধীরে শহরের কলেজ রোডে গড়ে তুলেছিলেন আচল টেইলার্স নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে অমরীর অসুস্থ্যতার কারণে এখন সেটি বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে।
অমরীর স্বামী শহরের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুবই স্বল্পমূল্যে চাকুরী করেন। তাদের বড় ছেলে স্থানীয় ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রনীতে ও ছোট মেয়ে দেওয়ান শামসুল ইসলাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে। অমরীর স্বামীর পক্ষে তার ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও ঘর সংসারের খরচ চালিয়ে অমরীকে চিকিৎসা করানো সম্ভব হচ্ছে না।
অমরীর উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। নিরুপায় হয়ে সমাজের বিত্তবানদের কাছে অমরীর চিকিৎসার জন্য সাহায্যে আবেদন জানিয়েছেন অমরী ও তার স্বামী। অমরীর চিকিৎসার জন্য আপনাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে বাচিঁয়ে তুলুন এক জয়িতার স্বপ্নকে।
উদ্যমী ও পরিশ্রমী নারী, শ্রীমঙ্গল উপজেলার সদর ইউনিয়নের নোওয়া গ্রামের অমরী পাল। জীবন যুদ্ধে এবার হেরে যেতে বসেছেন। ক্রমশই নিভে যাচ্ছে তার সকল স্বপ্ন ও সাধনার গল্প।
২০১৭ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর তারিখে এক সড়ক দূর্ঘটনা আহত হয়ে তার সমস্ত শরীর অচল হয়ে যায়। জয়িতার গল্প ছেড়ে এক বছর ধরে তিনি বিছানার সঙ্গে গড়েছেন মিতালী। অসহ্য যন্ত্রনায় কাতর অমরী বিছানায় শুয়ে শুয়ে আবারও জয়িতা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সমাজের বিত্তবানদের সহযোগীতায় তিনি সুস্থ্য হয়ে আবারও কাজে লাগতে চান।
অমরীর চিকিৎসার জন্য এ পর্যন্ত প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গেছে। বর্তমানে তাকে প্রতিদিন দু'বেলা থেরাপী, ঔষধ, ক্যাথেডারসহ দৈনিক ৫ শত টাকা খরচ হয়। যা অমরীর স্বামীর পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাক্তাররা বলছেন অমরীকে উন্নত চিকিৎসা দিতে পারলে তিনি দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠতে পারেন। কিন্তু অমরীর পরিবারের দারিদ্রতা ক্রমশ তাকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
অমরী তার সংসারের শত অভাব অনটনের মধ্যেও তার মেধা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে সেলাই প্রশিক্ষণ নিয়ে ৫ বছর আগে ধীরে ধীরে শহরের কলেজ রোডে গড়ে তুলেছিলেন আচল টেইলার্স নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে অমরীর অসুস্থ্যতার কারণে এখন সেটি বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে।
অমরীর স্বামী শহরের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুবই স্বল্পমূল্যে চাকুরী করেন। তাদের বড় ছেলে স্থানীয় ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রনীতে ও ছোট মেয়ে দেওয়ান শামসুল ইসলাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে। অমরীর স্বামীর পক্ষে তার ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও ঘর সংসারের খরচ চালিয়ে অমরীকে চিকিৎসা করানো সম্ভব হচ্ছে না।
অমরীর উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। নিরুপায় হয়ে সমাজের বিত্তবানদের কাছে অমরীর চিকিৎসার জন্য সাহায্যে আবেদন জানিয়েছেন অমরী ও তার স্বামী। অমরীর চিকিৎসার জন্য আপনাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে বাচিঁয়ে তুলুন এক জয়িতার স্বপ্নকে।