অনলাইন
মেয়েকে বাঁচাতে বাবার চিঠি
ইবি প্রতিনিধি
২১ জুলাই ২০১৮, শনিবার, ৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের হুমকিতে মানসিক ভারসাম্য হারানো সেই ছাত্রীর বাবা ভিসিকে চিঠি দিয়েছেন। ছাত্রীর বাবা জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক সঞ্জয় কুমারের বিচার দাবি জানানো হয়। আজ শনিবার অভিযোগটি আমলে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী নির্যাতন ও যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলের কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে, গত ১৪ই জুলাই ই-মেইলে মেয়েটির বাবা একটি লিখিত আবেদন করেন। এতে তিনি বিচার দাবি করে বলেন, শিক্ষক সঞ্জয় কুমারের অসৎ চরিত্র ও কুপ্রবিত্তর প্রতিবাদ করায় আমার মেয়ের সঙ্গে মৌখিক পরীক্ষার দিন হিং¯্র আচরণ করা হয়। একই সঙ্গে লিখিত পরীক্ষায় তাকে অকৃতকার্য করানো হয়। তার পশু সুলভ আচরণে আমার ‘মা হারা’ মেয়েটি হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। সে এখনও সঞ্জয়ের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনা ও হুমকির কথা মনে করে মানসিকভাবে ঠিক থাকতে পারছে না। আমি অসুস্থ পিতা হয়ে উক্ত অপরাধের সঠিক বিচার এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য আবেদন করছি। আমার মেয়ের মত যেন আর কোন মেয়ের মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে হাসপাতালের বেডে মাথা ঠুকে মরতে না হয়। এদিকে লিখিত আবেদনের এক সপ্তাহ পার হলেও দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। এর আগে ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে গত ৯ই জুলাই তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছিল প্রশাসন। তবে লিখিত অভিযোগের কারণে ওই কমিটির কার্যকারীতা শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আবদুল লতিফ। ঘটনাটির ব্যবস্থা নিতে অভিযোগটি এখন নারী নির্যাতন ও যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভিসি ড. রাশিদ আসকারী বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত কমিটিকে অভিযোগ পত্র দেয়া হয়েছে। তারা ঘটনার সত্যত্যা পেলে আমরা আইনি পদক্ষেপের দিকে এগুবো।’
রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে, গত ১৪ই জুলাই ই-মেইলে মেয়েটির বাবা একটি লিখিত আবেদন করেন। এতে তিনি বিচার দাবি করে বলেন, শিক্ষক সঞ্জয় কুমারের অসৎ চরিত্র ও কুপ্রবিত্তর প্রতিবাদ করায় আমার মেয়ের সঙ্গে মৌখিক পরীক্ষার দিন হিং¯্র আচরণ করা হয়। একই সঙ্গে লিখিত পরীক্ষায় তাকে অকৃতকার্য করানো হয়। তার পশু সুলভ আচরণে আমার ‘মা হারা’ মেয়েটি হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। সে এখনও সঞ্জয়ের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনা ও হুমকির কথা মনে করে মানসিকভাবে ঠিক থাকতে পারছে না। আমি অসুস্থ পিতা হয়ে উক্ত অপরাধের সঠিক বিচার এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য আবেদন করছি। আমার মেয়ের মত যেন আর কোন মেয়ের মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে হাসপাতালের বেডে মাথা ঠুকে মরতে না হয়। এদিকে লিখিত আবেদনের এক সপ্তাহ পার হলেও দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। এর আগে ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে গত ৯ই জুলাই তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছিল প্রশাসন। তবে লিখিত অভিযোগের কারণে ওই কমিটির কার্যকারীতা শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আবদুল লতিফ। ঘটনাটির ব্যবস্থা নিতে অভিযোগটি এখন নারী নির্যাতন ও যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভিসি ড. রাশিদ আসকারী বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত কমিটিকে অভিযোগ পত্র দেয়া হয়েছে। তারা ঘটনার সত্যত্যা পেলে আমরা আইনি পদক্ষেপের দিকে এগুবো।’