অনলাইন
সরোয়ারের দাবি সেনা মোতায়েন, আওয়ামীলীগের না
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
২০ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
বরিশালে বিএনপির ধানের শীষের পক্ষে আজ থেকে জামায়াতে ইসলাম প্রচারণায় যোগ দিয়েছে। একাধিক উঠান বৈঠকে এসময় মজিবর সরোয়ার ৩০শে জুলাই নির্বাচনে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি দাবি করেছেন। তবে আওয়ামীলীগ এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে বরিশালে সে রকম কোন পরিস্থিতির তৈরি হয়নি।
আজ শুক্রবার মজিবর রহমান সরোয়ার পলাশপুর থেকে তার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। তবে এবারের প্রচারণাটা ছিল কিছুটা ভিন্ন মাত্রার। প্রচারণা শুরুর ১০ দিন পর আজই জামায়ত ইসলাম সরোয়ারের সঙ্গে মাঠে নামে। তারা দিনভর ধানের শীষের প্রচারণায় অংশ নিয়ে রাজনৈতিক মহলের দৃষ্টি কাড়ে। জামায়াতের পক্ষে আমির মোয়াজ্জেম হোসেন হেলালসহ জেলা মহানগর নেতৃবৃন্দ অংশ নেয়। আজ বেশ কয়েকটি নির্বাচনী বৈঠকে সরোয়ার ৩০শে জুলাইয়ের নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়ানের দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন বর্তমানে বরিশালে ভোটারদের মাঝে চাপা আতংক বিদ্যমান। তারা ভোট দিতে পারবে কিনা তা নিয়ে রয়েছে শংসয়। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে তাদের নেতা কর্মীদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় ভোটারদের মনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সেনাবিহিনীর বিকল্প নাই। সরোয়ার নেতাকর্মীদের ঘর থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আওয়ামী দুঃসাশনের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হলে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে।
এদিকে আকস্মিক সরোয়ারের সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে আওয়ামীলীগ। মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি গোলাম আব্বাস চৌধুরী দুলাল মানবজামিনকে জানান, বরিশালে এমন কোন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি যেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি উঠতে পারে। বিএনপি সেনাবিহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য এ দাবি তুলছে। বর্তমান প্রশাসন অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন বরিশালে এতটা নিরপক্ষে নির্বাচনী পরিস্থিতি কখনও সৃষ্টি হয়নি। সরকার সুষ্টু নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর এবং সেটা বরিশালকে দেখলেই অনুধাবন করা যায়। তিনি সেনাবাহিনী মোতায়েনের কোন প্রয়োজন নেই দাবি করে বলেন, বর্তমানে পুলিশ-র্যাব নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে, বিজিবি মোতায়েন হচ্ছে। এটাই যথেষ্ট।
এদিকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ জোর কদমে চালিয়ে যাচ্ছেন তার প্রচারণা। প্রতিদিন তিন থেকে চারটি উঠান বৈঠকের পাশাপাশি গণ সংযোগ করছেন। এতে করে ভোটারদের বেশ সাড়া পাচ্ছেন বলে জানান তিনি। সকাল ৭টা থেকে তার প্রচারণায় প্রচুর লোক সমাগম হচ্ছে। সাদিক আবদুল্লাহ এসব বৈঠকে সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেবার আহ্বান জানান।
আজ শুক্রবার মজিবর রহমান সরোয়ার পলাশপুর থেকে তার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। তবে এবারের প্রচারণাটা ছিল কিছুটা ভিন্ন মাত্রার। প্রচারণা শুরুর ১০ দিন পর আজই জামায়ত ইসলাম সরোয়ারের সঙ্গে মাঠে নামে। তারা দিনভর ধানের শীষের প্রচারণায় অংশ নিয়ে রাজনৈতিক মহলের দৃষ্টি কাড়ে। জামায়াতের পক্ষে আমির মোয়াজ্জেম হোসেন হেলালসহ জেলা মহানগর নেতৃবৃন্দ অংশ নেয়। আজ বেশ কয়েকটি নির্বাচনী বৈঠকে সরোয়ার ৩০শে জুলাইয়ের নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়ানের দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন বর্তমানে বরিশালে ভোটারদের মাঝে চাপা আতংক বিদ্যমান। তারা ভোট দিতে পারবে কিনা তা নিয়ে রয়েছে শংসয়। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে তাদের নেতা কর্মীদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় ভোটারদের মনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সেনাবিহিনীর বিকল্প নাই। সরোয়ার নেতাকর্মীদের ঘর থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আওয়ামী দুঃসাশনের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হলে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে।
এদিকে আকস্মিক সরোয়ারের সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে আওয়ামীলীগ। মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি গোলাম আব্বাস চৌধুরী দুলাল মানবজামিনকে জানান, বরিশালে এমন কোন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি যেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি উঠতে পারে। বিএনপি সেনাবিহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য এ দাবি তুলছে। বর্তমান প্রশাসন অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন বরিশালে এতটা নিরপক্ষে নির্বাচনী পরিস্থিতি কখনও সৃষ্টি হয়নি। সরকার সুষ্টু নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর এবং সেটা বরিশালকে দেখলেই অনুধাবন করা যায়। তিনি সেনাবাহিনী মোতায়েনের কোন প্রয়োজন নেই দাবি করে বলেন, বর্তমানে পুলিশ-র্যাব নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে, বিজিবি মোতায়েন হচ্ছে। এটাই যথেষ্ট।
এদিকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ জোর কদমে চালিয়ে যাচ্ছেন তার প্রচারণা। প্রতিদিন তিন থেকে চারটি উঠান বৈঠকের পাশাপাশি গণ সংযোগ করছেন। এতে করে ভোটারদের বেশ সাড়া পাচ্ছেন বলে জানান তিনি। সকাল ৭টা থেকে তার প্রচারণায় প্রচুর লোক সমাগম হচ্ছে। সাদিক আবদুল্লাহ এসব বৈঠকে সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেবার আহ্বান জানান।