অনলাইন
বিয়ের প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় মেয়ের বাড়িতে হামলা
গাইবান্ধা প্রতিনিধি
২০ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৪৯ পূর্বাহ্ন
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মতিন মিয়া (২২) নামের এক বখাটে ছেলের বিয়ের প্রস্তাবে রাজী না হওয়া মেয়ের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি ভাঙ্চুর ও মারপিট করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় মহিলাসহ চারজন গুরুতর আহত হয়। এ বিষয়ে আজ শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ছেলে পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ছাপরহাটি (হাজিপাড়া) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, একই গ্রামের রমজান আলীর বখাটে ছেলে মতিন মিয়াকে দিয়ে আইয়ুব আলী মেকারের মেয়ের আয়সা সিদ্দীকা (১৯) কে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এতে আইয়ুব আলী মেকার অসম্মতি জানান। এর পর আয়সা সিদ্দীকাকে অন্যত্র পাত্রস্ত করেন আইয়ুব আলী। এ খবর শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন মতিন মিয়া ও তার পরিবার। এমনকি আইয়ুব আলীকে হত্যা ও আয়সা সিদ্দীকাকে অপহরণের পরিকল্পনা চালায় মতিন মিয়া গংরা। পূর্ব পরিকল্পনা অনুয়ায়ী বৃহস্পতিবার দুপুরে মতিন মিয়া ও রমজান আলী লাঠিছোড়া হাতে ১০/১২জন লোক নিয়ে আইয়ুব আলীর বাড়িতে হামলা চালায় এবং আইয়ুব আলীকে হত্যার উদ্দেশ্যে খুঁজতে থাকে। এ হামলায় ঘরবাড়ি ভাঙ্চুর শুরু করলে আইয়ুব আলীর লোকজন বাঁধা দেন। এতে রমজান আলীর দলবলের হামলায় চার ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়। এ হামলার খবর শুনে সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ঘটনার দুইদিন পরেও রমজান আলী গংদের উত্তেজনা থামেনি। যে কোনো মূহুর্তে আবারও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে।
ঘটনার শিকার আইয়ুব আলী বলনে, এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, একই গ্রামের রমজান আলীর বখাটে ছেলে মতিন মিয়াকে দিয়ে আইয়ুব আলী মেকারের মেয়ের আয়সা সিদ্দীকা (১৯) কে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এতে আইয়ুব আলী মেকার অসম্মতি জানান। এর পর আয়সা সিদ্দীকাকে অন্যত্র পাত্রস্ত করেন আইয়ুব আলী। এ খবর শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন মতিন মিয়া ও তার পরিবার। এমনকি আইয়ুব আলীকে হত্যা ও আয়সা সিদ্দীকাকে অপহরণের পরিকল্পনা চালায় মতিন মিয়া গংরা। পূর্ব পরিকল্পনা অনুয়ায়ী বৃহস্পতিবার দুপুরে মতিন মিয়া ও রমজান আলী লাঠিছোড়া হাতে ১০/১২জন লোক নিয়ে আইয়ুব আলীর বাড়িতে হামলা চালায় এবং আইয়ুব আলীকে হত্যার উদ্দেশ্যে খুঁজতে থাকে। এ হামলায় ঘরবাড়ি ভাঙ্চুর শুরু করলে আইয়ুব আলীর লোকজন বাঁধা দেন। এতে রমজান আলীর দলবলের হামলায় চার ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়। এ হামলার খবর শুনে সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ঘটনার দুইদিন পরেও রমজান আলী গংদের উত্তেজনা থামেনি। যে কোনো মূহুর্তে আবারও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে।
ঘটনার শিকার আইয়ুব আলী বলনে, এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।