অনলাইন
পায়রার বিরামহীন ভাঙ্গনে মির্জাগঞ্জ, আতঙ্কে এলাকাবাসী
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী)থেকে
২০ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ৪:০৬ পূর্বাহ্ন
পায়রা নদীর বিরামহীন ভাঙ্গনে সার্বক্ষণিক আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের বসবাসরত উপকূলবাসী। পায়রা নদীতে জোয়ারের পানির প্রবল স্রোতের চাপে বাঁধ ভেঙ্গে উপজেলার প্রায়২০টি গ্রামসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে হুমকিরমূখে। পায়রা নদীর আব্যহত অসহায়হীন ভাঙ্গনের তোপে রামপুর,স্ন্দ্রুা,সুন্দ্ররা কালিকাপুর, পিঁপড়াখালী, ভিকাখালী, কলাগাছিয়া, ভুটিয়াহাট, পায়রাকুঞ্জ, মির্জগঞ্জ,চরখালী, ঘোলখালী,কাকড়াবুনিয়া,মেনদিবাদ, ভয়াং,খুদবারচর, আন্দুয়া, কপালভেড়াসহ প্রায় ২০টি গ্রাম ভেঙ্গে বিলীনের পথে। সবকিছু হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে এসব এলাকার বাসিন্দদারা। পানিতে তলিয়ে পচে যাচ্ছে কৃষকের বীজতলা। ইতোমধ্যে পিপড়াখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সুন্দ্রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাকা ভবন দুটি পায়রা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। স্থনান্তর করা হয়েছে রামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি। স্থানীয়রা আশঙ্কা করছেন, পায়রার অনাবরত ভাঙ্গনের কারনে রামপুর সিদ্দিকীয়া ফাজিল মাদ্রাসাটিও কিছু দিনের মধ্যে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ফলে ওই সব এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কে জীবন কাটাচ্ছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পায়রার ভাঙ্গনে পিপড়াখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে কালিকাপুর বাজার পর্যন্ত প্রায় ৩ কি.মি.বেড়িবাধ ভেঙ্গে ঘর-বাড়ি, ফসলি জমিসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। দেখা যায়,অমাবস্যার ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে পায়রা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে পানি বৃদ্ধি পেয়ে হাটু পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে উপজেলার সুবিদখালী বাজার, লঞ্চঘাট রোড, জনতা ও কৃষি ব্যাংক রোড, মির্জাগঞ্জ বাজার, ভিকাখালী বাজার, কাকড়াবুনিয়া বাজার, রামপুর ও কলাগাছিয়া বাজার। পিপড়াখালী গ্রামের মোঃ শামীম হোসেন বলেন, পায়রা নদীর প্রবল ভাঙ্গনে ক্রমশ মির্জাগঞ্জের আয়তন ছোট হয়ে আসছে। বেড়িবাধ ভেঙ্গে বিলীন হচ্ছে জমিজমাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান খান মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকী জানায়,মির্জাগঞ্জ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের চার পার্শ্বে পায়রা নদী । ফলে পায়রা নদীর তীব্র ভাঙ্গনে প্রতিনিয়ত নিঃস্ব হচ্ছে নদী তীরবর্তী বসবাসরত লোকজন। তাই অতি শীঘ্রই সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরকে এর প্রতিকারের ব্যববস্থা গ্রহণ করা উচিত। পটুয়াখালী স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, পায়রা নদীর স্রোতে যেসব বেড়িবাধ ভেঙ্গে গেছে তা অতিশীঘ্রই মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, পায়রার ভাঙ্গনে পিপড়াখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে কালিকাপুর বাজার পর্যন্ত প্রায় ৩ কি.মি.বেড়িবাধ ভেঙ্গে ঘর-বাড়ি, ফসলি জমিসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। দেখা যায়,অমাবস্যার ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে পায়রা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে পানি বৃদ্ধি পেয়ে হাটু পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে উপজেলার সুবিদখালী বাজার, লঞ্চঘাট রোড, জনতা ও কৃষি ব্যাংক রোড, মির্জাগঞ্জ বাজার, ভিকাখালী বাজার, কাকড়াবুনিয়া বাজার, রামপুর ও কলাগাছিয়া বাজার। পিপড়াখালী গ্রামের মোঃ শামীম হোসেন বলেন, পায়রা নদীর প্রবল ভাঙ্গনে ক্রমশ মির্জাগঞ্জের আয়তন ছোট হয়ে আসছে। বেড়িবাধ ভেঙ্গে বিলীন হচ্ছে জমিজমাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান খান মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকী জানায়,মির্জাগঞ্জ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের চার পার্শ্বে পায়রা নদী । ফলে পায়রা নদীর তীব্র ভাঙ্গনে প্রতিনিয়ত নিঃস্ব হচ্ছে নদী তীরবর্তী বসবাসরত লোকজন। তাই অতি শীঘ্রই সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরকে এর প্রতিকারের ব্যববস্থা গ্রহণ করা উচিত। পটুয়াখালী স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, পায়রা নদীর স্রোতে যেসব বেড়িবাধ ভেঙ্গে গেছে তা অতিশীঘ্রই মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।