অনলাইন
কিশোরগঞ্জ কারাগারে আসামীর হিটস্ট্রোকে মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২০ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ২:৫৩ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে শামীম হোসেন (৪০) নামে হত্যা মামলার এক আসামির হিটস্ট্রোকে মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে শামীমকে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানে তার মৃত্যু হয়। শামীম হোসেন করিমগঞ্জ উপজেলার সাধেরচর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে। ২০১০ সালের ১৬ই অক্টোবর বাবা আব্দুল কুদ্দুছকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার আসামি হিসেবে তখন থেকেই শামীম কারাগারে ছিল।
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, গতকাল রাত ১১টার দিকে শামীম হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে পার্শ্ববর্তী জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল রাতে প্রচ- গরম ছিল, তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ফলে শামীম হিটস্ট্রোকে মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জেল সুপার জানিয়েছেন, কারাগারের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ২৪৫ জনের। কিন্তু বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি রয়েছে এক হাজার ৩১৮ জন। ফলে গতকাল রাতে দুঃসহ গরমের কারণে কারাগারের প্রতিটি সেলে পাইপ ঢুকিয়ে পানি দিয়ে বন্দিদের গোসলের ব্যবস্থা করা হয়। এরপরও ধারণ ক্ষমতার ৫ গুণের বেশি বন্দী থাকায় পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন হচ্ছে। ফলে এখান থেকে তিনশ’ বন্দীকে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, গতকাল রাত ১১টার দিকে শামীম হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে পার্শ্ববর্তী জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল রাতে প্রচ- গরম ছিল, তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ফলে শামীম হিটস্ট্রোকে মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জেল সুপার জানিয়েছেন, কারাগারের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ২৪৫ জনের। কিন্তু বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি রয়েছে এক হাজার ৩১৮ জন। ফলে গতকাল রাতে দুঃসহ গরমের কারণে কারাগারের প্রতিটি সেলে পাইপ ঢুকিয়ে পানি দিয়ে বন্দিদের গোসলের ব্যবস্থা করা হয়। এরপরও ধারণ ক্ষমতার ৫ গুণের বেশি বন্দী থাকায় পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন হচ্ছে। ফলে এখান থেকে তিনশ’ বন্দীকে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।