অনলাইন
এবার ভুল চিকিৎসার বলি বগুড়ার সাকিব
বগুড়া প্রতিনিধি
১৯ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
বগুড়া শহরের একটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভুল চিকিৎসায় স্কুলপড়ুয়া সাকিব হাসান নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকেই ক্লিনিকের মালিক ও কর্মকর্তারা পলাতক রয়েছেন।
বুধবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে শহরের সাতমাথা হয়ে শেরপুর রোডের সাতানী বাড়ীর সংলগ্ন ডলফিন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। মৃত সাকিব হাসান শহরের ফুলদীঘি পূর্বপাড়ার আব্দুল আজিজ লিটনের ছেলে এবং শহরের ফয়জুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক(ওসি-তদন্ত) কামরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহতের বাবা আব্দুল আজিজ লিটন জানান, তার ছেলে সাকিব হাসান পেটের ব্যথায় ভুগছিলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার পেটে অ্যাপেন্ডি সাইটিস ধরা পড়ে। পরে এক প্রতিবেশীর পরামর্শে বুধবার বিকালে ছেলেকে তিনি অস্ত্রোপচারের জন্য ওই ক্লিনিকে ভর্তি করান। পরে রাত ৮টার দিকে ছেলেকে ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারে নেয়া হয়। ডা. এ কে পাল ছেলেকে অপারেশন করান। অপারেশন থিয়েটার থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিটে ছেলেকে বের করা হয়। তখন ছেলের দেহ নিথর মনে হয়। এভাবে কিছু সময় কেটে যাওয়ার পর তিনি ছেলেকে নিয়ে শহরের কানছগাড়ী এলাকায় অবস্থিত আরেকটি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখানে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখান থেকে ছেলেকে নিয়ে আবার ডলফিন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেয়া হয়।
আব্দুল আজিজ লিটন ও মা পান্না আকতার অভিযোগ করে বলেন, চিকিৎসকের ভুলের কারণে তাদের ছেলের মৃত্যু হয়েছে। তারা ছেলে হত্যার বিচার চান। এ ঘটনায় তারা সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবেন বলেও জানান।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই ক্লিনিকের মালিক জন মন্ডল, অভিযুক্ত চিকিৎসক ডা.এ কে পাল ও কর্মকর্তারা পলাতক রয়েছেন।
বুধবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে শহরের সাতমাথা হয়ে শেরপুর রোডের সাতানী বাড়ীর সংলগ্ন ডলফিন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। মৃত সাকিব হাসান শহরের ফুলদীঘি পূর্বপাড়ার আব্দুল আজিজ লিটনের ছেলে এবং শহরের ফয়জুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক(ওসি-তদন্ত) কামরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহতের বাবা আব্দুল আজিজ লিটন জানান, তার ছেলে সাকিব হাসান পেটের ব্যথায় ভুগছিলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার পেটে অ্যাপেন্ডি সাইটিস ধরা পড়ে। পরে এক প্রতিবেশীর পরামর্শে বুধবার বিকালে ছেলেকে তিনি অস্ত্রোপচারের জন্য ওই ক্লিনিকে ভর্তি করান। পরে রাত ৮টার দিকে ছেলেকে ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারে নেয়া হয়। ডা. এ কে পাল ছেলেকে অপারেশন করান। অপারেশন থিয়েটার থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিটে ছেলেকে বের করা হয়। তখন ছেলের দেহ নিথর মনে হয়। এভাবে কিছু সময় কেটে যাওয়ার পর তিনি ছেলেকে নিয়ে শহরের কানছগাড়ী এলাকায় অবস্থিত আরেকটি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখানে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখান থেকে ছেলেকে নিয়ে আবার ডলফিন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেয়া হয়।
আব্দুল আজিজ লিটন ও মা পান্না আকতার অভিযোগ করে বলেন, চিকিৎসকের ভুলের কারণে তাদের ছেলের মৃত্যু হয়েছে। তারা ছেলে হত্যার বিচার চান। এ ঘটনায় তারা সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবেন বলেও জানান।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই ক্লিনিকের মালিক জন মন্ডল, অভিযুক্ত চিকিৎসক ডা.এ কে পাল ও কর্মকর্তারা পলাতক রয়েছেন।