এক্সক্লুসিভ
বিসিসি নির্বাচন
ইভিএমে আস্থা ও শঙ্কা
জিয়া শাহীন, বরিশাল থেকে
১৯ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
ভোটাররা এখনো জানেন না ইভিএম কি, কীভাবে ইভিএম দিয়ে ভোট দিতে হয় আর কীভাবে এর ফলাফল পাওয়া যায়। অথচ বরিশালে ইভিএম নিয়ে হুলুস্থুল কাণ্ড শুরু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এর সুফল সম্পর্কে ধারণা দেবার আগেই কেউ ইভিএম না পেয়ে অভিমান করেছেন, কেউ দাবি করছেন ইভিএম দিতে হবে, কেউ সরাসরি বলছেন আমার এলাকায় ইভিএম এর কোনো প্রয়োজন নেই। বিসিসি নির্বাচনের আগে বরিশাল রিটার্নিং অফিসার ৪টি ওয়ার্ডের ১০টি কেন্দ্রে ইভিএম চেয়ে প্রস্তাবনা পাঠান। নির্বাচন কমিশন তা অনুমোদন দেন। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যে সে তালিকা সংশোধন করে জেলা নির্বাচন অফিস। একটি ওয়ার্ড বাদ দিয়ে আরেক ওয়ার্ডে ইভিএম দেয়া হয়। এ নিয়ে বিতর্ক শেষ না হতেই নিজ ওয়ার্ডে ইভিএম দাবি করেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ। ঠিক একই সময়ে ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আওয়ামী লীগের জাকির হোসেন ভুলু তার ওয়ার্ডে ইভিএম বাতিল চেয়ে আবেদন করেছেন। অপর দিকে প্রাথমিক তালিকায় থাকা এবং পরে বাদ হয়ে যাওয়া ১৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী বিএনপি নেতা মীর জাহিদুল কবির এখনো ইভিএম এর জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী ৪টি কেন্দ্রের ১১টি বুথে ২৫ হাজার ভোটার ইভিএম এ ভোট দেবেন। তবে এখনো এদের নিয়ে কোন কর্মশালা হয়নি। দেয়া হয়নি সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং অফিসার বা পোলিং অফিসারদের কোনো প্রশিক্ষণ। তবে নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, অচিরেই ঢাকা থেকে আসা ৩৩ সদস্যের একটি দল ইভিএম পরিচালনায় সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
এদিকে আগেভাগেই ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন নির্বাচন অফিসে এক আবেদনে বলেন, গাজীপুর, খুলনা ও রংপুর সিটি নির্বাচনে ইভিএম নিয়ে নানা বিতর্ক এবং তার এলাকার ভোটাররা এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ থাকায় তিনি ইভিএম চাচ্ছেন না।
অপর দিকে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ নিজের ভোটকেন্দ্রে ইভিএম দাবি করেছেন। তিনি তার বাড়ি ১৯নং ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্রে ইভিএম স্থাপনের অনুরোধ করেছেন। ১৭ই জুলাই তিনি ইভিএম এর জন্য যে আবেদন দিয়েছেন তাতে তিনি দাবি করেছেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের মজিবর রহমান সরোয়ার ভোট নিরপেক্ষ হবে না বলে যে প্রচার চালাচ্ছেন তা খণ্ডন করতেই তার নিজস্ব এলাকায় ইভিএম প্রয়োজন।
ইভিএম নিয়ে চলমান এই বিতর্কের মাঝে জেলা নির্বাচন অফিসার মজিবর রহমান জানান, ইভিএম দিয়ে ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদ সৃষ্টি করেছে। এজন্য ইভিএম কেন্দ্রের সংখ্যা আরো কয়েকটি বাড়তে পারে।
জানা গেছে, নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী ৪টি কেন্দ্রের ১১টি বুথে ২৫ হাজার ভোটার ইভিএম এ ভোট দেবেন। তবে এখনো এদের নিয়ে কোন কর্মশালা হয়নি। দেয়া হয়নি সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং অফিসার বা পোলিং অফিসারদের কোনো প্রশিক্ষণ। তবে নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, অচিরেই ঢাকা থেকে আসা ৩৩ সদস্যের একটি দল ইভিএম পরিচালনায় সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
এদিকে আগেভাগেই ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন নির্বাচন অফিসে এক আবেদনে বলেন, গাজীপুর, খুলনা ও রংপুর সিটি নির্বাচনে ইভিএম নিয়ে নানা বিতর্ক এবং তার এলাকার ভোটাররা এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ থাকায় তিনি ইভিএম চাচ্ছেন না।
অপর দিকে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ নিজের ভোটকেন্দ্রে ইভিএম দাবি করেছেন। তিনি তার বাড়ি ১৯নং ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্রে ইভিএম স্থাপনের অনুরোধ করেছেন। ১৭ই জুলাই তিনি ইভিএম এর জন্য যে আবেদন দিয়েছেন তাতে তিনি দাবি করেছেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের মজিবর রহমান সরোয়ার ভোট নিরপেক্ষ হবে না বলে যে প্রচার চালাচ্ছেন তা খণ্ডন করতেই তার নিজস্ব এলাকায় ইভিএম প্রয়োজন।
ইভিএম নিয়ে চলমান এই বিতর্কের মাঝে জেলা নির্বাচন অফিসার মজিবর রহমান জানান, ইভিএম দিয়ে ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদ সৃষ্টি করেছে। এজন্য ইভিএম কেন্দ্রের সংখ্যা আরো কয়েকটি বাড়তে পারে।