অনলাইন
‘ভল্টের সব স্বর্ণ ঠিক আছে’
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জুলাই ২০১৮, বুধবার, ৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সব স্বর্ণ ঠিক আছে বলে দাবি করেছেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, ভল্টে রক্ষিত স্বর্ণ হেরফেরের খবর সত্য নয়।
বুধবার সচিবালয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, শুল্ক গোয়েন্দা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বর্ণ নিয়ে মিডিয়ায় আসা তথ্য সত্য নয়। ক্ল্যারিক্যাল কিছু ভুলের কারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আইনমন্ত্রী দেশে ফিরলে এ বিষয়ে আইনগতভাবে খতিয়ে দেখার কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি আমি গতকাল পত্রিকায় দেখার পর খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্ট করেছি। এর আগে এ বিষয়ে কোনো কিছু আমার জানা ছিল না। বিষয়টি দেখে আমি আঁতকে উঠি। ভয়াবহ ব্যাপার। বাংলাদেশের জন্য দুনিয়া কাঁপানো ঘটনা। এর পর আমি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ, এনবিআর সহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথাবলি। এরপর সন্ধ্যা নাগাদ আমার ভীতি কমে এসেছে। আমি আশ্বস্থ হয়েছি, যে মাত্রায় সংবাদপত্রে পরিবেশিত হয়েছে তা সঠিক না। সামান্য কিছু হেরফের হতে পারে। এটা হয়। তবে সব ঠিক আছে। স্বর্ণ ঘরেই আছে। এটা কাগজপত্রে লেখার ক্ষেত্রে বাংলায় ৪০, ইংরেজিতে এইটটি (৮০) হয়ে যাওয়ার মতো হতে পারে। সামান্য কিছু হেরফের হতে পারে। আমি সবার সঙ্গে কথা বলেছি, তারা আমাকে আশ্বস্থ করেছেন, ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব ইউনুসুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব ফজলুল হক, শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের মহাপরিচালক সহিদুল ইসলাম ও ড. মইনুল খান এবং এনবিআর প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার সচিবালয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, শুল্ক গোয়েন্দা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বর্ণ নিয়ে মিডিয়ায় আসা তথ্য সত্য নয়। ক্ল্যারিক্যাল কিছু ভুলের কারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আইনমন্ত্রী দেশে ফিরলে এ বিষয়ে আইনগতভাবে খতিয়ে দেখার কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি আমি গতকাল পত্রিকায় দেখার পর খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্ট করেছি। এর আগে এ বিষয়ে কোনো কিছু আমার জানা ছিল না। বিষয়টি দেখে আমি আঁতকে উঠি। ভয়াবহ ব্যাপার। বাংলাদেশের জন্য দুনিয়া কাঁপানো ঘটনা। এর পর আমি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ, এনবিআর সহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথাবলি। এরপর সন্ধ্যা নাগাদ আমার ভীতি কমে এসেছে। আমি আশ্বস্থ হয়েছি, যে মাত্রায় সংবাদপত্রে পরিবেশিত হয়েছে তা সঠিক না। সামান্য কিছু হেরফের হতে পারে। এটা হয়। তবে সব ঠিক আছে। স্বর্ণ ঘরেই আছে। এটা কাগজপত্রে লেখার ক্ষেত্রে বাংলায় ৪০, ইংরেজিতে এইটটি (৮০) হয়ে যাওয়ার মতো হতে পারে। সামান্য কিছু হেরফের হতে পারে। আমি সবার সঙ্গে কথা বলেছি, তারা আমাকে আশ্বস্থ করেছেন, ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব ইউনুসুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব ফজলুল হক, শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের মহাপরিচালক সহিদুল ইসলাম ও ড. মইনুল খান এবং এনবিআর প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।