শিক্ষাঙ্গন
ইবি নিয়োগ বাণিজ্য পদ হারালেন দুই শিক্ষক
ইবি প্রতিনিধি
১৬ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ৭:০০ পূর্বাহ্ন
নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে প্রশাসনিক পদ হারালেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিযুক্ত দুই শিক্ষক। রেকর্ড ফাঁস হওয়ায় ড. আজাদকে বঙ্গবন্ধু হল প্রভোস্ট এবং ড. বিকুলকে টিএসসিসির পরিচালকের পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছে প্রশাসন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সূত্র মতে, প্রভাষক পদে নিয়োগ পাইয়ে দেবার নামে ২০ লক্ষ টাকা লেনদেনের অভিযোগে তদন্ত কমিটি করেছিল প্রশাসন। তবে অভিযুক্ত ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ এবং ড. বাকী বিল্লাহ বিকুলকে প্রশাসনিক পদ থেকে ওএসডি না করায় বিতর্ক শুরু হয়। এ নিয়ে মানবজমিনে সংবাদ প্রকাশ হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ড. আজাদকে বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। তার অবর্তমানে হলের হাউস টিউটর ও ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বখতিয়ার হাসানকে প্রভোস্টের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। একই সাথে ড. বিকুলকে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তন কেন্দ্রের পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। তদন্ত কাজে স্বচ্ছতার জন্য তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস, এম আব্দুল লতিফ বলেন, নিয়োগ বাণিজ্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি কাজ করেছে। এই তদন্ত কাজে স্বচ্ছতা আনতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব হতে বিরত রাখার সিন্ধান্ত গ্রহণ করেছে প্রশাসন।
সূত্র মতে, প্রভাষক পদে নিয়োগ পাইয়ে দেবার নামে ২০ লক্ষ টাকা লেনদেনের অভিযোগে তদন্ত কমিটি করেছিল প্রশাসন। তবে অভিযুক্ত ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ এবং ড. বাকী বিল্লাহ বিকুলকে প্রশাসনিক পদ থেকে ওএসডি না করায় বিতর্ক শুরু হয়। এ নিয়ে মানবজমিনে সংবাদ প্রকাশ হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ড. আজাদকে বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। তার অবর্তমানে হলের হাউস টিউটর ও ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বখতিয়ার হাসানকে প্রভোস্টের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। একই সাথে ড. বিকুলকে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তন কেন্দ্রের পরিচালকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। তদন্ত কাজে স্বচ্ছতার জন্য তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস, এম আব্দুল লতিফ বলেন, নিয়োগ বাণিজ্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি কাজ করেছে। এই তদন্ত কাজে স্বচ্ছতা আনতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব হতে বিরত রাখার সিন্ধান্ত গ্রহণ করেছে প্রশাসন।