শেষের পাতা
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফের অগ্নিকাণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ জুলাই ২০১৮, সোমবার, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
এক বছরের ব্যবধানে আবারো হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় টানা এক ঘণ্টার মতো ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ ছিল। তবে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন সিভিল এভিয়েশনের পরিচালক কাজী ইকবাল কবির। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার দিকে হঠাৎ করে ইমিগ্রেশনের পর যেখানে যাত্রীরা বসেন সেখানে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। এতে সবার মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসে।
কাজী ইকবাল কবির জানান, ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ করেছে। ইমিগ্রেশন কার্যক্রম বন্ধ থাকা প্রসঙ্গে এই কর্মকর্তা আরো বলেন, ইমিগ্রেশনের কাজ সাময়িক বন্ধ থাকলেও কোনো ঝামেলা হয়নি। শুধু কিছুক্ষণের জন্য সার্ভারটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। এজন্য বিমান ওঠানামায় কোনো সমস্যাও হয়নি। ধোঁয়াচ্ছন্ন হওয়ার কারণ জানতে চাইলে সিভিল এভিয়েশনের এই পরিচালক বলেন, আমরা ধারণা করছি বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে হতে পারে। এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বিমানবন্দরের দোতলায় ডিপার্চার বিভাগের ইমিগ্রেশনের জায়গাটি হঠাৎ ধোঁয়াচ্ছন্ন হয়ে যায়। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ শুরু করে। ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক আলি আহমদ খান জানিয়েছেন সিলিং-এর কোনো এক স্থানে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুন ধরায় ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কাজ করে তা নিয়ন্ত্রণে আনে।
কাজী ইকবাল কবির জানান, ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ করেছে। ইমিগ্রেশন কার্যক্রম বন্ধ থাকা প্রসঙ্গে এই কর্মকর্তা আরো বলেন, ইমিগ্রেশনের কাজ সাময়িক বন্ধ থাকলেও কোনো ঝামেলা হয়নি। শুধু কিছুক্ষণের জন্য সার্ভারটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। এজন্য বিমান ওঠানামায় কোনো সমস্যাও হয়নি। ধোঁয়াচ্ছন্ন হওয়ার কারণ জানতে চাইলে সিভিল এভিয়েশনের এই পরিচালক বলেন, আমরা ধারণা করছি বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে হতে পারে। এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বিমানবন্দরের দোতলায় ডিপার্চার বিভাগের ইমিগ্রেশনের জায়গাটি হঠাৎ ধোঁয়াচ্ছন্ন হয়ে যায়। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ শুরু করে। ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক আলি আহমদ খান জানিয়েছেন সিলিং-এর কোনো এক স্থানে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুন ধরায় ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কাজ করে তা নিয়ন্ত্রণে আনে।