শেষের পাতা
পুলিশি বাধায় জিয়া পরিষদের বুদ্ধিজীবী সমাবেশ হয়নি
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ জুলাই ২০১৮, রবিবার, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে জিয়া পরিষদ আয়োজিত বুদ্ধিজীবী সমাবেশ। পুলিশি অনুমতি না থাকার অভিযোগে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত এ সমাবেশ করতে দেয়নি। পুলিশ বলছে, সংগঠনটি অনুমতি নেয়নি। আর সংগঠনের পক্ষে থেকে দাবি করা হয়েছে, মৌখিক অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল ‘নাগরিক অধিকার, আইনের শাসন এবং গণতন্ত্র বাংলাদেশে প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক সেমিনার ও বুদ্ধিজীবী সমাবেশ আয়োজন করেছিল জিয়া পরিষদ। সকাল সাড়ে ১০টায় সেমিনারের মাধ্যমে সমাবেশ শুরুর কথা ছিল। সেমিনার কক্ষে ব্যানারও টাঙিয়েছিল
জিয়া পরিষদ। ঢাকা, রাজশাহী, সিলেট, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষকরাও এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এসেছিলেন। কিন্তু সকাল সোয়া ১০টার দিকে পুলিশ এসে বলে- এই অনুষ্ঠানের কোনো অনুমতি নেই, সমাবেশ করা যাবে না। বেলা পৌনে ১১টার দিকে সেমিনারের প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে যান। কিন্তু তিনি সেখানে পৌঁছে জানতে পারেন সমাবেশ আয়োজনে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশে আজকে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক স্পেস নেই। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। আজকে এখানে কোনো রাজনৈতিক দলের সমাবেশ নয়, অরাজনৈতিক একটি সংগঠনের সমাবেশ ছিল। সেটাকেও এই সরকার করতে দেয়নি। আমি এর তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি। তিনি বলেন, এটা খুবই পরিতাপের কথা, ক্ষোভের কথা, দুর্ভাগ্যের কথা যে আজকে বাংলাদেশ সরকারের পুলিশ বিভাগ তারা একটা ভয়ঙ্কর দুঃশাসনের কাজ করছে, অত্যাচার-নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে। আমি এই ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছি। পরে বিএনপি মহাসচিবসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বুদ্ধিজীবীরা ফিরে যান। এ ব্যাপারে জিয়া পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবীর মুরাদ বলেন, সকাল সোয়া ১০টার দিকে পুলিশ এসে বলে- এই অনুষ্ঠানের কোনো অনুমতি নেই। সমাবেশ করা যাবে না। অথচ পুলিশ সেমিনার করার জন্য মৌখিক অনুমতি দিয়েছিল। জিয়া পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহ-হিল মাসুদ বলেন, ২রা জুলাই পুলিশের রমনা জোনের উপকমিশনার মারুফ হোসেন সরদারের কাছে সেমিনার করার অনুমতি চেয়ে লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তখন তিনি কিছু বলেননি। দুইদিন পর ৪ঠা জুলাই ফের যোগাযোগ করা হলে মারুফ হোসেন সেমিনার আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে বলেন। যে কারণে সারা দেশ থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিদের দাওয়াত দেয়া হয়েছিল।
জিয়া পরিষদ। ঢাকা, রাজশাহী, সিলেট, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষকরাও এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এসেছিলেন। কিন্তু সকাল সোয়া ১০টার দিকে পুলিশ এসে বলে- এই অনুষ্ঠানের কোনো অনুমতি নেই, সমাবেশ করা যাবে না। বেলা পৌনে ১১টার দিকে সেমিনারের প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে যান। কিন্তু তিনি সেখানে পৌঁছে জানতে পারেন সমাবেশ আয়োজনে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশে আজকে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক স্পেস নেই। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। আজকে এখানে কোনো রাজনৈতিক দলের সমাবেশ নয়, অরাজনৈতিক একটি সংগঠনের সমাবেশ ছিল। সেটাকেও এই সরকার করতে দেয়নি। আমি এর তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি। তিনি বলেন, এটা খুবই পরিতাপের কথা, ক্ষোভের কথা, দুর্ভাগ্যের কথা যে আজকে বাংলাদেশ সরকারের পুলিশ বিভাগ তারা একটা ভয়ঙ্কর দুঃশাসনের কাজ করছে, অত্যাচার-নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে। আমি এই ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছি। পরে বিএনপি মহাসচিবসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বুদ্ধিজীবীরা ফিরে যান। এ ব্যাপারে জিয়া পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবীর মুরাদ বলেন, সকাল সোয়া ১০টার দিকে পুলিশ এসে বলে- এই অনুষ্ঠানের কোনো অনুমতি নেই। সমাবেশ করা যাবে না। অথচ পুলিশ সেমিনার করার জন্য মৌখিক অনুমতি দিয়েছিল। জিয়া পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহ-হিল মাসুদ বলেন, ২রা জুলাই পুলিশের রমনা জোনের উপকমিশনার মারুফ হোসেন সরদারের কাছে সেমিনার করার অনুমতি চেয়ে লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তখন তিনি কিছু বলেননি। দুইদিন পর ৪ঠা জুলাই ফের যোগাযোগ করা হলে মারুফ হোসেন সেমিনার আয়োজনের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে বলেন। যে কারণে সারা দেশ থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিদের দাওয়াত দেয়া হয়েছিল।