দেশ বিদেশ
‘অসুস্থ খালেদা’ স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ জুলাই ২০১৮, রবিবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তার স্বজনেরা। গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে তার বড় বোন সেলিনা ইসলামসহ পরিবারের ছয় সদস্য পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে পরিত্যক্ত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে যান। কারা কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে বিকাল ৫টায় তারা কারাগারে প্রবেশ করেন। ঘণ্টাখানেক পর সন্ধ্যা ৬টার দিকে তারা কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন। সে সময় কারাফটকের বাইরে অপেক্ষারত সাংবাদিকরা জানতে চাইলে সেলিনা ইসলাম বলেন, ‘খালেদা জিয়া জ্বরে ভুগছেন। তার শরীরে ব্যথাও রয়েছে। এ কারণে তিনি দোতলা থেকে নেমে নিচতলায় আসতে পারেননি। তাই আমরা কারাগারে গেলেও তার সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। এ সময় সেলিনা ইসলামের সঙ্গে ছিলেন তার স্বামী রফিকুল ইসলাম ও তারেক রহমানের স্ত্রী’র বড় বোন শাহিনা খান বিন্দুসহ অন্যরা। এ বিষয়ে ঢাকার জেলার মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, তার (খালেদা জিয়া) স্বজনরা দেখা করতে কারাগারে এসেছিলেন। সাক্ষাতের জন্য তাকে খবরও পাঠানো হয়েছিল। তিনি আসেননি। তাই স্বজনদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার মানবজমিনকে বলেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ। হাঁটতে পারছেন না। দেখা করার জন্য তার বোন, ভাতিজিসহ ছয় জন কারাগারে গিয়েছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়ার পর তাদের গতকাল ভেতরে নেয়া হয়। নিচতলায় বসানো হয়। খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে দোতলার একটি কক্ষে। আধঘণ্টা পর স্বজনদের জানিয়ে দেয়া হয় তিনি দেখা করতে আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি দেখা করতে আসতে না পারলেও তো কারাগারে যাওয়া নারীদের উপরে নিয়ে সাক্ষাৎ করিয়ে আনা যেত। তাতে নিরাপত্তার এমন কী ক্ষতি হতো। তারা তো দলের কোনো লোক নন। পরিবারের সদস্য। এর আগে গত ৩০শে জুন সর্বশেষ খালেদা জিয়ার সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের দেখা হয়েছিল বলে জানান তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার মানবজমিনকে বলেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ। হাঁটতে পারছেন না। দেখা করার জন্য তার বোন, ভাতিজিসহ ছয় জন কারাগারে গিয়েছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়ার পর তাদের গতকাল ভেতরে নেয়া হয়। নিচতলায় বসানো হয়। খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে দোতলার একটি কক্ষে। আধঘণ্টা পর স্বজনদের জানিয়ে দেয়া হয় তিনি দেখা করতে আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি দেখা করতে আসতে না পারলেও তো কারাগারে যাওয়া নারীদের উপরে নিয়ে সাক্ষাৎ করিয়ে আনা যেত। তাতে নিরাপত্তার এমন কী ক্ষতি হতো। তারা তো দলের কোনো লোক নন। পরিবারের সদস্য। এর আগে গত ৩০শে জুন সর্বশেষ খালেদা জিয়ার সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের দেখা হয়েছিল বলে জানান তিনি।