খেলা
জ্যামাইকায় ঘুরে দাঁড়াবে টাইগাররা?
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৩ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট আড়াই দিনেই শেষ হয়েছে। প্রথম ইনিংসে ৪৩ রানে অলআউট। দ্বিতীয় ইনিংসে টেনেটুনে ১শ’ পার। দুই ইনিংসে নিজেদের ১৮ বছরের টেস্ট ইতিহাসে প্রথম বার ২০০ হয়নি বাংলাদেশের। অ্যান্টিগার স্যার ভিভ রিচার্ড স্টেডিয়ামে সেই বিপর্যয়ের দুঃস্বপ্ন নিয়ে দল এখন জ্যামাইকাতে খেলতে নেমেছে দ্বিতীয় টেস্ট। গতকাল টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ম্যাচের আগে সাকিব বলেন, পাঁচ দিনের টেস্ট প্রতিটি সেশনেই ভালো করতে চান তিনি। তিনি বলেন, এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। কীভাবে শুরু করবো, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। আগে ব্যাটিং করি আর বোলিং, সেটি বিষয় না, খুব ভালো শুরু করাটা ভীষণ প্রয়োজন। এরপর সেই ধারাবাহিকতাটা ধরে রাখতে হবে। যেহেতু পাঁচ দিনের ম্যাচ, তাই বেশির ভাগ সেশন জয়ের চেষ্টা করতে হবে।’
‘অ্যান্টিগা বিপর্যয়’-এর অন্যতম কারণ ছিল সবুজ উইকেটে টাইগার ব্যাটসম্যানদের খেলতে না পারার ব্যর্থতা। স্যাবাইনা পার্কে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টেও একই ধরনের উইকেট হবে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। সাকিব বলেন, প্রথম টেস্টের নৈপুণ্যে আমরা অবশ্যই ভীষণ হতাশ। আমরা জানতাম, ম্যাচটা কঠিন হবে। কিন্তু আমরা যেভাবে খেলেছি, সেটা আসলে গড়পড়তাও নয়। স্বাভাবিক খেলাটাও খেলতে পারিনি। এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এটা নতুন একটা ম্যাচ। সবাই ভালো করতে মুখিয়ে আছে।’ প্রথম টেস্টের মতো এ টেস্টেও উইকেট নিয়ে বেশি চিন্তা করতে চান না সাকিব। তিনি বলেন, এই উইকেটে নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলে সাফল্য আসবেই। আগে ব্যাটিং কিংবা বোলিং যাই করি না কেন, যত দ্রুত সম্ভব উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’ স্যাবাইনা পার্কে প্রথম টেস্ট ম্যাচ হয়েছিল ১৯৩০ সালে। সেবার এ মাঠে ইংলিশরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এক ইনিংসেই করেছিল ৮৪৯ রান। ৫শ’র উপরে রান হয়েছে আরো ১২টি ইনিংসে। কিন্তু উপমহাদেশের একমাত্র দল হিসেবে ভারত একবারই ইনিংসে এ মাঠে ৫০০ রান করতে সক্ষম হয়েছিল। এ মাঠে পাকিস্তানের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪০৭ রান। ২০০৪ সালে এখানে শেষবার খেলেছিল হাবিবুল বাশার সুমনের বাংলাদেশ দল। সেবার প্রথম ইনিংস বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২৮৪ রান। আর দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে গিয়েছিল ১৭৮ রানে। তবে আশার কথা উপমহাদেশের আরেক ক্রিকেট শক্তি পাকিস্তান সবশেষ গতবছর স্যাবাইনা পার্কে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারায় ৭ উইকেটে। সেই ম্যাচে পাকিস্তানের পেসার মোহাম্মদ আমির প্রথম ইনিংসে নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। পরের ইনিংসে ৬ উইকেট নেন লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহ। ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ মিসবাহ উল হক ৯৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছিলেন।
‘অ্যান্টিগা বিপর্যয়’-এর অন্যতম কারণ ছিল সবুজ উইকেটে টাইগার ব্যাটসম্যানদের খেলতে না পারার ব্যর্থতা। স্যাবাইনা পার্কে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টেও একই ধরনের উইকেট হবে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। সাকিব বলেন, প্রথম টেস্টের নৈপুণ্যে আমরা অবশ্যই ভীষণ হতাশ। আমরা জানতাম, ম্যাচটা কঠিন হবে। কিন্তু আমরা যেভাবে খেলেছি, সেটা আসলে গড়পড়তাও নয়। স্বাভাবিক খেলাটাও খেলতে পারিনি। এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এটা নতুন একটা ম্যাচ। সবাই ভালো করতে মুখিয়ে আছে।’ প্রথম টেস্টের মতো এ টেস্টেও উইকেট নিয়ে বেশি চিন্তা করতে চান না সাকিব। তিনি বলেন, এই উইকেটে নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলে সাফল্য আসবেই। আগে ব্যাটিং কিংবা বোলিং যাই করি না কেন, যত দ্রুত সম্ভব উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’ স্যাবাইনা পার্কে প্রথম টেস্ট ম্যাচ হয়েছিল ১৯৩০ সালে। সেবার এ মাঠে ইংলিশরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এক ইনিংসেই করেছিল ৮৪৯ রান। ৫শ’র উপরে রান হয়েছে আরো ১২টি ইনিংসে। কিন্তু উপমহাদেশের একমাত্র দল হিসেবে ভারত একবারই ইনিংসে এ মাঠে ৫০০ রান করতে সক্ষম হয়েছিল। এ মাঠে পাকিস্তানের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪০৭ রান। ২০০৪ সালে এখানে শেষবার খেলেছিল হাবিবুল বাশার সুমনের বাংলাদেশ দল। সেবার প্রথম ইনিংস বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২৮৪ রান। আর দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে গিয়েছিল ১৭৮ রানে। তবে আশার কথা উপমহাদেশের আরেক ক্রিকেট শক্তি পাকিস্তান সবশেষ গতবছর স্যাবাইনা পার্কে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারায় ৭ উইকেটে। সেই ম্যাচে পাকিস্তানের পেসার মোহাম্মদ আমির প্রথম ইনিংসে নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। পরের ইনিংসে ৬ উইকেট নেন লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহ। ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ মিসবাহ উল হক ৯৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছিলেন।