খেলা
ইঙ্গ-ক্রোয়াট ম্যাচে যত রেকর্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ জুলাই ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫২ পূর্বাহ্ন
ইতিহাস সৃষ্টি করে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলো ক্রোয়েশিয়া। অন্যদিকে ৫২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালের খুব কাছে এসেও বিদায় নিতে হলো ইংল্যান্ডকে। বুধবার সেমিফাইনালে ইংলিশদের ২-১ গোলে হারায় ক্রোয়েশিয়া। ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা লাভ করে তারা। ১৯৯৮’র বিশ্বকাপে সর্ব প্রথম অংশ নেয় ক্রোয়েশিয়া। ওই আসরে স্বাগতিক ফ্রান্সের কাছে সেমিফাইনালে হেরে বিদায় নেয় ক্রোয়াটরা। অন্যদিকে ১৯৬৬তে নিজ দেশে আয়োজিত বিশ্বকাপে শিরোপা জয়ের পর আর কখনো ফাইনালে উঠতে পারেনি ইংল্যান্ড। এবারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড-ক্রোয়েশিয়া ম্যাচে এমনি আরো কিছু রেকর্ড হয়েছে যা নিচে তুলে ধরা হলো:
১. ফুটবলের বড় আসরগুলোতে নিজেদের শেষ পাঁচ সেমিফাইনালের চারটিতেই হার দেখলো ইংল্যান্ড। এর আগে ১৯৬৮’র ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে যুগোস্লাভিয়ার কাছে, ১৯৯০’র বিশ্বকাপে পশ্চিম জার্মানি এবং ১৯৯৬’র ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে জার্মানির কাছে হারে ইংলিশরা।
২. বিশ্বকাপে পাঁচবার অংশ নিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠলো ক্রোয়েশিয়া।
৩. ২০০০ সালের পর এ নিয়ে তৃতীয়বার ক্রোয়েশিয়ার কাছে হার দেখলো ইংল্যান্ড। এই সময়ে যেকোনো দেশের বিপক্ষে ইংলিশদের সর্বাধিক ম্যাচে হারের রেকর্ড।
৪. সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার জয়সূচক গোলটি আসে ১০৮ মিনিট ৩ সেকেন্ডের মাথায়। বিশ্বকাপ ইতিহাসে ম্যাচে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে দেরিতে গোল হজমের রেকর্ড এটি।
৫. এক যুগে প্রথমবার বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের হয়ে ফ্রি-কিকে গোল করলেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার। এর আগে ২০০৬’র বিশ্বকাপে ইকুয়েডরের বিপক্ষে একইভাবে গোল করেছিলেন ডেভিড বেকহ্যাম।
৬. বড় কোনো আসরে ক্রোয়েশিয়ার হয়ে ১০ গোলে অবদান রাখলেন ইভান পেরেসিচ। এরমধ্যে রয়েছে ৬ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট। এর আগে একইভাবে সমানসংখ্যক গোলে অবদান রেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার সাবেক খেলোয়াড় ডেভর সুকার।
৭. বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের ইতিহাসে ৬০ বছর পর দ্রুততম (৫ মিনিট ৪৪ সেকেন্ডে) গোল করলেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার। এর আগে ১৯৫৮’র বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে গোল করেন ব্রাজিলের ভাভা।
৮. ২৮ বছর পর বিশ্বকাপে প্রথম দল হিসেবে টানা তিন ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ের ম্যাচ খেললো ক্রোয়েশিয়া। ১৯৯০’র বিশ্বকাপে এমন নজির গড়েছিল ইংল্যান্ড।
৯. এবারের বিশ্বকাপে একমাত্র দল হিসেবে সেট পিস (কর্নার, ফ্রি কিক, পেনাল্টি) থেকে ৯ গোল করলো ইংল্যান্ড।
১০. এবারের বিশ্বকাপে পাঁচ ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়, যার চারটিতেই খেলতে দেখা যায় ক্রোয়েশিয়া বা ইংল্যান্ডকে। অপরটি ছিল স্পেন-রাশিয়ার।
১. ফুটবলের বড় আসরগুলোতে নিজেদের শেষ পাঁচ সেমিফাইনালের চারটিতেই হার দেখলো ইংল্যান্ড। এর আগে ১৯৬৮’র ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে যুগোস্লাভিয়ার কাছে, ১৯৯০’র বিশ্বকাপে পশ্চিম জার্মানি এবং ১৯৯৬’র ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে জার্মানির কাছে হারে ইংলিশরা।
২. বিশ্বকাপে পাঁচবার অংশ নিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠলো ক্রোয়েশিয়া।
৩. ২০০০ সালের পর এ নিয়ে তৃতীয়বার ক্রোয়েশিয়ার কাছে হার দেখলো ইংল্যান্ড। এই সময়ে যেকোনো দেশের বিপক্ষে ইংলিশদের সর্বাধিক ম্যাচে হারের রেকর্ড।
৪. সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার জয়সূচক গোলটি আসে ১০৮ মিনিট ৩ সেকেন্ডের মাথায়। বিশ্বকাপ ইতিহাসে ম্যাচে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে দেরিতে গোল হজমের রেকর্ড এটি।
৫. এক যুগে প্রথমবার বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের হয়ে ফ্রি-কিকে গোল করলেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার। এর আগে ২০০৬’র বিশ্বকাপে ইকুয়েডরের বিপক্ষে একইভাবে গোল করেছিলেন ডেভিড বেকহ্যাম।
৬. বড় কোনো আসরে ক্রোয়েশিয়ার হয়ে ১০ গোলে অবদান রাখলেন ইভান পেরেসিচ। এরমধ্যে রয়েছে ৬ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট। এর আগে একইভাবে সমানসংখ্যক গোলে অবদান রেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার সাবেক খেলোয়াড় ডেভর সুকার।
৭. বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের ইতিহাসে ৬০ বছর পর দ্রুততম (৫ মিনিট ৪৪ সেকেন্ডে) গোল করলেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার। এর আগে ১৯৫৮’র বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে গোল করেন ব্রাজিলের ভাভা।
৮. ২৮ বছর পর বিশ্বকাপে প্রথম দল হিসেবে টানা তিন ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ের ম্যাচ খেললো ক্রোয়েশিয়া। ১৯৯০’র বিশ্বকাপে এমন নজির গড়েছিল ইংল্যান্ড।
৯. এবারের বিশ্বকাপে একমাত্র দল হিসেবে সেট পিস (কর্নার, ফ্রি কিক, পেনাল্টি) থেকে ৯ গোল করলো ইংল্যান্ড।
১০. এবারের বিশ্বকাপে পাঁচ ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়, যার চারটিতেই খেলতে দেখা যায় ক্রোয়েশিয়া বা ইংল্যান্ডকে। অপরটি ছিল স্পেন-রাশিয়ার।