অনলাইন
অনশন ভেঙেছেন নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা
অনলাইন ডেস্ক
১১ জুলাই ২০১৮, বুধবার, ৫:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিশিষ্ট নাগরিকেদের অনুরোধে আমরণ অনশন ভেঙেছেন নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কের উত্তর পাশে বিশিষ্ট নাগরিকেরা উপস্থিত হয়ে এসব শিক্ষকদের অনুরোধ করলে তাঁরা অনশন ভাঙেন। দেশের স্বীকৃতি পাওয়া সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে গত ২৫ জুন থেকে আমরণ অনশন করে আসছিলেন এই শিক্ষক-কর্মচারীরা। এর আগে গত ১০ জুন থেকে একই জায়গায় তাঁরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন। বিশিষ্ট নাগরিকদের মধ্যে ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি সারওয়ার আলী।
অনশনস্থলে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, ‘আমি আপনাদের একজন সহকর্মী হিসেবে উপস্থিত হয়েছি। আমি মনে করি, আপনারা দীর্ঘদিন ধরে যে আমরণ অনশন করে আসছেন, তাতে বাংলাদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। সবাই চাইছেন অনশনে থেকে আর যেন ক্ষতি না হয়। সে জন্য সবার আবেদন, অনশন ভঙ্গ করে যেন কর্মস্থলে ফিরে যান।’
অনশনরত শিক্ষক-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে আনিসুজ্জামান আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে যে বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে সমস্যার সমাধানের আশা দেখতে পাই। আশা করি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এমন উপায় বের করবে, যাতে এ অবস্থার সমাধান হয়।’ ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ ও পরিবার-পরিজনের কথা ভেবে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালনের অনুরোধ জানান। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান শিক্ষক-কর্মচারীদের পানি পান করিয়ে অনশন ভাঙান।
অনশনস্থলে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, ‘আমি আপনাদের একজন সহকর্মী হিসেবে উপস্থিত হয়েছি। আমি মনে করি, আপনারা দীর্ঘদিন ধরে যে আমরণ অনশন করে আসছেন, তাতে বাংলাদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। সবাই চাইছেন অনশনে থেকে আর যেন ক্ষতি না হয়। সে জন্য সবার আবেদন, অনশন ভঙ্গ করে যেন কর্মস্থলে ফিরে যান।’
অনশনরত শিক্ষক-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে আনিসুজ্জামান আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে যে বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে সমস্যার সমাধানের আশা দেখতে পাই। আশা করি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এমন উপায় বের করবে, যাতে এ অবস্থার সমাধান হয়।’ ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ ও পরিবার-পরিজনের কথা ভেবে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালনের অনুরোধ জানান। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান শিক্ষক-কর্মচারীদের পানি পান করিয়ে অনশন ভাঙান।