বাংলাদেশ কর্নার
মদরিচদের অনুপ্রেরণা প্রেসিডেন্ট কলিন্দাও
স্পোর্টস ডেস্ক
১১ জুলাই ২০১৮, বুধবার, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
তার সবকিছুতেই চমক। এবারের বিশ্বকাপে দলকে সমর্থন যোগাতে সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে বিমানের ইকোনমি ক্লাসে চেপে রাশিয়ায় পৌঁছেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট কলিন্দা গ্রাবা কিতারোভিচ। কোয়ার্টার ফাইনালে ভিআইপি গ্যালারিতে ছিল তার সরব উপস্থিতি। আর আজ সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচেও জাতীয় দলের জার্সি গায়ে গ্যালারিতে দলের সমর্থনে গলা ফাটাবেন ক্রোয়েশিয়া প্রেসিডেন্ট।
২০ বছর পর বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলছে ক্রোয়েশিয়া। কোয়ার্টার ফাইনালে স্বাগতিক রাশিয়াকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে ক্রোয়াটরা। আর মুহূর্তটাকে স্মরণীয় করে রাখেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট কলিন্দা গ্রাবার কিতারোভিচও। ২০১৫ সালে ক্রোয়েশিয়ার ইতিহাসের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন কিতারোভিচ। ৫০ বছর বয়সী কিতারোভিচ নজর কাড়েন খেলা চলাকালেই। কোয়ার্টার ফাইনালে ভিভিআইপি বক্সে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও রুশ প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভের সঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করেন তিনি। জাতীয় দলের জার্সি এবং লাল রঙের প্যান্ট পরে ক্রোয়েশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে বিশ্বকাপে খেলা দেখতে আসেন প্রেসিডেন্ট কিতারোভিচ। আর ম্যাচে উত্তেজনাকর মুহূর্তে ক্রোয়েশিয়ার হয়ে গলা ফাটাতে দেখা যায় তাকে। অতিরিক্ত সময়ে ক্রোয়েশিয়া ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার সময়ে বাঁধভাঙা উদযাপন করেন তিনি। কিন্তু তখনও আসল উদযাপনটা জমিয়ে রেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠার পর খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিং রুমে নেচে গেয়ে উল্লাস করেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তার এমন উৎফুল্ল আচরণে মুগ্ধ ফুটবল বিশ্ব। তার এই উদযাপন সারা ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। ১৯৯৬ সালে বিয়ে করেন কলিন্দা কিতারোভিচ। তার ১৭ বছর বয়সী কন্যা ক্যাতারিনা ফিগার স্কেটিংয়ের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন। শিক্ষাজীবনে জাগরেব, ভিয়েনা, ওয়াশিংটন ডিসি ও হাভার্ডে অধ্যয়ন করেছেন কলিন্দা। ক্রোয়াট ছাড়াও ইংলিশ, স্প্যানিশ, পর্তুগিজ ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারেন তিনি। বোঝেন এবং কথা বলতে পারেন জার্মান, ফ্রেঞ্চ ও ইতালিয়ান ভাষায়ও।
২০ বছর পর বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলছে ক্রোয়েশিয়া। কোয়ার্টার ফাইনালে স্বাগতিক রাশিয়াকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে ক্রোয়াটরা। আর মুহূর্তটাকে স্মরণীয় করে রাখেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট কলিন্দা গ্রাবার কিতারোভিচও। ২০১৫ সালে ক্রোয়েশিয়ার ইতিহাসের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন কিতারোভিচ। ৫০ বছর বয়সী কিতারোভিচ নজর কাড়েন খেলা চলাকালেই। কোয়ার্টার ফাইনালে ভিভিআইপি বক্সে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও রুশ প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভের সঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করেন তিনি। জাতীয় দলের জার্সি এবং লাল রঙের প্যান্ট পরে ক্রোয়েশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে বিশ্বকাপে খেলা দেখতে আসেন প্রেসিডেন্ট কিতারোভিচ। আর ম্যাচে উত্তেজনাকর মুহূর্তে ক্রোয়েশিয়ার হয়ে গলা ফাটাতে দেখা যায় তাকে। অতিরিক্ত সময়ে ক্রোয়েশিয়া ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার সময়ে বাঁধভাঙা উদযাপন করেন তিনি। কিন্তু তখনও আসল উদযাপনটা জমিয়ে রেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠার পর খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিং রুমে নেচে গেয়ে উল্লাস করেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তার এমন উৎফুল্ল আচরণে মুগ্ধ ফুটবল বিশ্ব। তার এই উদযাপন সারা ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। ১৯৯৬ সালে বিয়ে করেন কলিন্দা কিতারোভিচ। তার ১৭ বছর বয়সী কন্যা ক্যাতারিনা ফিগার স্কেটিংয়ের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন। শিক্ষাজীবনে জাগরেব, ভিয়েনা, ওয়াশিংটন ডিসি ও হাভার্ডে অধ্যয়ন করেছেন কলিন্দা। ক্রোয়াট ছাড়াও ইংলিশ, স্প্যানিশ, পর্তুগিজ ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারেন তিনি। বোঝেন এবং কথা বলতে পারেন জার্মান, ফ্রেঞ্চ ও ইতালিয়ান ভাষায়ও।