বাংলারজমিন
প্রতারণা মামলায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান কারাগারে
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১১ জুলাই ২০১৮, বুধবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
মামাতো ভাইয়ের দায়ের করা আর্থিক প্রতারণা মামলায় কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ডা. মো. আব্দুল হাই কে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এ হাজির হয়ে ডা. মো. আব্দুল হাই জামিন আবেদন করলে আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ আব্দুন নূর জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ডা. মো. আব্দুল হাই ২০১৪ সালের ১৫ই এপ্রিল ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তার মামাতো ভাই কিশোরগঞ্জ শহরের চরশোলাকিয়া এলাকার জসিম উদ্দিন সুজনের কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা ধার নিয়েছিলেন। এক বছরের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার শর্তে দুই পক্ষের মধ্যে ননজুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারপত্রও সম্পাদন করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করে ডা. আব্দুল হাই নানা অজুহাত দেখিয়ে সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। এমনকি টাকা চাইতে গিয়ে উল্টো হুমকির শিকার হন জসিম উদ্দিন সুজন।
এ পরিস্থিতিতে গত ২৯শে মার্চ মামাতো ভাই জসিম উদ্দিন সুজন বাদী হয়ে ডা. আব্দুল হাই এর বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় ডা. আব্দুল হাই দু’বার আদালতে হাজিরা দিয়ে টাকা ফেরত দেয়ার অঙ্গীকার করেও তা ভঙ্গ করেন। মঙ্গলবার মামলার ধার্য্য তারিখে আদালতে হাজির হয়ে ডা. আব্দুল হাই জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। বাদী পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মিয়া মো. ফেরদৌস ও অ্যাডভোকেট শেখর চন্দ্র সরকার।
আদালত ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ডা. মো. আব্দুল হাই ২০১৪ সালের ১৫ই এপ্রিল ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তার মামাতো ভাই কিশোরগঞ্জ শহরের চরশোলাকিয়া এলাকার জসিম উদ্দিন সুজনের কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা ধার নিয়েছিলেন। এক বছরের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার শর্তে দুই পক্ষের মধ্যে ননজুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারপত্রও সম্পাদন করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করে ডা. আব্দুল হাই নানা অজুহাত দেখিয়ে সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। এমনকি টাকা চাইতে গিয়ে উল্টো হুমকির শিকার হন জসিম উদ্দিন সুজন।
এ পরিস্থিতিতে গত ২৯শে মার্চ মামাতো ভাই জসিম উদ্দিন সুজন বাদী হয়ে ডা. আব্দুল হাই এর বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় ডা. আব্দুল হাই দু’বার আদালতে হাজিরা দিয়ে টাকা ফেরত দেয়ার অঙ্গীকার করেও তা ভঙ্গ করেন। মঙ্গলবার মামলার ধার্য্য তারিখে আদালতে হাজির হয়ে ডা. আব্দুল হাই জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। বাদী পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মিয়া মো. ফেরদৌস ও অ্যাডভোকেট শেখর চন্দ্র সরকার।