বাংলারজমিন
গঙ্গাচড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৩ শিক্ষক ও ২ ব্যাংকারের কারাদণ্ড
গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
১১ জুলাই ২০১৮, বুধবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
হাতিবান্ধা উপজেলা এলাকায় মাদক সেবন করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন গঙ্গাচড়ার তিন শিক্ষক, সোনালী ব্যাংকের দুই ক্যাশ অফিসার ও পিয়ন। তাদেরকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ঘটনাটির সংবাদ গঙ্গাচড়ায় ছড়িয়ে পড়লে সব শ্রেণি পেশার মানুষের মাঝে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় উঠেছে।
সূত্রে জানা যায়, গঙ্গাচড়া সোনালী ব্যাংকে কর্মরত ক্যাশ অফিসার রায়হানুল করিম ও হাবিবুর রহমান এবং পিয়ন শাহরিয়ার হোসেন সাবু, বাগপুর মাছুম আলী প্রামানিক উচ্চ বিদ্যালয়ের কাব্যতীর্থ শিক্ষক অবিনাশ রায় ও একই বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মতি চন্দ্র ও কোলকোন্দ তাকিয়া শরীফ হাফিজিয়া সিনিয়র মাদরাসার কৃষি শিক্ষক আব্দুল হাকিম রোববার রাতে হাতিবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের জোসনার বাজারে গিয়ে মাদক সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করছিল। স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে গণধোলাই দেয়। হাতিবান্ধা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। জনতার হাত থেকে তাদের উদ্ধারের সময় পুলিশ ফাঁকা গুলি করলে রনজিত নামে এক পথচারীসহ দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়। সোমবার তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে হাতিবান্ধার ভারপ্রাপ্ত ইউএনও নুর কুতুবুল ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে প্রত্যেকের ৭ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। হাতিবান্ধা থানার ওসি ওমর ফারুকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ভ্রামমাণ আদালত তাদের প্রত্যেকের ৭ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এদিকে, কয়েকদিন আগে গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ কালিগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে ফেনসিডিলসহ আটক হয়। তার বিরুদ্ধেও কালিগঞ্জ থানায় মামলা হয়।
সূত্রে জানা যায়, গঙ্গাচড়া সোনালী ব্যাংকে কর্মরত ক্যাশ অফিসার রায়হানুল করিম ও হাবিবুর রহমান এবং পিয়ন শাহরিয়ার হোসেন সাবু, বাগপুর মাছুম আলী প্রামানিক উচ্চ বিদ্যালয়ের কাব্যতীর্থ শিক্ষক অবিনাশ রায় ও একই বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মতি চন্দ্র ও কোলকোন্দ তাকিয়া শরীফ হাফিজিয়া সিনিয়র মাদরাসার কৃষি শিক্ষক আব্দুল হাকিম রোববার রাতে হাতিবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের জোসনার বাজারে গিয়ে মাদক সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করছিল। স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে গণধোলাই দেয়। হাতিবান্ধা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। জনতার হাত থেকে তাদের উদ্ধারের সময় পুলিশ ফাঁকা গুলি করলে রনজিত নামে এক পথচারীসহ দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়। সোমবার তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে হাতিবান্ধার ভারপ্রাপ্ত ইউএনও নুর কুতুবুল ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে প্রত্যেকের ৭ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। হাতিবান্ধা থানার ওসি ওমর ফারুকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ভ্রামমাণ আদালত তাদের প্রত্যেকের ৭ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এদিকে, কয়েকদিন আগে গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ কালিগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে ফেনসিডিলসহ আটক হয়। তার বিরুদ্ধেও কালিগঞ্জ থানায় মামলা হয়।