অনলাইন
ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ হচ্ছে
স্টাফ রিপোর্টার
১০ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার, ৫:০১ পূর্বাহ্ন
পাবনার ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ মঙ্গলবার রেলভবনে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের মধ্যে এ বিষয়ে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেন জানান, জিপিটি-এসইএল-সিসিসিএল জিভি আগামী ১৮ মাসের মধ্যে এ কাজ শেষ করবে। ভারতের জিপিটি এবং বাংলাদেশের এসইএল ও সিসিসিএল অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে (জয়েন্ট ভেঞ্চার) ২৯৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকায় ঈশ্বরদী বাইপাস টেক অফ পয়েন্ট থেকে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত ২৬ দশমিক ৫২ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণ করবে। মঙ্গলবার রেলভবনে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মো. মজিবর রহমান এবং ঠিকাদার কোম্পানির পক্ষে শুভাষ চন্দ্র হাওলাদার চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তির বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক অনুষ্ঠানে বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এ প্রকল্পের মালামাল ও যন্ত্রপাতি পৌঁছাতে এ রেললাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান খুব দ্রুত এ কাজ শেষ করবে বলে আশা করি।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ প্রকল্পের আওতায় যে ২৬ দশমিক ৫২ কিলোমিটার নতুন রেললাইন হবে, তার মধ্যে ২২ দশমিক ০২ কিলোমিটার হবে মূল লাইন, আর ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার হবে লুপ লাইন। এসময় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সিসিসিএলের পরিচালক সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেন জানান, জিপিটি-এসইএল-সিসিসিএল জিভি আগামী ১৮ মাসের মধ্যে এ কাজ শেষ করবে। ভারতের জিপিটি এবং বাংলাদেশের এসইএল ও সিসিসিএল অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে (জয়েন্ট ভেঞ্চার) ২৯৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকায় ঈশ্বরদী বাইপাস টেক অফ পয়েন্ট থেকে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত ২৬ দশমিক ৫২ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণ করবে। মঙ্গলবার রেলভবনে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মো. মজিবর রহমান এবং ঠিকাদার কোম্পানির পক্ষে শুভাষ চন্দ্র হাওলাদার চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তির বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক অনুষ্ঠানে বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এ প্রকল্পের মালামাল ও যন্ত্রপাতি পৌঁছাতে এ রেললাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান খুব দ্রুত এ কাজ শেষ করবে বলে আশা করি।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এ প্রকল্পের আওতায় যে ২৬ দশমিক ৫২ কিলোমিটার নতুন রেললাইন হবে, তার মধ্যে ২২ দশমিক ০২ কিলোমিটার হবে মূল লাইন, আর ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার হবে লুপ লাইন। এসময় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সিসিসিএলের পরিচালক সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।