বাংলারজমিন
চাপের মুখে মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন বিএনপি কাউন্সিলর জেলাল!
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
১০ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
সোমবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিকে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী জাকির হোসেন জেলালের মনোনয়ন প্রত্যাহারে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করার অভিযোগ উঠেছে। এক পযায়ে তাকে যাতে নির্বাচন কমিশনে নিয়ে যেতে না পারে সে জন্য বিএনপি নেতা-কর্মীরা বাড়ি ঘিরে রাখে। বিকাল ৫টা পর্যন্ত তিনি নির্বাচন কমিশন অফিসে না গেলেও তার মনোনয়ন প্রত্যাহার হয়েছে বলে তিনি নিজে জানিয়েছেন।
জাকির হোসেন জেলাল গত তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন। এবার তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত লিয়াকত হোসেন লাবলু। অভিযোগ উঠে লাবলুর বড় ভাই প্রভাবশালী সাবেক এক কাউন্সিলরের মাধ্যমে জেলালকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য গতকাল রাত থেকে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করে। সকাল বেলা একাধিকবার তাকে হুমকিও দেয়া হয়। নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতা তাকে নির্দেশ দেন মনোনয়ন প্রত্যাহারের। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে শত শত নেতাকর্মী সমর্থক তার বাসভবন ঘিরে ফেলে। প্রত্যাহার করতে হলে তার সশরীরে নির্বাচন কমিশনের উপস্থিত হওয়ার কথা।
এ কারণে তাকে কেউ যেন বাড়ির বাইরে নিতে না পারে সেজন্য মহিলা পুরুষরা বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। বাড়ির অনেক সদস্যকে কাঁদতে দেখা গেছে। বিকাল ৫টার পর জাকির জেলাল মোবাইলে মানবজমিনকে জানান, তিনি তার মনোনয়নপত্র স্বেচ্ছায় প্রত্যাহার করেছেন। স্বশরীরে গিয়ে প্রত্যাহার করেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মোবাইল ফোন কেটে দেন। এদিকে আরো ২/৩ জন বিএনপির জনপ্রিয় কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহারের সংবাদ রাতে পাওয়া যেতে পারে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আলতাফ মাহামুদ সিকদারও রয়েছেন। এদিকে শনিবার রাত থেকে বিএনপির একাধিক নেতাকর্মীর বাসায় পুলিশ হানা দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপির স্থানীয় নেতারা। মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন সিকদার জানান তাদের নেতাকর্মীদের পুলিশ হয়রানি করছে।
জাকির হোসেন জেলাল গত তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন। এবার তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত লিয়াকত হোসেন লাবলু। অভিযোগ উঠে লাবলুর বড় ভাই প্রভাবশালী সাবেক এক কাউন্সিলরের মাধ্যমে জেলালকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য গতকাল রাত থেকে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করে। সকাল বেলা একাধিকবার তাকে হুমকিও দেয়া হয়। নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতা তাকে নির্দেশ দেন মনোনয়ন প্রত্যাহারের। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে শত শত নেতাকর্মী সমর্থক তার বাসভবন ঘিরে ফেলে। প্রত্যাহার করতে হলে তার সশরীরে নির্বাচন কমিশনের উপস্থিত হওয়ার কথা।
এ কারণে তাকে কেউ যেন বাড়ির বাইরে নিতে না পারে সেজন্য মহিলা পুরুষরা বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। বাড়ির অনেক সদস্যকে কাঁদতে দেখা গেছে। বিকাল ৫টার পর জাকির জেলাল মোবাইলে মানবজমিনকে জানান, তিনি তার মনোনয়নপত্র স্বেচ্ছায় প্রত্যাহার করেছেন। স্বশরীরে গিয়ে প্রত্যাহার করেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি মোবাইল ফোন কেটে দেন। এদিকে আরো ২/৩ জন বিএনপির জনপ্রিয় কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহারের সংবাদ রাতে পাওয়া যেতে পারে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আলতাফ মাহামুদ সিকদারও রয়েছেন। এদিকে শনিবার রাত থেকে বিএনপির একাধিক নেতাকর্মীর বাসায় পুলিশ হানা দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপির স্থানীয় নেতারা। মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন সিকদার জানান তাদের নেতাকর্মীদের পুলিশ হয়রানি করছে।