বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালে ধর্মঘট
২০ ঘণ্টার ভোগান্তির অবসান
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১০ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসকদের ঘোষিত অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট সাময়িক স্থগিত করেছে চিকিৎসক ও মালিকদের সংগঠন প্রাইভেট হসপিটাল অ্যান্ড ল্যাব ওনারস অ্যাসোসিয়েশন। ফলে নগরবাসীর ২০ ঘন্টার ভোগান্তির অবসান হয়েছে। এর আগে চিকিৎসাসেবা না পেয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসী। রোববার দুপুরে নগরীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন সংগঠনটির সাধারণ সমপাদক ও ম্যাক্স হাসপাতালের পরিচালক ডা. লিয়াকত আলী খান। ঘোষণার ২৪ ঘণ্টায় রোগীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আশ্বাসে সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসকদের এই ধর্মঘট সাময়িক স্থগিত করার ঘোষণা দেন ডা. লিয়াকত আলী খান। তিনি বলেন, প্রশাসনের আশ্বাসে চলমান ধর্মঘট সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। এখন আমরা হাসপাতাল খুলে স্বাস্থ্যসেবা শুরু করেছি। রোগীরাও আসতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অনেক মুমূর্ষু রোগীও হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছে।
এর আগে রোববার চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে র্যাবের অভিযান পরিচালনার প্রতিবাদে নগরীর সবক’টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা এবং প্যাথলজিগুলো বন্ধ ঘোষণা করে ধর্মঘটের ডাক দেয় প্রাইভেট হসপিটাল অ্যান্ড ল্যাব ওনারস অ্যাসোসিয়েশন। এরপর থেকে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা শত শত রোগীকে হাসপাতালগুলো থেকে ফিরিয়ে দেয়া হয়। প্যাথলজিগুলো থেকে পরীক্ষার রিপোর্ট নিতে এসে না পেয়ে ফিরে যান শত শত রোগী। এ নিয়ে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয় নগরবাসীর মনে। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক থেকে ফিরে রোগীদের বেশিরভাগ ভিড় জমান চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ নগরীর বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালগুলোতে। এ নিয়ে হিমশিম খেতে দেখা গেছে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারীদের। রোগী ও চিকিৎসকদের ভোগান্তি দেখে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ধর্মঘট প্রত্যাহারে চিকিৎসক সংগঠনের নেতাদের বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেন। এরপর ধর্মঘট সাময়িক স্থগিত করার ঘোষণা দেন ডা. লিয়াকত আলী খান।
এর আগে রোববার চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে র্যাবের অভিযান পরিচালনার প্রতিবাদে নগরীর সবক’টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা এবং প্যাথলজিগুলো বন্ধ ঘোষণা করে ধর্মঘটের ডাক দেয় প্রাইভেট হসপিটাল অ্যান্ড ল্যাব ওনারস অ্যাসোসিয়েশন। এরপর থেকে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা শত শত রোগীকে হাসপাতালগুলো থেকে ফিরিয়ে দেয়া হয়। প্যাথলজিগুলো থেকে পরীক্ষার রিপোর্ট নিতে এসে না পেয়ে ফিরে যান শত শত রোগী। এ নিয়ে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয় নগরবাসীর মনে। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক থেকে ফিরে রোগীদের বেশিরভাগ ভিড় জমান চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ নগরীর বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালগুলোতে। এ নিয়ে হিমশিম খেতে দেখা গেছে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারীদের। রোগী ও চিকিৎসকদের ভোগান্তি দেখে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ধর্মঘট প্রত্যাহারে চিকিৎসক সংগঠনের নেতাদের বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেন। এরপর ধর্মঘট সাময়িক স্থগিত করার ঘোষণা দেন ডা. লিয়াকত আলী খান।