বিশ্বজমিন
জাপানে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৮
মানবজমিন ডেস্ক
৮ জুলাই ২০১৮, রবিবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
জাপানের মধ্য ও পশ্চিমাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টির কারণে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন চার জন। আর নিখোঁজ রয়েছেন আরো ৫০ জন। শনিবার এ অঞ্চলে একাধারে প্রবল বর্ষণের কারণে প্রায় ১৬ লাখ স্থানীয়কে বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স
খবরে বলা হয়, জাপানের আবহাওয়া অধিদপ্তর এই নজিরবিহীন বৃষ্টিপাতে আক্রান্ত তিনটি অঞ্চলে বিশেষ সতর্কতা সংকেত দেখিয়েছে। স্থানীয়দের ভূমিধস, জলোচ্ছ্বাস ও প্রবল ঝড় থেকে সাবধান থাকতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর আরো বলেছে, রাজধানী টোকিও থেকে প্রায় ৬শ’ কিলোমিটার দূরে শিককু দ্বীপের মটয়ামা শহরে শুক্রবার থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ৫৮৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যদিও জাপানের পূর্ব ও পশ্চিমে আবহাওয়া স্থিতিশীল রয়েছে। তবে, সেখানে নতুন করে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, হিরোশিমা অঞ্চলে ব্রিজ থেকে পড়ে একজন নিহত হয়েছেন। পুরাতন রাজধানী কিয়োটো থেকে ৫৬ কিলোমিটার পূর্বে তাকাসিমা নামক স্থানে ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ আবর্জনা পরিষ্কারের সময় খালে পড়ে মারা গেছেন। হিরোশিমা, এহিমে ও ইয়ামাগুচিতে চার ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর সেখানকার প্রায় ১৬ লাখ মানুষকে তাদের বসতবাড়ি ছেড়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি আরো ৩১ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। উদ্ধার অভিযান ও আক্রান্তদের সাহায্যের জন্য প্রায় ৪৮০০০ পুলিশ, দমকলকর্মী ও জাপানের সেলফডিফেন্স বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া স্থানীয় শিল্পাঞ্চলেও আঘাত হেনেছে। ঝড় ও বন্যা ঝুঁকির কারণে কয়েকটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের সরবরাহ না থাকায় ইতিমধ্যে মিতশুবিশি ও মাজদা তাদের কয়েকটি প্ল্যান্ট বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।
খবরে বলা হয়, জাপানের আবহাওয়া অধিদপ্তর এই নজিরবিহীন বৃষ্টিপাতে আক্রান্ত তিনটি অঞ্চলে বিশেষ সতর্কতা সংকেত দেখিয়েছে। স্থানীয়দের ভূমিধস, জলোচ্ছ্বাস ও প্রবল ঝড় থেকে সাবধান থাকতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর আরো বলেছে, রাজধানী টোকিও থেকে প্রায় ৬শ’ কিলোমিটার দূরে শিককু দ্বীপের মটয়ামা শহরে শুক্রবার থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ৫৮৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যদিও জাপানের পূর্ব ও পশ্চিমে আবহাওয়া স্থিতিশীল রয়েছে। তবে, সেখানে নতুন করে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, হিরোশিমা অঞ্চলে ব্রিজ থেকে পড়ে একজন নিহত হয়েছেন। পুরাতন রাজধানী কিয়োটো থেকে ৫৬ কিলোমিটার পূর্বে তাকাসিমা নামক স্থানে ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ আবর্জনা পরিষ্কারের সময় খালে পড়ে মারা গেছেন। হিরোশিমা, এহিমে ও ইয়ামাগুচিতে চার ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর সেখানকার প্রায় ১৬ লাখ মানুষকে তাদের বসতবাড়ি ছেড়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি আরো ৩১ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। উদ্ধার অভিযান ও আক্রান্তদের সাহায্যের জন্য প্রায় ৪৮০০০ পুলিশ, দমকলকর্মী ও জাপানের সেলফডিফেন্স বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া স্থানীয় শিল্পাঞ্চলেও আঘাত হেনেছে। ঝড় ও বন্যা ঝুঁকির কারণে কয়েকটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের সরবরাহ না থাকায় ইতিমধ্যে মিতশুবিশি ও মাজদা তাদের কয়েকটি প্ল্যান্ট বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।