শিক্ষাঙ্গন
ভাইভা দিয়ে মানসিক ভারসাম্য হারালো ইবি ছাত্রী!
ইবি প্রতিনিধি
৫ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৭:৪২ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ভাইভা শেষে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। পাঁচ দিন ধরে সে বিভাগের এক শিক্ষকের নাম নিয়ে অসংলগ্ন অভিযোগ করে যাচ্ছে। ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ওই ছাত্রী পরীক্ষায় ফেল এবং এক শিক্ষকের চাপে এমন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সহপাঠি ও খালেদা জিয়া হল সূত্রে, গত ৩০শে জুন পান্না (ছদ্মনাম) তার মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে হলে ফিরে আসে। ওই ভাইভা বোর্ডে বিভাগের চার জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। সেদিন থেকেই সে তার সহপাঠি ও রুমমেটদের সঙ্গে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। পরদিন সে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে ফেরার পথে বিভাগে যায়। সেখান থেকে ফিরে এসে সে উত্তেজিত হতে থাকে। ওই দিন রাত ১২টার দিকে এক সহপাঠিকে ফোন দিয়ে বিভাগের এক শিক্ষকের (নামের প্রথম অক্ষর স) বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। সে বলে, ‘তোর কাছে আমি সব ডকুমেন্ট দিয়ে দেবো। স্যার কবে, কোথায় কি করেছে সব বলে দেবো। আমার কাছে প্রমাণ আছে।’ পরে বুধবার রাতে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে নেয়া হয়। এরপর আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সে হলের গেটে সিসি ক্যামেরার সামনে অবস্থান নেয়। দিনভর ওই শিক্ষকের নামে নানান কথা বলতে থাকে। হলের সিসি ক্যামেরার আওতা থেকে কোনভাবেই তাকে সড়ানো যাচ্ছে না। তার দাবি, ‘এখান থেকে অন্যস্থানে গেলে আমার সিকিউরিটি থাকবে না। আমাকে মেরে ফেলবে।’ পরে সন্ধা ৭টার দিকে ইঞ্জেকশন দিয়ে তাকে ঘুম পাড়ানো হয়েছে।
এব্যাপারে প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমান বলেন, ‘তার অবস্থা খারাপ দেখে ডাক্তার এনে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। রাতে পরিবার থেকে অভিভাবক আসলে তাকে বাড়িতে পাঠানো হবে।’
সহপাঠি ও খালেদা জিয়া হল সূত্রে, গত ৩০শে জুন পান্না (ছদ্মনাম) তার মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে হলে ফিরে আসে। ওই ভাইভা বোর্ডে বিভাগের চার জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। সেদিন থেকেই সে তার সহপাঠি ও রুমমেটদের সঙ্গে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। পরদিন সে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে ফেরার পথে বিভাগে যায়। সেখান থেকে ফিরে এসে সে উত্তেজিত হতে থাকে। ওই দিন রাত ১২টার দিকে এক সহপাঠিকে ফোন দিয়ে বিভাগের এক শিক্ষকের (নামের প্রথম অক্ষর স) বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। সে বলে, ‘তোর কাছে আমি সব ডকুমেন্ট দিয়ে দেবো। স্যার কবে, কোথায় কি করেছে সব বলে দেবো। আমার কাছে প্রমাণ আছে।’ পরে বুধবার রাতে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে নেয়া হয়। এরপর আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সে হলের গেটে সিসি ক্যামেরার সামনে অবস্থান নেয়। দিনভর ওই শিক্ষকের নামে নানান কথা বলতে থাকে। হলের সিসি ক্যামেরার আওতা থেকে কোনভাবেই তাকে সড়ানো যাচ্ছে না। তার দাবি, ‘এখান থেকে অন্যস্থানে গেলে আমার সিকিউরিটি থাকবে না। আমাকে মেরে ফেলবে।’ পরে সন্ধা ৭টার দিকে ইঞ্জেকশন দিয়ে তাকে ঘুম পাড়ানো হয়েছে।
এব্যাপারে প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমান বলেন, ‘তার অবস্থা খারাপ দেখে ডাক্তার এনে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। রাতে পরিবার থেকে অভিভাবক আসলে তাকে বাড়িতে পাঠানো হবে।’