ঈদ আনন্দ ২০১৮
বিনোদন
তারকাদের ঈদ সালামি
এন আই বুলবুল
৩০ জুন ২০১৮, শনিবার, ৭:০৫ পূর্বাহ্ন
ঈদ মানে আনন্দ। এই আনন্দকে আরো বেশি বাড়িয়ে দেয় ঈদ সালামি। সবার মতো শোবিজ তারকারাও ঈদ সালামি দেন এবং নেন। সেসব প্রসঙ্গ নিয়েই এ বিশেষ আয়োজনÑ
সালামি দিয়ে আনন্দ পাই
আমাদের ভাই-বোনেরা বাবা-মায়ের কাছ থেকে ঈদের সালামি নিতাম। সেই সময় ঈদের আগে থেকে পরিকল্পনা করতাম কি করবো ঈদের সালামি দিয়ে। এখন পরিকল্পনা থাকে সালামি কাকে কত দিবো। সত্যি বলতে, ঈদের সালামি দিয়ে আমি অনেক আনন্দ পাই। ছোট কাউকে যখন ঈদের সালামি দিই তখন তার মুখে যে হাসি থাকে সেটিতেই ঈদের আনন্দ। ঈদ মানেই হলো সবার সঙ্গে সব কিছু ভাগাভাগি করা। ছোটদের সঙ্গে ঈদ সালামির মধ্য দিয়েই সেই আনন্দটা ভাগ করা হয় বলে আমি মনে করি।
সালামির মধ্যেই আনন্দ
ছোটবেলার ঈদটাকে দারুণ মিস করি। সত্যি বলতে, সবারই ছোটবেলার সময়গুলো অনেক মধুর হয়। সালামির মধ্যেই ঈদের আনন্দটা খুঁজে পেতাম। এখন আর ঈদের সালামি পাওয়া হয় না। আমাকেই দিতে হয়। এখন দেয়ার মধ্যেই আবার ছোট বেলার সেই দিনগুলোকে খুঁজি। সময়ের সঙ্গে এভাবেই সব বদলে যায়। ঈদের সালামির সঙ্গে সবারই কম বেশি স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। কত বেশি ঈদের সালামি পাবো এই প্রতিযোগিতা ছিলো আমাদের ভাই-বোনদের মধ্যে। সবার জন্য রইলো ঈদের শুভেচ্ছা। সবার ঈদ ভালো কাটুক এই প্রত্যাশা করছি।
প্রথম সালামি দিয়েছি বিয়ের পর
পরিবারের বড় ছেলে হওয়ায় ছোট বেলা থেকে আমি বাবা-মা, নানা-নানীর কাছ থেকে ঈদ সালামি পেতাম। সেই সময় ঈদের আনন্দ মানেই ছিলো সালামি পাওয়া। এখন দেয়ার মধ্যেই আনন্দ থাকে। সত্যি বলতে, ছোট-বড় সবাই ঈদের সময় সালামি দেয়া-নেয়ার মধ্যে অন্য রকম একটা আনন্দ পায়। তবে আমি প্রথম ঈদ সালামি দিয়েছি ১৯৯৮ সালের দিকে বিয়ের পর। সে সময় শ্বশুরবাড়িতে শালা-শালীদের দিয়ে আমার ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়। তখন চলচ্চিত্রে আমার ব্যস্ততাও ছিলো অনেক। সেই থেকে এখন প্রতি ঈদেই ছোটদের সালামি দিয়ে থাকি।
হঠাৎ বৃষ্টি’র পর প্রথম সালামি দিয়েছি
১৯৯৮ সালে প্রথম চলচ্চিত্র ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ মুক্তির পর আমার ছোট তিন ভাই বোন (তৌফিক-আলো-বিলকিস) ঈদ সালামি চায়। তাদেরকে দিয়ে আমার ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়েছে। এখনো তৌফিককে ঈদ সালামি দিয়ে থাকি। সঙ্গে তার ছেলে-মেয়েকেও দেই। এছাড়া আমার সন্তান ও বন্ধুদের ছেলে-মেয়েদের ঈদ সালামি দিয়ে থাকি। মা এবং শাশুড়ি ছাড়া আমি বিশেষ কারো কাছ থেকে এখন পাই না। তবে মা এবং শাশুড়ির কাছ থেকে ঈদ সালামি আমাকে চেয়ে নিতে হয়। সত্যি বলতে এখন দেয়ার মধ্যেই সব আনন্দ পাই।
ঈদের আনন্দ মানেই ছিলো সালামি
ছোটবেলায় ঈদ আমি খুলনাতেই উদযাপন করতাম। সেই সময়ের দিনগুলোকে ভীষণ মিস করি। বিশেষ করে ঈদের দিন কাজিনরা সবাই মিলে আড্ডা দিতাম। অনেক আনন্দ হতো। তবে আমাদের কাজিনদের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা হতো ঈদের সালামি নিয়ে। কার থেকে কে বেশি সালামি নিতে পারবো এটি সবার মধ্যে থাকতো। তখন মনে হতো ঈদের আনন্দ মানেই সালামি। আগে তো নিতাম। আর এখন সালামি দিতে হয়। আমার ছোট ভাই-বোনদের পাশাপাশি অনেককে ঈদের সালামি দিয়ে থাকি। এখন দেয়ার আনন্দটাও ভীষণ উপভোগ করি। সত্যি বলতে ঈদের সময় সালামি দেয়া এবং নেয়া দুটোর মধ্যে সমান আনন্দ থাকে।
চারজনের কাছ থেকে এখনো সালামি পাই
আমার আম্মু, বড় বোন ও শ্বশুর-শাশুড়ি এই চারজনের কাছ থেকে আমি এখনো ঈদ সালামি পাই। সালামি দিতে হয় অনেককে। সম্ভবত বোনের কোনো ছেলেকে দিয়ে আমার প্রথম ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়। ঈদ সালামি পেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি দিয়েও আনন্দ পাই। ঈদের আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারলেই ঈদটাকে সুন্দর মনে হয়। ছোট বেলায় ঈদের সালামির জন্য সবার মতো আমিও বড়দের কাছে ছুটতাম। ঈদের সালামি নিয়ে অনেক পরিকল্পনাও থাকতো। ঈদের দিন থেকে সেভাবে ঈদের সালামি খরচ করা শুরু হতো।
স্বামীর কাছ থেকে দশ হাজার টাকা ঈদ সালামি পাই
আমি যখন থেকে আয় করা শুরু করেছি তখন থেকে আমার ছোট ভাইকে ঈদ সালামি দিয়ে আসছি। প্রতি ঈদেই আমি তাকে তা দিই। তবে ঈদ সালামি পেয়ে থাকি আমার মা-বাবা, শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছ থেকে। বিয়ের পর থেকে আমার স্বামী প্রতি ঈদে আমাকে দশ হাজার টাকা সালামি দিয়ে আসছে। এবার মজা করে বলেছি ঈদের সালামি একটু বাড়ানোর জন্য। কারণ সব কিছুর দাম বাড়ছে। অথচ আমার সালামি একই অঙ্কের রয়ে গেছে। সেও বলেছে ভেবে দেখবে। আমার ছোট বেলার ঈদ কেটেছে মফস্বলে। সেখানে ঈদের সালামির চেয়ে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে বেড়ানোর মধ্যে বেশি আনন্দ ছিলো।
ছোটবেলার সালামির প্রতি এখনো আমার টান রয়েছে
ছোট বেলার ঈদ সালামির প্রতি এখনো আমার টান রয়েছে। সেই দিনগুলোকে অনেক বেশি মিস করি। তবে এখন আমাকে ঈদ সালামি দিতে হয়। আমার মেয়ে ¯েœহাসহ ছোট অনেককে তা দিয়ে থাকি। ছোট বেলায় মনে হতো ঈদ সালামি ছাড়া সব আনন্দ প-। আমি মনে করি আমার মতো এখন ছোটদের ভাবনাও তেমন। তাই আমি ছোটদের ঈদ সালামি দিয়ে অনেক বেশি আনন্দ পাই।
ছোট ভাইকে প্রথম ঈদ সালামি দিয়েছি
২০০৯/১০ সালের দিকে প্রথম ছোট ভাইকে ঈদ সালামি দিয়েছি। তারপর থেকে এখন ছোটদের প্রতি ঈদে সালামি দিয়ে থাকি। এছাড়া এখন বাবার পরিবারের বাইরে স্বামীর পরিবার যোগ হয়েছে। তবে সালামি দেয়ার পাশাপাশি পেতেও ভালো লাগে। শ্বশুর পরিবারে আমি সবার ছোট বউ। সেই দিক থেকে সবার কাছ থেকে সালামি পেয়ে থাকি। ছোটবেলায় ঈদ সালামি নিতে অনেক ভালো লাগতো। এ নিয়ে অনেক পরিকল্পনাও থাকতো।
ফিল্মে আসার আগে থেকেই ঈদ সালামি দিয়ে আসছি
ফিল্মে আসার আগে থেকেই আমি ঈদ সালামি দিয়ে আসছি। ফিল্মে আসার পর থেকে দেয়ার পরিমাণটা বেড়ে গেছে। আমাকে এখন আব্বু-আম্মু ছাড়া কেউ ঈদ সালামি দেয় না। আব্বু-আম্মুর কাছ থেকে ১০০-২০০ টাকা ঈদ সালামি পেয়ে থাকি। তবে ছোট বেলায় ঈদ সালামির জন্য সারা দিন বসে থাকতাম। আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে গেলে ঈদ সালামি না দেয়া পর্যন্ত কিছু খেতাম না। আমি ছোট বেলায় লাজুক প্রকৃতির ছিলাম। আমি জানতাম না ঈদ সালামি চেয়ে নিতে হয়। ফলে যা আশা করতাম কখনো সেটি পূরণ হতো না। অল্প টাকা সালামি নিয়েই আমাকে সন্তুষ্ট থাকতে হতো।
সালামি দিয়ে আনন্দ পাই
আমাদের ভাই-বোনেরা বাবা-মায়ের কাছ থেকে ঈদের সালামি নিতাম। সেই সময় ঈদের আগে থেকে পরিকল্পনা করতাম কি করবো ঈদের সালামি দিয়ে। এখন পরিকল্পনা থাকে সালামি কাকে কত দিবো। সত্যি বলতে, ঈদের সালামি দিয়ে আমি অনেক আনন্দ পাই। ছোট কাউকে যখন ঈদের সালামি দিই তখন তার মুখে যে হাসি থাকে সেটিতেই ঈদের আনন্দ। ঈদ মানেই হলো সবার সঙ্গে সব কিছু ভাগাভাগি করা। ছোটদের সঙ্গে ঈদ সালামির মধ্য দিয়েই সেই আনন্দটা ভাগ করা হয় বলে আমি মনে করি।
সালামির মধ্যেই আনন্দ
ছোটবেলার ঈদটাকে দারুণ মিস করি। সত্যি বলতে, সবারই ছোটবেলার সময়গুলো অনেক মধুর হয়। সালামির মধ্যেই ঈদের আনন্দটা খুঁজে পেতাম। এখন আর ঈদের সালামি পাওয়া হয় না। আমাকেই দিতে হয়। এখন দেয়ার মধ্যেই আবার ছোট বেলার সেই দিনগুলোকে খুঁজি। সময়ের সঙ্গে এভাবেই সব বদলে যায়। ঈদের সালামির সঙ্গে সবারই কম বেশি স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। কত বেশি ঈদের সালামি পাবো এই প্রতিযোগিতা ছিলো আমাদের ভাই-বোনদের মধ্যে। সবার জন্য রইলো ঈদের শুভেচ্ছা। সবার ঈদ ভালো কাটুক এই প্রত্যাশা করছি।
প্রথম সালামি দিয়েছি বিয়ের পর
পরিবারের বড় ছেলে হওয়ায় ছোট বেলা থেকে আমি বাবা-মা, নানা-নানীর কাছ থেকে ঈদ সালামি পেতাম। সেই সময় ঈদের আনন্দ মানেই ছিলো সালামি পাওয়া। এখন দেয়ার মধ্যেই আনন্দ থাকে। সত্যি বলতে, ছোট-বড় সবাই ঈদের সময় সালামি দেয়া-নেয়ার মধ্যে অন্য রকম একটা আনন্দ পায়। তবে আমি প্রথম ঈদ সালামি দিয়েছি ১৯৯৮ সালের দিকে বিয়ের পর। সে সময় শ্বশুরবাড়িতে শালা-শালীদের দিয়ে আমার ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়। তখন চলচ্চিত্রে আমার ব্যস্ততাও ছিলো অনেক। সেই থেকে এখন প্রতি ঈদেই ছোটদের সালামি দিয়ে থাকি।
হঠাৎ বৃষ্টি’র পর প্রথম সালামি দিয়েছি
১৯৯৮ সালে প্রথম চলচ্চিত্র ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ মুক্তির পর আমার ছোট তিন ভাই বোন (তৌফিক-আলো-বিলকিস) ঈদ সালামি চায়। তাদেরকে দিয়ে আমার ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়েছে। এখনো তৌফিককে ঈদ সালামি দিয়ে থাকি। সঙ্গে তার ছেলে-মেয়েকেও দেই। এছাড়া আমার সন্তান ও বন্ধুদের ছেলে-মেয়েদের ঈদ সালামি দিয়ে থাকি। মা এবং শাশুড়ি ছাড়া আমি বিশেষ কারো কাছ থেকে এখন পাই না। তবে মা এবং শাশুড়ির কাছ থেকে ঈদ সালামি আমাকে চেয়ে নিতে হয়। সত্যি বলতে এখন দেয়ার মধ্যেই সব আনন্দ পাই।
ঈদের আনন্দ মানেই ছিলো সালামি
ছোটবেলায় ঈদ আমি খুলনাতেই উদযাপন করতাম। সেই সময়ের দিনগুলোকে ভীষণ মিস করি। বিশেষ করে ঈদের দিন কাজিনরা সবাই মিলে আড্ডা দিতাম। অনেক আনন্দ হতো। তবে আমাদের কাজিনদের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা হতো ঈদের সালামি নিয়ে। কার থেকে কে বেশি সালামি নিতে পারবো এটি সবার মধ্যে থাকতো। তখন মনে হতো ঈদের আনন্দ মানেই সালামি। আগে তো নিতাম। আর এখন সালামি দিতে হয়। আমার ছোট ভাই-বোনদের পাশাপাশি অনেককে ঈদের সালামি দিয়ে থাকি। এখন দেয়ার আনন্দটাও ভীষণ উপভোগ করি। সত্যি বলতে ঈদের সময় সালামি দেয়া এবং নেয়া দুটোর মধ্যে সমান আনন্দ থাকে।
চারজনের কাছ থেকে এখনো সালামি পাই
আমার আম্মু, বড় বোন ও শ্বশুর-শাশুড়ি এই চারজনের কাছ থেকে আমি এখনো ঈদ সালামি পাই। সালামি দিতে হয় অনেককে। সম্ভবত বোনের কোনো ছেলেকে দিয়ে আমার প্রথম ঈদ সালামি দেয়া শুরু হয়। ঈদ সালামি পেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি দিয়েও আনন্দ পাই। ঈদের আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারলেই ঈদটাকে সুন্দর মনে হয়। ছোট বেলায় ঈদের সালামির জন্য সবার মতো আমিও বড়দের কাছে ছুটতাম। ঈদের সালামি নিয়ে অনেক পরিকল্পনাও থাকতো। ঈদের দিন থেকে সেভাবে ঈদের সালামি খরচ করা শুরু হতো।
স্বামীর কাছ থেকে দশ হাজার টাকা ঈদ সালামি পাই
আমি যখন থেকে আয় করা শুরু করেছি তখন থেকে আমার ছোট ভাইকে ঈদ সালামি দিয়ে আসছি। প্রতি ঈদেই আমি তাকে তা দিই। তবে ঈদ সালামি পেয়ে থাকি আমার মা-বাবা, শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছ থেকে। বিয়ের পর থেকে আমার স্বামী প্রতি ঈদে আমাকে দশ হাজার টাকা সালামি দিয়ে আসছে। এবার মজা করে বলেছি ঈদের সালামি একটু বাড়ানোর জন্য। কারণ সব কিছুর দাম বাড়ছে। অথচ আমার সালামি একই অঙ্কের রয়ে গেছে। সেও বলেছে ভেবে দেখবে। আমার ছোট বেলার ঈদ কেটেছে মফস্বলে। সেখানে ঈদের সালামির চেয়ে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে বেড়ানোর মধ্যে বেশি আনন্দ ছিলো।
ছোটবেলার সালামির প্রতি এখনো আমার টান রয়েছে
ছোট বেলার ঈদ সালামির প্রতি এখনো আমার টান রয়েছে। সেই দিনগুলোকে অনেক বেশি মিস করি। তবে এখন আমাকে ঈদ সালামি দিতে হয়। আমার মেয়ে ¯েœহাসহ ছোট অনেককে তা দিয়ে থাকি। ছোট বেলায় মনে হতো ঈদ সালামি ছাড়া সব আনন্দ প-। আমি মনে করি আমার মতো এখন ছোটদের ভাবনাও তেমন। তাই আমি ছোটদের ঈদ সালামি দিয়ে অনেক বেশি আনন্দ পাই।
ছোট ভাইকে প্রথম ঈদ সালামি দিয়েছি
২০০৯/১০ সালের দিকে প্রথম ছোট ভাইকে ঈদ সালামি দিয়েছি। তারপর থেকে এখন ছোটদের প্রতি ঈদে সালামি দিয়ে থাকি। এছাড়া এখন বাবার পরিবারের বাইরে স্বামীর পরিবার যোগ হয়েছে। তবে সালামি দেয়ার পাশাপাশি পেতেও ভালো লাগে। শ্বশুর পরিবারে আমি সবার ছোট বউ। সেই দিক থেকে সবার কাছ থেকে সালামি পেয়ে থাকি। ছোটবেলায় ঈদ সালামি নিতে অনেক ভালো লাগতো। এ নিয়ে অনেক পরিকল্পনাও থাকতো।
ফিল্মে আসার আগে থেকেই ঈদ সালামি দিয়ে আসছি
ফিল্মে আসার আগে থেকেই আমি ঈদ সালামি দিয়ে আসছি। ফিল্মে আসার পর থেকে দেয়ার পরিমাণটা বেড়ে গেছে। আমাকে এখন আব্বু-আম্মু ছাড়া কেউ ঈদ সালামি দেয় না। আব্বু-আম্মুর কাছ থেকে ১০০-২০০ টাকা ঈদ সালামি পেয়ে থাকি। তবে ছোট বেলায় ঈদ সালামির জন্য সারা দিন বসে থাকতাম। আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে গেলে ঈদ সালামি না দেয়া পর্যন্ত কিছু খেতাম না। আমি ছোট বেলায় লাজুক প্রকৃতির ছিলাম। আমি জানতাম না ঈদ সালামি চেয়ে নিতে হয়। ফলে যা আশা করতাম কখনো সেটি পূরণ হতো না। অল্প টাকা সালামি নিয়েই আমাকে সন্তুষ্ট থাকতে হতো।