ঈদ আনন্দ ২০১৮

খেলাধুলা

ওরা ১২ জন

শাহনেওয়াজ বাবলু

৩০ জুন ২০১৮, শনিবার, ৬:৩৩ পূর্বাহ্ন

ফুটবলে ইতিমধ্যেই তারা পেয়েছেন তারকা খ্যাতি। ফুটবলের মহাযজ্ঞ বিশ্বকাপ আসরে আগে কখনো খেলা হয়নি তাদের। এবারই প্রথম বিশ্বকাপ আসরে পা পড়ছে ইতিমধ্যে ফুটবলের বড় তারকা হয়ে ওঠা সালাহ-জেসুসদের। দরজায় কড়া নাড়ছে বিশ্বকাপ। আগামী ১৪ই জুন রাশিয়ায় শুরু হবে বিশ্বকাপের ২১তম আসর। ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর ‘বিশ্বকাপ’। এ আসর বসে চার বছর পর পর। প্রত্যেক ফুটবলারের স্বপ্ন থাকে বিশ্বকাপে খেলা। কিন্তু সেটি সব সময় সম্ভব হয় না অনেক অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার কারণে। গ্যারেথ বেলের মতো বড় তারকারা যেমন এবারো খেলতে পারছেন না বিশ্ব ফুটবলের এ মহাআসরে। আবার ইতালির মতো শক্তিশালী দলের অনেক তারকারাও খেলতে পারছেন না। বাছাইপর্বে কোয়ালিফাই না হওয়ার কারণে রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলা হচ্ছে না আজ্জুরিদের। এ ছাড়া গতবারের সেমিফাইনালিস্ট নেদারল্যান্ডসেরও খেলা হচ্ছে না এবারের বিশ্বকাপে। কিন্তু ইউরোপিয়ান ফুটবলের বেশ কয়েকজন তারকা ফুটবলার রয়েছেন যারা ইতিমধ্যে ফুটবল প্রতিভা দিয়ে মুগ্ধ করেছেন কোটি ভক্ত-অনুরাগীদের। সেই তারকারা এবার প্রথমবারের মতো খেলতে নামবেন বিশ্ব আসরে। তারা কি পারবেন আসরের সবটুকু আলো কেড়ে নিতে?
১. মার্কো আসেনসিও (স্পেন)
রিয়াল মাদ্রিদের মিডফিল্ডার মার্কো আসেনসিও ইতিমধ্যে নিজের ফুটবল দক্ষতা দিয়ে মুগ্ধ করেছেন বিশ্বের কোটি ভক্তদের। চলতি মৌসুমে তিনি রয়েছেন দারুণ ফর্মে। নিজে গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের একের পর এক গোল বানিয়ে (অ্যাসিস্ট) দিয়েছেন তিনি। এবারের মৌসুমে রিয়ালের জার্সি গায়ে সব প্রতিযোগিতায় ১১ গোল করেছেন আসেনসিও। স্পেন জাতীয় দলের হয়ে এখন পর্যন্ত ১০ ম্যাচ খেলেন তিনি। ক্লাব ফুটবলে বাজিমাত করলেও প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন এ মিডফিল্ডার। এর আগে ২০১৬’র ইউরোতে স্পেনের প্রাথমিক দলে স্থান পেলেও শেষ পর্যন্ত দলে জায়গা হয়নি তার। এবারের বিশ্বকাপে স্পেনের ভরসার এক নাম ২২ বছর বয়সী আসেনসিও। গত বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই বিদায় নিয়েছিল স্পেন। এবার স্পেনকে এগিয়ে নেয়ার পেছনে বড় ভূমিকা থাকতে পারে এ তরুণ তুর্কির।
২. সাদিও মানে (সেনেগাল)
ইংলিশ ক্লাব লিভারপুলের হয়ে এবার দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছেন সাদিও মানে। এবারের ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে অলরেডদের সেরা সাফল্যের অন্যতম কারিগর এ সেনেগালিজ মিডফিল্ডার। একদিকে নিজের ক্লাবকে তুলেছেন ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে, অন্যদিকে ১২ বছর পর আবার ফুটবল বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ করে নিয়েছে তার দেশ সেনেগাল। লিভারপুলের হয়ে এবারের মৌসুমে ৪৩ ম্যাচে ১৯ গোল করেছেন মানে। ২০১২তে জাতীয় দলে অভিষেক হয় তার। সেনেগালের জার্সি গায়ে ৪৯ ম্যাচে ১৪ গোল করেন এ ২৬ বছর বয়সি মিডফিল্ডার। এর আগে ২০০২-এ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে এসে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে ফুটবল বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল সেনেগাল। এবারো দলের সেরা সাফল্যের জন্য সেনেগাল অনেকটাই নির্ভর করবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে আসা সাদিও মানের উপর।
৩. গ্যাব্রিয়েল জেসুস (ব্রাজিল)
ফুটবল ভক্তদের কাছে গ্যাব্রিয়েল জেসুস এক প্রিয় নাম। বিশ্বব্যাপী ব্রাজিলিয়ান ভক্তদের কাছে তিনি আরো জনপ্রিয়। বয়স তার মাত্র ২০। ধারবাহিক নৈপুণ্যে ম্যানচেস্টার সিটিকে এবারের ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের শিরোপা এনে দিয়েছেন এ ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। ইতিমধ্যে ব্রাজিলের হয়েও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য পেয়েছেন এ ফরোয়ার্ড। সেলেকাওদের হয়ে অলিম্পিকের স্বর্ণ জেতেন জেসুস। ২০১৬তে অভিষেকের পর এখন পর্যন্ত ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে ১৫ ম্যাচে ৯ গোল পেয়েছেন তিনি। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন ম্যানচেস্টার সিটির এ তারকা ফুটবলার। ক্লাবের হয়ে নিজেকে প্রমাণ করেছেন ইতিমধ্যেই। এবার তার জাতীয় দলের জার্সি গায়ে নিজেকে প্রমাণ করার পালা।
৪. কিলিয়ান এমবাপ্পে (ফ্রান্স)
২০১৭-১৮ মৌসুমের শুরুতেই অনেক টানাটানি হয়েছে ১৯ বছর বয়সি ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়ে। শেষ পর্যন্ত মোনাকো থেকে ধারে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই’র (পিএসজি) হয়ে খেলছেন তিনি। পিএসজি ইতিমধ্যে তার সঙ্গে চুক্তি করার ঘোষণা দিয়েছে এবং ১৮০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে মৌসুম শেষে তাকে দলে স্থায়ী করে নেবে প্যারিসের ক্লাবটি। এবারের মৌসুমে পিএসজির হয়ে ২৬ ম্যাচে ১৩ গোল পেয়েছেন তিনি। বর্তমানে ফ্রান্স জাতীয় দলে ১০ নম্বর জার্সি পরে খেলছেন এ মিডফিল্ডার। যে জার্সি মিশেল প্লাতিনি ও জিনেদিন জিদানের মতো মহাতারকারা পড়েছেন। কিলিয়ান এমবাপ্পেও চাইবেন তার প্রথম বিশ্বকাপে ‘নাম্বার টেন’ জার্সিকে আরো বেশি গৌরবান্বিত করতে। ২০১৭তে অভিষেকের পর ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে ১২ ম্যাচে তিন গোল করেছেন এমবাপ্পে। ক্লাব ফুটবলে আলোচিত খেলোয়াড় এমবাপ্পের দিকে বিশ্বকাপে দর্শকদের আলাদা নজর থাকবে নিশ্চিত।
৫. লেরয় সানে (জার্মানি)
এবার ইংল্যান্ডের মৌসুমসেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কার (পিএফএ) জিতেছেন ম্যানচেস্টার সিটির জার্মান মিডফিল্ডার লেরয় সানে। ইউরোপের অন্যতম সেরা এ তরুণ মিডফিল্ডার এবারের মৌসুমে ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে ৪৯ ম্যাচে পেয়েছেন ১৪ গোল। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলার স্বাদ নেবেন এ জার্মান ইয়াং স্টার। আন্তর্জাতিক আসরে ২২ বছর বয়সি সানের অভিষেক হয়েছে আগেই। ২০১৬’র ইউরোতে জার্মানি দলের সদস্য ছিলেন তিনি। ওই আসরে তার দল সেমিফাইনালে উঠেছিল। এখন পর্যন্ত জার্মান জাতীয় দলের হয়ে ১১ ম্যাচ খেলেছেন সানে।
৬. থিয়াগো আলকানতারা (স্পেন)
থিয়াগো আলকানতারা প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন শুনে অনেকেই হয়তো অবাক হবেন। কারণ স্পেনের হয়ে থিয়াগো আলকানতারার অভিষেক হয় সেই ২০১১তে। ইতালির বিপক্ষে ম্যাচে অভিষেক হয় তার। এর মধ্যে ২০১৪’র ব্রাজিল বিশ্বকাপে স্পেন দলে সুযোগ হয়নি তার। স্পেন জাতীয় দলে ২০১৬’র পর থেকে নিয়মিত খেলার সুযোগ পাচ্ছেন এ মিডফিল্ডার। আর এবারই প্রথম বিশ্বকাপ আসরে পা রাখছেন আলকানতারা। এফসি বার্সেলোনার সাবেক তারকা থিয়াগো আলকানতার পিতা মাজিনহো ১৯৯৪’র ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন। স্পেন জাতীয় দলের হয়ে ২৫ ম্যাচে দুই গোল করেছেন বায়ার্ন মিউনিখের এ মিডফিল্ডার।
৭. রবার্ট লেভানদোস্কি (পোল্যান্ড)
ছোট দেশের বড় তারকা রবার্ট লেভানদস্কি। ক্যারিয়ারে দারুণ সফল এ ফুটবলার জাতীয় দলের জার্সি গায়ে এক যুগ পার করলেও বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছেন এবারই প্রথম। জাতীয় দলের হয়ে দুই বার ইউরোতে খেললেও তার দল ২০০৬’র পর টানা বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়। এবারের বিশ্বকাপ আসরে পোল্যান্ডের বিশ্বকাপে পা রাখার অন্যতম কারিগর লেভানদস্কিই। বাছাইপর্বে ১৬ ম্যাচে ১০ গোল করেন জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের এ স্ট্রাইকার। পোল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে ৯৩ ম্যাচে সর্বাধিক ৫২ গোলের রেকর্ডও ২৯ বছর বয়সী স্ট্রাইকারের।
৮. এন’গোলো কান্তে (ফ্রান্স)
২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের ফ্রান্স দলে তরুণ খেলোয়াড়দের জয়জয়কার। এ তালিকায় পল পগবা, কিলিয়ান এমবাপ্পে, উসমান দেম্বেলের সঙ্গে রয়েছেন তরুণ মিডফিল্ডার এন’গোলো কান্তেও। ২০১৪তে তার দল ক্যাঁ-কে দ্বিতীয় বিভাগ থেকে ফরাসি লীগ ওয়ানে তোলেন এ মিডফিল্ডার। এরপর পাড়ি দেন ইংলিশ ক্লাব লেস্টার সিটিতে। ২০১৫-১৬তে অবিশ্বাস্য নৈপুণ্যে লেস্টার সিটির ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের শিরোপা জয়ে বড় ভূমিকা ছিল কান্তেরও। পরের মৌসুমে চেলসির জার্সি গায়ে ফের নেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপার স্বাদ। ২০১৬তে ফ্রান্স দলে অভিষেক হয় তার। ২০১৬’র ইউরোতে দলে থাকলেও ফাইনালের আগে খেলার সুযোগ পাননি কান্তে। ফাইনালে পর্তুগালের বিপক্ষে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে নামেন কিন্তু সেই ম্যাচে তার দল হেরে যায় ১-০ গোলে। এখন পর্যন্ত ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে ২২ ম্যাচে এক গোল করেছেন ২৭ বছর বয়সী এ ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।
৯. রাদামেল ফ্যালকাও (কলম্বিয়া)
এক সময়ের মেসি-রোনালদোদের প্রতিদ্বন্দ্বী রাদামেল ফ্যালকাওকে অনেকে এই তালিকায় দেখে অবাক হচ্ছেন। কিন্তু এটাই সত্য যে, ফ্যালকাও ৩২ বছর বয়সে এসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলবেন। তিনি চার বছর আগেই ব্রাজিল বিশ্বকাপ খেলতে পারতেন যদি না ইনজুরিতে আক্রান্ত হতেন। তার পরিবর্তে কলম্বিয়ার হয়ে খেলতে নামা হামেস রদ্রিগেজ তারকা বনে যান আর ফ্যালকাও চলে যান আড়ালে। প্রিমিয়ার লীগে চেলসি এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খারাপ দুইটি মৌসুম কাটানোর পর নিজের পুরনো ক্লাব এএস মোনাকোয় ফিরে যান ফ্যালকাও। এবারের মৌসুমে মোনাকোর হয়ে সেরা নৈপূণ্য দেখিয়েছেন এ কলম্বিয়ান স্টাইকার। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৫ ম্যাচে ২৪ গোল করেন তিনি। আর এখন পর্যন্ত জাতীয় দলের হয়ে ৭১ ম্যাচে ২৯ গোল রয়েছে তার নামের পাশে।
১০. ফিলিপ্পে কুটিনহো (ব্রাজিল)
লিভারপুলের সঙ্গে অনেক দর-কষাকষির পর ১৬০ মিলিয়ন ইউরোর ট্রান্সফারে গত জানুয়ারিতে ফিলিপ্পে কুটিনহোকে দলে ভেড়ায় স্প্যানিশ ক্লাব এফসি বার্সেলোনা। বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় দামি ফুটবলার তিনি। লিভারপুলের হয়ে অসাধারণ খেলার পর বার্সায় যোগ দিয়ে এখন পর্যন্ত নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। তবে, লা লিগায় লেবান্তের বিপক্ষে বার্সেলোনার ৫-৪ গোলে হারের ম্যাচে হ্যাটট্রিক নৈপুণ্য দেখান কুটিনহো। ২০১০-এ জাতীয় দলে অভিষেক তার। তবে, ব্রাজিলের বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়েছেন এবারই প্রথম। ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে এখন পর্যন্ত ৩৫ ম্যাচে ৯ গোলের কৃতিত্ব রয়েছে এ মিডফিল্ডারের।
১১. হ্যারি কেইন (ইংল্যান্ড)
ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে গত আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা হ্যারি কেইন এবার মৌসুম শেষ করেন তালিকার দ্বিতীয় স্থান নিয়ে। মোহাম্মদ সালাহর চেয়ে দুই গোল কম কেইনের (৩০ গোল)। এবারের মৌসুমে টটেনহ্যাম হটস্পারের জার্সি গায়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৮ ম্যাচে ৪১ গোল পেয়েছেন এ ইংলিশ স্ট্রাইকার। গত বিশ্বকাপের সময় পর্যন্ত কেইন টটেনহ্যামের হয়ে মাত্র ২৬টি ম্যাচ খেলেছিলেন। পরবর্তী চার বছরে ইংলিশ তারকা ১২০ গোল করেছেন। ২০১৫তে জাতীয় দলের হয়ে তার অভিষেক হওয়ার পর ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে ২৩ ম্যাচে ১২ গোল করেন তিনি।
১২. মোহাম্মদ সালাহ (মিশর)
গত এক দশক ধরে ইউরোপের ফুটবলে রাজত্ব করে আসছেন লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবে, এবারের মৌসুমে মেসি-রোনালদোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়ছেন মোহাম্মদ সালাহ। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে এবারের আসরে সর্বোচ্চ ৩২ গোলের কৃতিত্ব দেখান এ মিশরীয় স্ট্রাইকার। এ ছাড়া জিতেছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ ও ইংলিশ বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার। এবারের বাছাইপর্বের শেষ ম্যাচে তার গোলে ২৮ বছর পর বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে মিশর। আসন্ন রাশিয়া বিশ্বকাপে মিশরের ভক্তরা সবটুকু আস্থা এবং ভরসা রাখবেন মোহাম্মদ সালাহ’র উপর। সালাহ যদি তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেন, তাহলে ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারে মিশর। ২০১১তে অভিষেকের পর মিশর জাতীয় দলের হয়ে ৫৭ ম্যাচে ৩৩ গোল করেন তিনি। 
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status