অনলাইন
‘পোশাক কারখানার নিরাপত্তা ও শ্রমমানে উন্নতির প্রশংসা’
কূটনৈতিক রিপোর্টার
২৬ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ১:৪৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পের উন্নয়ন বিষয়ক বহুপক্ষীয় উদ্যোগ সাসটেইনিবিলিটি কম্প্যাক্টের চতুর্থ পর্যালোচনা সভা হয়েছে ব্রাসেলসে। সেখানে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি পরবর্তী বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর নিরাপত্তা ও অবকাঠামো উন্নয়ন ও সীমাবদ্ধতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ওই পর্যালোচনা সভা ও শুনানীতে অংশ নেয়া পররাষ্ট্র সচিব রাতে মানবজমিনকে বলেছেনÑ সেখানে পোশাক শিল্প-কারখানার নিরাপত্তা ও শ্রমমানে বাংলাদেশের ক্রম উন্নতির প্রশংসা করেছেন ইইউসহ অন্যান্য উন্নয়ন অংশীদাররা। তারা সেই অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার তাগিদও দিয়েছেন। সোমবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের অ্যালবার্ট বর্সচেট কনফারেন্স সেন্টারে স্থানীয় সময় দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা অবধি ওই পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধির আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর: এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইইউ হেড কোয়ার্টারে বাংলাদেশের শ্রম পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনার বিষয়ে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়Ñ পর্যালোচনা সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। সেখানে তিনি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। পর্যালোচনায় দেয়া বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের গার্মেন্টস মালিকরা বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছেন কিন্তু তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন। সরকার বাংলাদেশের শ্রম আইনও সংশোধন করেছে। শ্রমিকরা এখন যে কোন সময়ের চেয়ে অধিক শ্রম অধিকার ভোগ করছে। ইইউ’র সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী রোহিঙ্গা পরিস্থিতিও তুলে ধরেন। বলেনÑ প্রতিবেশি রাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা একান্ত মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান করেছে। বারো লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর চাপ সৃষ্টি করেছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত, অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত, কানাডার রাষ্ট্রদূত, আইএলও প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়Ñ বক্তারা বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। তারা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের স্বার্থরক্ষায় সরকার ও শিল্প মালিকদের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসাও করেন।
তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধির আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর: এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইইউ হেড কোয়ার্টারে বাংলাদেশের শ্রম পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনার বিষয়ে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়Ñ পর্যালোচনা সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। সেখানে তিনি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। পর্যালোচনায় দেয়া বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের গার্মেন্টস মালিকরা বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছেন কিন্তু তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন। সরকার বাংলাদেশের শ্রম আইনও সংশোধন করেছে। শ্রমিকরা এখন যে কোন সময়ের চেয়ে অধিক শ্রম অধিকার ভোগ করছে। ইইউ’র সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী রোহিঙ্গা পরিস্থিতিও তুলে ধরেন। বলেনÑ প্রতিবেশি রাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা একান্ত মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান করেছে। বারো লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর চাপ সৃষ্টি করেছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত, অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত, কানাডার রাষ্ট্রদূত, আইএলও প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়Ñ বক্তারা বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। তারা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের স্বার্থরক্ষায় সরকার ও শিল্প মালিকদের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসাও করেন।