শেষের পাতা
স্বামীকে অস্ত্র ঠেকিয়ে স্ত্রীকে গণধর্ষণ
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৬ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
বন্দরে স্বামীর গলায় ধারালো ছোরা ঠেকিয়ে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তুহিন
নামের এক ধর্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। রোববার রাতে সাবদী এলাকায় এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে এসে ৫ বখাটের ধর্ষণের শিকার হন স্ত্রী। গতকাল সোমবার সকালে ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন।
জানা যায়, উপজেলার স্বল্পের চক গ্রামের রিয়াজুল তার স্ত্রীকে নিয়ে রোববার বিকালে সাবদী এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ঘুরতে বের হন। রাত ৮টার দিকে অটোবাইকে স্বামী-স্ত্রী বাড়ি ফিরছিল। এসময় সাবদী ব্রিজের কাছে পৌঁছালে ৫ বখাটে এসে তাদের দুইজনকে টেনে হিঁচড়ে নির্জন স্থানে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে স্বামী রিয়াজুলের গলায় ছোরা ঠেকিয়ে তার স্ত্রীকে সেলসারদি বিলের এক পরিত্যক্ত বাগানবাড়িতে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
গভীর রাতে হঠাৎ ডাকচিৎকার শুনে এলাকাবাসী জড়ো হয়। এসময় নলুয়া পাড়ার তুহিন নামের এক বখাটেকে আটক করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিয়ে আটক বখাটেকে সোপর্দ করে এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর উপস্থিতি টের পেয়ে সেলসারদি ও সাবদী এলাকার অটোচালক আমজাদ, কাদির, বাপ্পি, রায়হান পালিয়ে যায়।
বন্দর থানার এসআই হামিদুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এজাহার নামীয় আসামি তুহিনকে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নামের এক ধর্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। রোববার রাতে সাবদী এলাকায় এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে এসে ৫ বখাটের ধর্ষণের শিকার হন স্ত্রী। গতকাল সোমবার সকালে ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন।
জানা যায়, উপজেলার স্বল্পের চক গ্রামের রিয়াজুল তার স্ত্রীকে নিয়ে রোববার বিকালে সাবদী এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ঘুরতে বের হন। রাত ৮টার দিকে অটোবাইকে স্বামী-স্ত্রী বাড়ি ফিরছিল। এসময় সাবদী ব্রিজের কাছে পৌঁছালে ৫ বখাটে এসে তাদের দুইজনকে টেনে হিঁচড়ে নির্জন স্থানে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে স্বামী রিয়াজুলের গলায় ছোরা ঠেকিয়ে তার স্ত্রীকে সেলসারদি বিলের এক পরিত্যক্ত বাগানবাড়িতে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
গভীর রাতে হঠাৎ ডাকচিৎকার শুনে এলাকাবাসী জড়ো হয়। এসময় নলুয়া পাড়ার তুহিন নামের এক বখাটেকে আটক করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিয়ে আটক বখাটেকে সোপর্দ করে এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর উপস্থিতি টের পেয়ে সেলসারদি ও সাবদী এলাকার অটোচালক আমজাদ, কাদির, বাপ্পি, রায়হান পালিয়ে যায়।
বন্দর থানার এসআই হামিদুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এজাহার নামীয় আসামি তুহিনকে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।