অনলাইন
আদালত অবমাননার অভিযোগ চট্টগ্রামের ৬ সংস্থার প্রধানদের নোটিশ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৮, সোমবার, ৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
কর্ণফুলী নদী রক্ষায় হাইকোর্টের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করায় চট্টগ্রামের ৬ সংস্থার প্রধানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে আইনি নোটিশ দিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজ সোমবার সংগঠনটির পক্ষে এই নোটিশ দেন।
নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার, পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রামের মহাপরিচালক, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চিফ এক্সিকিউটিভ ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান।
আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, কর্ণফুলী নদীর অবৈধ দখল সংক্রান্ত প্রতিবেদন ২০১০ সালের ১৪ই জুলাই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এরপর ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দায়ের করি। রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন এবং চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি কাশেফা হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণা দেন। একইসঙ্গে হাইকোর্ট ১১ দফা নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সেসব নির্দেশনায় ৯০ দিনের মধ্যে মামলার বিবাদীদেরকে নদীর জায়গা থেকে স্থাপনা উচ্ছেদ এবং জলাধার সংরক্ষণ আইনের ৫, ৮, ৬ (ঙ) ধারা বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন। কিন্তু ২০১৬ সালের ১৬ই আগস্ট উক্ত রায়ের অনুলিপি বিবাদীদের কাছে পাঠানো হলেও আজও পর্যন্ত কর্ণফুলী নদীর অবৈধ দখল উচ্ছেদে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। যা আদালত অবমাননার শামিল। এর পরিপ্রেক্ষিতেই মামলার বিবাদীদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়।
মনজিল মোরসেদ বলেন, আগামি সাত দিনের মধ্যে রায় অনুসারে কর্ণফুলী নদীর জায়গা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশে কর্ণফুলী নদীতে জরিপ করে ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ দখল ও স্থাপনা পাওয়া যায়। এগুলো উচ্ছেদে আদালত রায় দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার, পরিবেশ অধিদফতর চট্টগ্রামের মহাপরিচালক, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চিফ এক্সিকিউটিভ ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান।
আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, কর্ণফুলী নদীর অবৈধ দখল সংক্রান্ত প্রতিবেদন ২০১০ সালের ১৪ই জুলাই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এরপর ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দায়ের করি। রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন এবং চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি কাশেফা হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণা দেন। একইসঙ্গে হাইকোর্ট ১১ দফা নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সেসব নির্দেশনায় ৯০ দিনের মধ্যে মামলার বিবাদীদেরকে নদীর জায়গা থেকে স্থাপনা উচ্ছেদ এবং জলাধার সংরক্ষণ আইনের ৫, ৮, ৬ (ঙ) ধারা বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন। কিন্তু ২০১৬ সালের ১৬ই আগস্ট উক্ত রায়ের অনুলিপি বিবাদীদের কাছে পাঠানো হলেও আজও পর্যন্ত কর্ণফুলী নদীর অবৈধ দখল উচ্ছেদে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। যা আদালত অবমাননার শামিল। এর পরিপ্রেক্ষিতেই মামলার বিবাদীদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়।
মনজিল মোরসেদ বলেন, আগামি সাত দিনের মধ্যে রায় অনুসারে কর্ণফুলী নদীর জায়গা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশে কর্ণফুলী নদীতে জরিপ করে ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ দখল ও স্থাপনা পাওয়া যায়। এগুলো উচ্ছেদে আদালত রায় দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।