বাংলারজমিন
সমন্বিত কর্মসূচির মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর ভোগান্তি কমবে: মেয়র
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২৫ জুন ২০১৮, সোমবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম সিটি মেয়র নাছির উদ্দীন বলেছেন, চট্টগ্রামে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সমন্বয় করা গেলেই নগরবাসীর ভোগান্তি ও বিভ্রান্তির অবসান ঘটবে। তাই সিডিএ, ওয়াসা, বিদ্যুৎ ও টিএন্ডটিসহ অন্যান্য সেবাদানকারী সংস্থার মধ্যে অবশ্যই সমন্বয় থাকা বাঞ্ছনীয়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা পরিপত্রে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহের সাথে সমন্বয় সাধনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। রোববার সকালে কর্পোরেশনের কনফারেন্স হলে নগর উন্নয়ন সমন্বয় কমিটি (সিডিসিসি)’র ১২তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। মেয়র বলেন, সমন্বয়হীনতার কারনে পরিকল্পিত উন্নয়ন করা যাচ্ছে না। কোন প্রতিষ্ঠানের কি দায়িত্ব তা জানে না নগরবাসী। মেয়র বলেন, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। তাই সকলকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। তাতেই চট্টগ্রামের পুঞ্জীভূত সমস্যার সমাধান হবে।
তিনি বলেন, ওয়াসা, পিডিবি, টিএন্ডটি সহ বিভিন্ন সংস্থা রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে। দুর্ভোগ বাড়ে সাধারণ মানুষের। চট্টগ্রাম শহরে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ প্রকল্প একনেকে পাশ করানোর পর আমাদের কাছে রাস্তা কাটার অনুমতি চায়। তখন আমাদের অনুমতি না দিয়ে উপায়ও থাকে না। প্রকল্প গ্রহণের আগে সমন্বয় করলে এ সমস্যা হতো না।
এ প্রসঙ্গে তিনি আগামী অর্থ বছরের সকল পরিকল্পনা ১৫ দিনের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য কর্পোরেশনের অধিক্ষেত্র প্রতিষ্ঠান সমূহের প্রতি আহবান জনান। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম নগরে ৩ হাজার কোটি টাকার অধিক বিভিন্ন সংস্থার কাজ চলমান রয়েছে। এ কাজগুলো বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামে দৃশ্যমান উন্নয়ন পরিলক্ষিত হবে।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহার পরিচালনায় সভায় কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী প্রবীর কুমার সেন, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় চট্টগ্রাম এর ডেপুটি ডাইরেক্টর ইয়াসমিন পারভীন তিবরিজি, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ এর অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কুসুম দেওয়ান, পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মহানগর এর পরিচালক মো.আজাদুর রহমান মল্লিক, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. তানভিরুল ইসলাম, কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লি. এর ডিজিএম প্রকৌশলী আমিনুর রহমান, বিটিসিএল এর প্রকৌশলী প্রবাল কুমার শীল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, ওয়াসা, পিডিবি, টিএন্ডটি সহ বিভিন্ন সংস্থা রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে। দুর্ভোগ বাড়ে সাধারণ মানুষের। চট্টগ্রাম শহরে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ প্রকল্প একনেকে পাশ করানোর পর আমাদের কাছে রাস্তা কাটার অনুমতি চায়। তখন আমাদের অনুমতি না দিয়ে উপায়ও থাকে না। প্রকল্প গ্রহণের আগে সমন্বয় করলে এ সমস্যা হতো না।
এ প্রসঙ্গে তিনি আগামী অর্থ বছরের সকল পরিকল্পনা ১৫ দিনের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য কর্পোরেশনের অধিক্ষেত্র প্রতিষ্ঠান সমূহের প্রতি আহবান জনান। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম নগরে ৩ হাজার কোটি টাকার অধিক বিভিন্ন সংস্থার কাজ চলমান রয়েছে। এ কাজগুলো বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামে দৃশ্যমান উন্নয়ন পরিলক্ষিত হবে।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহার পরিচালনায় সভায় কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী প্রবীর কুমার সেন, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় চট্টগ্রাম এর ডেপুটি ডাইরেক্টর ইয়াসমিন পারভীন তিবরিজি, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ এর অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কুসুম দেওয়ান, পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মহানগর এর পরিচালক মো.আজাদুর রহমান মল্লিক, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. তানভিরুল ইসলাম, কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লি. এর ডিজিএম প্রকৌশলী আমিনুর রহমান, বিটিসিএল এর প্রকৌশলী প্রবাল কুমার শীল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।